🟢 গলার খুসখুসে কাশি (Throat Tickling Cough) ও হোমিওপ্যাথি চিকিৎসা
---
১️⃣ খুসখুসে কাশি, কিন্তু বুকে কফ নেই (Dry Cough – without mucus)
🌿 Phosphorus
✔️ গলা ও বুকে খুসখুসে অনুভূতি।
🌙 রাতের দিকে কাশি বেড়ে যায়।
💨 ঠান্ডা হাওয়ায় কাশি বাড়ে।
🗣️ কথা বললে বা হাসলে কাশি বেড়ে যায়।
🌿 Rumex crispus
🔔 গলার গভীরে টিকটিক অনুভূতি।
💨 ঠান্ডা বাতাসে কাশি বেড়ে যায়।
🛏️ রাতে বিছানায় শুলে কাশি বেশি হয়।
🌿 Drosera rotundifolia (শুষ্ক টানা কাশির প্রধান ওষুধ)
🔹 কাশি সম্পর্কিত লক্ষণ
😣 শুষ্ক, টানা টানা কাশি থামতেই চায় না।
🤢 কাশি এত বেশি হয় যে বমি পর্যন্ত হতে পারে।
🌙 রাতে, বিশেষত মধ্যরাতের পর কাশি বেড়ে যায়।
🛏️ ঘুমাতে গেলেই কাশি শুরু হয়।
🗣️ কথা বললে, গান গাইলে বা পড়লে কাশি বেড়ে যায়।
🥶 ঠান্ডা বাতাসে ও ঘরে প্রবেশ করলে কাশি বেড়ে যায়।
📌 কাশি এত জোরে হয় যে বুক ও পেটে ব্যথা শুরু হয়।
😤 কাশি করার পর হাঁপ ধরা ও দুর্বল লাগে।
🔹 অতিরিক্ত বৈশিষ্ট্য
🧒 বেশি দেখা যায় শিশুদের হুপিং কাশিতে (Whooping Cough)।
🪑 বসে থাকলে কাশি কিছুটা কমে, শুয়ে পড়লেই বেড়ে যায়।
🔔 কাশি অনেক সময় একটানা ১০–১৫ বার হয়, তারপরই সামান্য আরাম।
💢 কাশি করতে করতে মুখ লাল হয়ে যায় এবং চোখে পানি চলে আসে।
🫁 শ্বাসনালীতে শুষ্কতার অনুভূতি থাকে।
---
👉 Drosera সাধারণত দেওয়া হয় —
হুপিং কাশি (Whooping cough)
দীর্ঘদিনের শুষ্ক খুসখুসে কাশি
রাতে বাড়তে থাকা কাশি
কাশি থেকে বমি হওয়ার প্রবণতা
🌿 Spongia tosta
🪵 শুকনো কাঠ ঘষার মতো “কর্কশ” কাশি।
🚫 কফ বের হয় না, কিন্তু বুকে চাপ চাপ লাগে।
⏰ বিশেষত মধ্যরাতে কাশি বেড়ে যায়।
---
২️⃣ খুসখুসে কাশি, সঙ্গে বুকে কফ আছে (Productive Cough – with mucus)
🌿 Antimonium tartaricum
🫁 কফ জমে থাকে কিন্তু সহজে বের হয় না।
😤 শ্বাস নিতে কষ্ট হয়।
🔊 শ্বাসে খরখর শব্দ শোনা যায়।
👶 বিশেষ করে ছোট বাচ্চাদের জন্য উপকারী।
🌿 Ipecacuanha
💦 গলায় ও বুকে প্রচুর কফ।
🤮 কাশি করলে বমি হয়।
⚖️ বুক ভারী লাগে।
😮 শ্বাসকষ্ট হয়।
🌿 Bryonia alba
🎯 বুকের গভীর থেকে কাশি আসে।
🚶 সামান্য নড়াচড়া করলেই কাশি বেড়ে যায়।
💢 কাশি করার সময় বুক ব্যথা করে।
🌿 Hepar sulph
🧪 কফ পুঁজের মতো দুর্গন্ধযুক্ত।
❄️ ঠান্ডা হাওয়া বা ঠান্ডা পানিতে স্পর্শ করলে কাশি বেড়ে যায়।
🌅 ভোররাতে কাশি বেশি হয়।
---
⚠️ ডিসক্লেইমার (Disclaimer): এগুলো সাধারণ হোমিওপ্যাথিক নির্দেশনা। সঠিক ঔষধ ও মাত্রা নির্ধারণের জন্য অবশ্যই অভিজ্ঞ হোমিওপ্যাথ চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া উচিত।