Saturday, 28 July 2018

জ্ঞানের উৎস সম্পর্কে কান্টের বিচারবাদ সবিচার আলোচনা কর।

3 comments
                          পাশ্চাত্য দর্শন
                   একাদশ শ্রেণী (wbchse)
                             দ্বিতীয় অধ্যায়
       জ্ঞানের প্রকৃতি এবং জ্ঞান সম্পর্কীয় মতবাদ

প্রশ্ন: জ্ঞানের উৎস সম্পর্কে কান্টের বিচারবাদ সবিচার আলোচনা কর। ( Discuss Kan't critical theory as a source of knowledge.)         ৮

উত্তর:
           ভূমিকা: জ্ঞানের উৎপত্তি সম্পর্কে পাশ্চাত্য দর্শনে যে সব মতবাদগুলির সন্ধান পাওয়া যায় তার মধ্যে বিচারবাদ হল অন্যতম। জার্মান দার্শনিক ইমানুয়েল কান্ট হলেন বিচার বাদের প্রবর্তক। জ্ঞানের উৎস ব্যাখ্যার ক্ষেত্রে বুদ্ধিবাদ ও অভিজ্ঞতাবাদ - উভয় মতবাদই যে ত্রুটিপূর্ণ এবং নির্বিচারভাবে কিছু বিষয়কে স্বীকার করে নেয় তা কান্ট তাঁর বিচারবাদে আলোচনা করে দেখিয়েছেন।

             সমন্বয়মূলক মতবাদ: বুদ্ধিবাদ অনুযায়ী বুদ্ধি হল যথার্থ জ্ঞানের উৎস। অন্যদিকে অভিজ্ঞতাবাদ অনুযায়ী অভিজ্ঞতাই জ্ঞানের একমাত্র পথ। কান্টের মতে, জ্ঞানের উৎপত্তির ক্ষেত্রে অভিজ্ঞতা ও বুদ্ধি দুইয়েরই প্রয়োজন আছে। উভয় মতবাদই আংশিক সত্য, কিন্তু কোনটাই সম্পূর্ণ দোষমুক্ত নয়। কান্ট নিরপেক্ষভাবে ইন্দ্রিয়ানুভব ও বুদ্ধির সামর্থ্য, জ্ঞানের শর্ত, সীমা ও সম্ভাবনা ইত্যাদি সম্পর্কে আলোচনা করে অভিজ্ঞতা ও বুদ্ধির সমন্বয়ে জ্ঞানের উৎপত্তির কথা বলেছেন। এই জন্য কান্টের মতবাদকে বিচারবাদ বলা হয়।

           জ্ঞানের উৎস: কান্টের মতে জ্ঞানের দুটি দিক  - একটি হল উপাদান অপরটি হল আকার। অভিজ্ঞতার মাধ্যমে আমরা জ্ঞানের উপাদান পাই। আর বুদ্ধির মাধ্যমে পাই জ্ঞানের আকার। জ্ঞানের উপাদান হলো সংবেদন এবং তা আমাদের অভিজ্ঞতালব্ধ। এই সংবেদনগুলি বিশৃঙ্খল এবং অবিন্যস্ত অবস্থায় থাকে। তাই সংবেদনগুলি জ্ঞান নয়। বুদ্ধি যখন এই বিশৃঙ্খল সংবেদন বা উপাদানগুলির উপর তার আকার আরোপ করে তখনই তা জ্ঞানে পরিণত হয়। জ্ঞানের আকার হলো ছাঁচ যাতে না-সাজালে মানুষের মন সংবেদনগুলির তাৎপর্য উপলব্ধি করতে পারে না। কান্টের মতে, জ্ঞানের আকার দু'প্রকার - ইন্দ্রিয়ানুভূতির আকার এবং বোধজাত আকার। দেশ ও কালকে বলা হয় ইন্দ্রিয়ানুভূতির পূর্বতঃসিদ্ধ আকার। বাহ্য জগত থেকে পাওয়া সংবেদনগুলি যখন দেশগত ও কালগত আকার নিয়ে মনের কাছে উপস্থিত হয় তখন মন তার উপর কতগুলি বোধজাত আকার আরোপ ক'রে তাকে সুবিন্যস্ত ও সুসংবদ্ধ করে তখনই জ্ঞান উৎপন্ন হয়। তাই কান্ট বলেন, "আকার ছাড়া শুধু উপাদান অন্ধ এবং উপাদান ছাড়া শুধু আকার শূন্যগর্ভ" (intuitions without concepts are blind and concept without intuitions are empty.)।

           ্জ্ঞানের স্বরূপ: কান্টের মতে, প্রকৃত জ্ঞানের দুটি বৈশিষ্ট্য থাকবে-- অনিবার্যতা ও নতুনত্ব। যে জ্ঞানে শুধু নতুনত্ব আছে অথচ অনিবার্যতা নেই তা প্রকৃত জ্ঞান নয়। আবার অনিবার্যতা আছে নতুনত্ব নেই এমন জ্ঞানকে প্রকৃত জ্ঞান বলা যাবে না। প্রকৃত জ্ঞান হবে অনিবার্য ও তথ্য বিষয়ক। প্রকৃত জ্ঞান জগতের ব্যাপার বিষয়ক হবে। আবার নিত্য সত্য হবে এবং সে ক্ষেত্রে বুদ্ধি ও অভিজ্ঞতা উভয়েরই সমন্বয় প্রয়োজন।

             অবভাস ও বস্তু-স্বরূপ: কান্টের মতে, বস্তুর দুটি রূপ আছে-- একটি হলো অবভাস বা বাহ্য রূপ এবং অপরটি হলো বস্তু-স্বরূপ বা তত্ত্ব। আমাদের সামনে বস্তুটি যেভাবে প্রকাশিত হয় সেটি হলো অবভাস। আর বস্তু-স্বরূপ হলো বস্তুর আসল রূপ। আমরা অবভাসের জ্ঞানই পেয়ে থাকি। বস্তু-স্বরূপের জ্ঞান আমাদের পক্ষে পাওয়া সম্ভব নয়। অথচ বস্তূ-স্বরূপকে স্বীকার করতেই হয়। জ্ঞানের বিষয় সম্পর্কে যে পরিচয় আমরা সংবেদনের মাধ্যমে পাই তার নাম হলো অনুভব। এই অনুভবের উৎস হল বস্তু-স্বরূপ। তাই বস্তু-স্বরূপের অস্তিত্ব মানতেই হয়। আর এই বস্তু-স্বরূপ বা অতীন্দ্রিয় সত্তা চিরকালই অজ্ঞাত ও অজ্ঞেয় থাকে।

         সমালোচনা: বুদ্ধিবাদ ও অভিজ্ঞতাবাদ অপেক্ষা কান্টের বিচারবাদ অধিকতর গ্রহণযোগ্য। তবুও এই মতবাদ ত্রুটিমুক্ত নয়।

১) জ্ঞানের আকার ও উপাদান ভিন্নধর্মী। জ্ঞানের আকার হল বুদ্ধি আর জ্ঞানের উপাদান হলো সংবেদন। কান্টের মতে, বুদ্ধি ও সংবেদনের সংমিশ্রণে জ্ঞানের উৎপত্তি হয়। কিন্তু বুদ্ধির সক্রিয়তা ও সংবেদনের নিষ্ক্রিয়তা এই দুই বিজাতীয় প্রক্রিয়ার মধ্যে সমন্বয় কিভাবে সম্ভব? এই প্রশ্নের উত্তর কান্টের মতবাদে পাওয়া যায় না।

২) কান্ট অবভাস ও বস্তূ-স্বরূপের মধ্যে পার্থক্য করেছেন। তাঁর মতে, বস্তু- স্বরূপ অজ্ঞাত এবং অজ্ঞেয়। তাই কান্টের বিচারবাদ অজ্ঞেয়বাদে পর্যবসিত হয়েছে।

৩) 'আমরা কেবল বস্তুর অবভাসকেই জানি, বস্তু-স্বরূপ সম্পকে জানতে পারি না'। কান্টের একথা যুক্তিহীন। কেননা, সত্তা ও তার অবভাস দুটি বিচ্ছিন্ন বিষয় নয়। উভয়ে মিলে এক সম্পূর্ণ সত্য গঠিত হয়।
                       ‌‌       <<<<<>>>>>
Read More

Thursday, 26 July 2018

HS PHILOSOPHY ( WBCHSE) | একাদশ শ্রেণীর দর্শনের প্রশ্ন এবং উত্তর।

Leave a Comment
                          পাশ্চাত্য দর্শন
                      দ্বিতীয় অধ্যায়
           একাদশ শ্রেণী (wbchse)
জ্ঞানের স্বরূপ ও জ্ঞান  সম্পর্কিত মতবাদ
  
প্রশ্ন:  জানা' ক্রিয়াপদটি কী কীও অর্থে ব্যবহৃত হয়? বাচনিক জ্ঞানের শর্তগুলি আলোচনা করো।(What are the different senses in which the word 'Know' is used? Discuss the conditions of propositional knowledge.)   ৩+৫

উঃ 
     'জানা' ক্রিয়াপদটির বিভিন্ন অর্থ: 'জ্ঞান' এই বিশেষ্য পদটি 'জানা' ক্রিয়াপদটি থেকে উৎপন্ন হয়েছে। কাজেই জ্ঞান শব্দটির পরিবর্তে সাধারণভাবে 'জানা' ক্রিয়াপদটিকে ব্যবহার করা হয়। 'জানা' এই ক্রিয়াপদটি চেনা বা শনাক্ত করা, ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতা, দক্ষতা, অবহিত হওয়া, পরিচিতি, কর্মকুশলতা, প্রভৃতি বিভিন্ন অর্থে প্রয়োগ  লক্ষ করা যায়। তবে অধ্যাপক জন হসপার্স 'জানা' শব্দটির তিনটি মুখ্য অর্থ বা ব্যবহার উল্লেখ করেছেন। (ক) পরিচিতি অর্থে জানা, (খ) কর্মকৌশল অর্থে জানা এবং (গ) বাচনিক অর্থে জানা। 'জানা' ক্রিয়াপদটির মুখ্য অর্থগুলি নিম্নে বর্ণিত হলো।

(ক) পরিচিতি অর্থে জানা: পরিচিতি অর্থে জানা বলতে চেনা বা সাক্ষাৎ পরিচয়কে বোঝায়। এই পরিচিতি কোন বস্তুর, কোন ব্যক্তির বা কোন স্থানের সঙ্গে ঘটতে পারে। এক্ষেত্রে সাক্ষাৎ অভিজ্ঞতা থেকেই পরিচিতি বোধ হয়। যেমন- 'আমি শ্যামকে জানি'। এখানে 'জানা' বলতে বোঝায় শ্যামের সঙ্গে পরিচয় থাকা। পরিচিতি জ্ঞানে কোন ব্যক্তি বা বস্তুর সম্বন্ধে সব সময়ে পর্যাপ্ত তথ্য আমাদের কাছে নাও থাকতে পারে। তবে ঐ বস্তু বা ব্যক্তিকে চেনার মত তথ্য অবশ্যই থাকবে।

        (খ) কর্মকৌশল অর্থে জানা: কর্মকৌশল অর্থে জানা বলতে বিশেষ ধরনের কাজ করার ক্ষমতাকে বা দক্ষতাকে বোঝানো হয়। যেমন- যখন বলা হয় 'আমি সাঁতার কাটতে জানি' তখন 'জানি' বলতে বোঝায়, কিভাবে হাত-পা নেড়ে সাঁতার কাটতে হবে সে-কৌশল, আমার জানা।

           বাচনিক অর্থে জানা: 'জানা' শব্দটির সর্বাপেক্ষা গুরুত্বপূর্ণ অর্থ হল বাচনিক অর্থ। ‌ যাকে বচনের মাধ্যমে প্রকাশ করা হয় তাকে বাচনিক জ্ঞান বলে। বাচনিক জ্ঞানের ক্ষেত্রে জানা বলতে কোন বচনকে সত্য বলে জানা বোঝায়। এ প্রকার জানাকে 'জানা যে'-ও বলা হয়। এখানে জানা শব্দটি প্রয়োগ করা হয় এইভাবে -'আমি জানি যে, ..........'। 'যে' শব্দটির পর একটি অনুক্ত বচন থাকে এবং সেটাই হলো আমাদের জানার বিষয়। যেমন- 'আমি জানি যে, সক্রেটিস হন একজন দার্শনিক'।

        বাচনিক জ্ঞানের শর্ত: বাচনিক জ্ঞানের দাবির ক্ষেত্রে কতগুলি শর্ত পূরণ করতে হয়। জন হসপার্স বাচনিক জ্ঞানের প্রধান তিনটি শর্তের উল্লেখ করেছেন। এগুলো হলো (ক) সত্যতার শর্ত (খ) বিশ্বাসের শর্ত (গ) বিশ্বাসযোগ্যতা বা পর্যাপ্ত সাক্ষ্যপ্রমাণের শর্ত। এখন এই তিনটি শর্তকে  বিশ্লেষণ করা যেতে পারে।

         (ক) সত্যতার শর্ত: বাচনিক জ্ঞানের প্রথম শর্ত হলো সত্যতা। এই 'সত্যতা' বলতে বচনটির বিষয়বস্তুর সত্যতাকে বোঝায়। অর্থাৎ, জ্ঞেয় বচনটি অবশ্যই বস্তুগতভাবে সত্য হবে। বচনটি যদি মিথ্যা হয় তাহলে আমি বলতে পারবো না যে, আমি বচনটিকে জানি। যেমন- 'আমি জানি যে, শরৎচন্দ্র দেবদাস লিখেছেন' - এই জ্ঞানটির ক্ষেত্রে 'শরৎচন্দ্র দেবদাস লিখেছেন' বাক্যটিকে সত্য হতে হবে। 

        কিন্তু এমন অনেক বচন আছে যা সত্য অথচ তার সম্বন্ধে আমি জানি না। যেমন- রসায়নশাস্ত্র, গণিতশাস্ত্র, পদার্থবিদ্যায় এমন অনেক সত্য বচন আছে যার সম্বন্ধে সাধারণ মানুষের কোনো জ্ঞান নেই, যা একমাত্র এসব শাস্ত্রের  বিশেষজ্ঞরাই জানেন। সুতরাং দেখা যাচ্ছে যে, সত্যতা শর্তটি পূরণ হলেই বলা যাবে না যে জ্ঞান হয়েছে। অন্য শর্ত পূরণেরও প্রয়োজন আছে।

     বিশ্বাসের শর্ত: বচনের সত্যতায় জ্ঞাতার বিশ্বাস বাচনিক জ্ঞানের দ্বিতীয় শর্ত। যে বচনটিকে আমি জানি বলে দাবি করছি সেই বচনটি কেবল সত্য হলেই চলবে না, সেই বচনটির সত্যতা সম্পর্কে আমার বিশ্বাস থাকতে হবে। অর্থাৎ, যখন কোন বচন বিষয়বস্তুর দিক থেকে সত্য হয় এবং সঙ্গে সঙ্গে  জ্ঞাতার দিক থেকেও ওই সত্যতায় বিশ্বাস থাকে তখনই বচনটি জানি এইরূপ দাবি করা যায়। বাচনিক জ্ঞানের দ্বিতীয় শর্তটি হলো ব্যক্তি-সাপেক্ষ শর্ত। বচনটি  সত্য বলে বিশ্বাস না করলে জ্ঞান হতে পারেনা। কিন্তু বচনটি সত্য বলে বিশ্বাস করলেও জ্ঞান নাও হতে পারে। 'আমি জানি আগামী শুক্রবার অসীম কলেজে আসবে' - এই বচনটি সত্য বলে বিশ্বাস করলেও অসীম নাও আসতে পারে এবং বচনটি মিথ্যা হতে পারে। কাজেই সত্যতায় বিশ্বাস থাকলেও কোন কোন বচন সত্য নাও হতে পারে।

          বিশ্বাস যোগ্যতার শর্ত: বাচনিক জ্ঞানের তৃতীয় শর্ত হলো বিশ্বাসের শর্ত বা পর্যাপ্ত সাক্ষ্যপ্রমাণের শর্ত। কোন বচনকে সত্য বলে জানা এবং সেই সত্যতায় বিশ্বাস সাক্ষ্যপ্রমাণের উপর প্রতিষ্ঠিত হলে তবেই তা সমর্থনযোগ্য হয়। যথার্থ জ্ঞানের ভিত্তি হলো সাক্ষ্য-প্রমাণ। সুতরাং, জ্ঞাতা যে বচনটিটিকে সত্য বলে বিশ্বাস করে সেই বচনটির সত্যতার সমর্থনে পর্যাপ্ত বা উপযুক্ত তথ্য বা সাক্ষ্য প্রমাণ থাকা চাই।

       তবে বিশ্বাসের সপক্ষে যথেষ্ট তথ্য-প্রমাণ থাকলেও জ্ঞান যে হবেই তার কোন মানে নেই। একজন আবহাওয়াবিদ ঘোষণা করলেন 'আগামীকাল বিকেলে বৃষ্টি হবে'। এ বিষয়ে তিনি বায়ুমন্ডলের গতি-প্রকৃতি নিয়ে নাড়াচাড়া করে সিদ্ধান্ত নিলেন। অথচ বৃষ্টি হলো না। কাজেই বিশ্বাসের সমর্থনে উপযুক্ত তথ্য থাকলেও কোন কোন বচন সত্য নাও হতে পারে।

       আবশ্যিক শর্ত ও পর্যাপ্ত শর্ত: যে শর্তটি অনুপস্থিত থাকলে আলোচ্য ঘটনাটি ঘটতে পারে না সেই শর্তটিকে উক্ত ঘটনার আবশ্যিক শর্ত বলা হয়। আর যে শর্তটি উপস্থিত থাকলে আলোচ্য ঘটনাটি ঘটবেই সেই শর্তটিকে উক্ত ঘটনার পর্যাপ্ত শর্ত বলা হয়। এখন বাচনিক জ্ঞানের ক্ষেত্রে সত্যতার শর্ত, বিশ্বাসের শর্ত, বিশ্বাস যোগ্যতার শর্ত - এই তিনটি শর্তের কোনো একটির অভাব ঘটলে বাচনিক জ্ঞান হতে পারে না। তাই এই তিনটি শর্তের প্রত্যেকটি পৃথক পৃথকভাবে বাচনিক জ্ঞানের আবশ্যিক শর্ত। আর ওই তিনটি শর্ত একত্রিত করলে বাচনিক জ্ঞান হবেই। তাই তিনটি শর্তকে একত্রে বাচনিক জ্ঞানের পর্যাপ্ত শর্ত বলা হয়।
                         <<<<<<<>>>>>>>
Read More

Friday, 20 July 2018

SAQ with answers of Upon Westminster Bridge.(xi of wbchse)

4 comments
SAQ of the poem 'Upon Westminster Bridge'
                   --    William Wordsworth

                           Class xi (wbchse)

1. What type of poem is 'Upon Westminster Bridge'?[ 'Upon westminster Bridge' কি ধরনের কবিতা?]

Ans. 'Upon Westminster Bridge' is a Sonnet.

2. How does the river Thames flow in the poem 'Upon Westminster Bridge'? [ 'Upon Westminster Bridge' কবিতায় টেমস নদী কিভাবে প্রবাহিত হচ্ছে]

Ans. In the poem 'Upon Westminster Bridge', the river Thames flows at his own sweet will.

3. Which city does the poet refer to in the poem 'Upon Westminster Bridge'? [ 'Upon Westminster Bridge' কবিতায় কবি কোন শহরের কথা উল্লেখ করেছেন?]

Ans. The poet refers to the city of London in the poem 'Upon Westminster Bridge'.

4. What garment did the city wear?[ শহর কি পোশাক পরিধান করেছিল?]

Ans. The city wore the garment of the beauty of the morning.

5. When did the poet view the city?[ কখন কবি শহরটিকে দেখেছেন?]

Ans. The poet viewed the city in the early morning.

6. What is the feeling that Wordsworth experiences which he has never experienced before?[ Wordsworth কোন অনুভূতির অভিজ্ঞতা ব্যক্ত করেছেন যা তিনি পূর্বে কখনো অর্জন করেননি?]

Ans. Wordsworth experiences a feeling of deep calm which he has never experienced before.

7. How does Wordsworth describe the air in the city? [Wordsworth কিভাবে শহরের বাতাসের বর্ণনা করেছেন?]

Ans. Wordsworth describes in the air in the city of London as smokeless.

8. How does Wordsworth describe the beauty of the morning?[Wordsworth কিভাবে সকালের সৌন্দর্য বর্ণনা করেছেন?]

Ans. Wordsworth describes the beauty of the morning as silent and bare.

9. Which city, according to Wordsworth, is the fairest one?[Wordsworth এর মতে, কোন শহরটি সবচেয়ে সুন্দর সুন্দর?]

Ans. According to Wordsworth, the city of London is the fairest one.

10. Whom does the poet consider dull of soul?[ কাকে কবি অন্তরে অনুভূতিহীন বলে গণ্য করেন?]

Ans. The poet considers the person who can pass by the magestic sight of London in the morning dull of soul.

11. What did the poet never feel before? [কবি আগে কখনো কি অনুভব করেননি?]

Ans. The poet never felt so deep a calm before. 

12. What, according to the poet, is lying still in the morning? [কবির মতে কি সকালে স্তব্ধ হয়ে আছে?]

Ans. According to the poet the mighty heart of the city is lying still in the morning.

13. From where did the poet see the beauty of London? [ কোথা থেকে কবি লন্ডন শহরের সৌন্দর্য পর্যবেক্ষণ করেছেন?]

Ans. The poet saw the beauty of London from Westminster Bridge.

14. How do the houses of the city of London appear to the poet?[ কবির কাছে লন্ডন শহরের বাড়িগুলি কিভাবে প্রতিভাত হয়েছে?]

Ans. The houses of the city of London appear to be asleep to the poet.

15. What is described as the garment of the city in the poem 'Upon Westminster Bridge'? ['Upon Westminster Bridge কবিতায় কোন জিনিসকে শহরের পোশাক বলে মনে করা হয়েছে?]

Ans. In the poem 'Upon Westminster Bridge', the silent beauty of the morning is described as the garment of the city.

16. How did the poet describe the sunrise in London? [ কবি কিভাবে লন্ডন শহরের সূর্যোদয়ের বর্ণনা করেছেন?]

Ans. The poet described the sunrise  in London as the most beautiful on earth.

17. Why do the towers, domes, theatres and temples appear bright and glittering? [কেন চূড়া, গম্বুজ, নাট্যশালা, ও মন্দিরগুলি উজ্জ্বল ঝলমলে মনে হচ্ছে?]

Ans. The towers, domes, theatres and temples appear bright glittering as the air is smokeless.

18. ' Dear God!' - What feeling does the expression convey?[ 'হে ভগবান' । -- এই অভিব্যক্তি থেকে কোন অনুভূতি প্রকাশ পায়?]

Ans. The expression conveys the feeling of wonder and gratitude.

19. 'Never did sun ........ ' - What according to Wordsworth had the sun never done before? [ কী Wordsworth মতে সূর্য আগে কখনো করেনি?]

Ans. According to Wordsworth the sun had never steeped valley, rock or hill with its first send splendour more beautifully.

20. What is meant by the expression 'mighty heart'[  'mighty heart' অভিব্যক্তির দ্বারা কোন জিনিসকে বোঝানো হচ্ছে?]

Ans. The expression mighty heart means the heart of the city of London.

                             <<<<<<<<>>>>>

Read More

Monday, 16 July 2018

Question & Answer of 'Upon Westminster Bridge'' (Class xi of wbchse)

3 comments
       Upon Westminster Bridge

                               William Wordsworth

   Describe after Wordsworth, the city of London as given in the poem 'Upon Westminster Bridge'. ['Upon Westminster Bridge' - কবিতায় কবি ওয়ার্ডসওয়ার্থের বর্ণনা অনুযায়ী লন্ডন শহরের বর্ণনা দাও।)

OR,

       "Ne'er saw I, never felt, a calm so deep!" -What prompts the poet say so? [কি মনে করে কবি এরকম বলেছেন?]

    Ans.  Once the poet was crossing the Westminster Bridge over the Thames. It was then early morning. The city of London looked bright and beautiful in the light of the rising sun. It seemed  as if the city had fully clothed in the beauty of the morning. Ships, Towers, domes,  theatres, and temples were glittering brightly in the smokeless air. The valley, the rock, the hill, looked bright in the pure sunlight of the early morning. The houses in the city appeared to be asleep. The river Thames was flowing at its own will. The poet  felt such a deep calm that he never experienced before. (All these thoughts prompt the poet to say so.)
                        <<<<<>>>>>
Read More

Thursday, 12 July 2018

একাদশ শ্রেণীর পাশ্চাত্য দর্শনের নৈর্ব্যক্তিক প্রশ্নোত্তর (wbchse) / Objective Type Question of Western Philosophy

2 comments
  পাশ্চাত্য দর্শন (Western Philosophy)

                একাদশ শ্রেণী( wbchse)

                    প্রথম অধ্যায়
            দর্শনের প্রত্যয়( Concept of Philosophy)

নৈর্ব্যক্তিক প্রশ্নোত্তর   [প্রতিটি প্রশ্নের মান 1]

 ১।  Philosophy শব্দটি কোন দুটি গ্রিক শব্দ থেকে উদ্ভূত হয়েছে? -- উঃ  Philos ও Sophia

২। Philos  শব্দের অর্থ কী? -- উঃ অনুরাগ বা ভালবাসা।

৩। Sophia শব্দের অর্থ কী? -- উঃ জ্ঞান

৪। Philosophy শব্দটির আক্ষরিক অর্থ কী? -- উঃ জ্ঞানের প্রতি অনুরাগ।

৫। সর্বপ্রথম philosopher আখ্যা দেওয়া হয়েছিল কোন ব্যক্তিকে? -- উঃ পিথাগোরাসকে

৬। "বিস্ময় দর্শনের জনক" - উক্তিটি করেছেন কে? - উঃ  প্লেটো

৭। "সংশয় থেকে দর্শনের উৎপত্তি হয়েছে" -  কার উক্তি? - উঃ দেকার্ত

৮। দর্শনের দৃষ্টিভঙ্গি কী? - উঃ সামগ্রিক

৯। দর্শনের পদ্ধতি কী? - উঃ বিচারমূলক

১০। ইংরেজি Philosophy শব্দটি এসেছে -------উঃ গ্রিক ভাষা থেকে।

১১। পাশ্চাত্য দর্শনের আদি জননী বলা হয় কোন দেশকে? উঃ গ্ৰিসকে

১২। দর্শন শাস্ত্রের আদি জনক বলা হয় কোন ব্যক্তি কে? উঃ থেলিস

১৩। আধুনিক পাশ্চাত্য দর্শনের জনক হলেন ----- উঃ দেকার্ত

১৪। "দর্শন হলো বিশ্ব সম্পর্কে সামগ্রিক সত্যানুসন্ধান ও বস্তুর সার্বিক ব্যাখ্যা প্রদানের প্রচেষ্টা" বলেছেন --- উঃ ওয়েবার

১৫। " নিত্যের ও বস্তুর যথার্থ স্বরূপের জ্ঞান লাভ করাই হলো দর্শনের লক্ষ্য" - উক্তিটি করেছেন---- উঃ প্লেটো

১৬। " দর্শন আকস্মিক কিছু নয়, অলৌকিক কিছু নয়, বরং অনিবার্য ও স্বাভাবিক" - বলেছেন ------ উঃ পেরি

১৭। দর্শন ও বিজ্ঞান উভয়ের লক্ষ্য বা উদ্দেশ্য হল ------ উঃ সত্যানুসন্ধান

১৮। 'দর্শন হলো শাশ্বত নিত্য বস্তুর জ্ঞান' - উক্তিটি করেছেন -------- উঃ প্লেটো

১৯। 'দর্শন হলো বিশুদ্ধ সত্তার জ্ঞান বা বস্তু স্বরূপের জ্ঞান' - কার উক্তি? উঃ প্লেটো

২০। 'দর্শন হলো বিশ্ব সম্পর্কে সম্পূর্ণ ঐক্যবদ্ধ জ্ঞান' - কার উক্তি? উঃ Herbert Spencer (হার্বার্ট স্পেন্সার)

২১। ' দর্শন হল সকল বিজ্ঞানের সেরা বিজ্ঞান' - বলেছেন ------ উঃ কোঁৎ

২২। ' দর্শন হলো জ্ঞান সম্পর্কীয় বিজ্ঞান ও তার সমালোচনা' - বলেছেন -------- উঃ কান্ট

২৩। ' দর্শন হলো জ্ঞান সম্পর্কিত বিজ্ঞান' - বলেছেন --------- উঃ ফিফটে

২৫। 'The Critique of Pure Reason'- গ্রন্থের লেখক কে? উঃ কান্ট

২৬। ' An Essay Concerning Human Understanding' - গ্রন্থটির লেখক--------- উঃ লক

২৭। দর্শন কী? উঃ দর্শন হলো সত্যের প্রতি অনুরাগ।

২৮।  ' দর্শন হলো বৈজ্ঞানিক জ্ঞানের সমষ্টি' - কার উক্তি?  উঃ পলসেন

২৯। ' দর্শন হলো সত্যের প্রতি অনুরাগ' - কার উক্তি? উঃ মারভিন

৩০। ' দর্শন হলো ভাষার সমালোচনা' - উক্তিটি কার? উঃ এয়ার

৩১। সর্বপ্রথম দর্শনে জ্ঞান বিদ্যার ওপর গুরুত্ব আরোপ করেন কে?  উঃ  লক

৩২। 'দর্শন ও জ্ঞান বিদ্যা অভিন্ন' -  বলেছেন -------- উঃ কান্ট , ফিকটে

৩৩। 'দর্শন ও অধিবিদ্যা অভিন্ন' -  কে বলেছেন? উঃ প্লেটো /এরিস্টটল / হেগেল / Braddley. / Alexander

৩৪। 'অধিবিদ্যার সম্ভব নয়' -  কে বলেছেন? উঃ ডেভিড হিউম / কোঁৎ

৩৫। 'অধিবিদ্যা অর্থহীন' - এ কথা কে বলেছেন?  উঃ  এয়ার / কারনাপ / যৌক্তিক প্রত্যক্ষবাদীগণ

৩৬। ' অধিবিদ্যার জগৎ অজ্ঞাত ও অজ্ঞেয়' - কে বলেছেন? উঃ স্পেন্সার /হ্যামিল্টন

৩৭। 'দর্শন ও যুক্তিবিদ্যা অভিন্ন' - কে বলেছেন? উঃ হেগেল

৩৮। দর্শনের যে শাখা বস্তুর সত্তা নিয়ে আলোচনা করে তা হল --------- উঃ অধিবিদ্যা

৩৬। যে শাস্ত্র পরম সত্তা বা পরম তত্ত্ব সম্পর্কে আলোচনা করে তাকে বলে ----------- উঃ অধিবিদ্যা

৩৭। মানুষের আচরণ বা ব্যক্তির চরিত্র সম্পর্কে আলোচনা করে দর্শনের যে শাখার নাম কী? উঃ নীতিবিদ্যা

৩৮। নীতিবিদ্যা কোন ধরনের বিজ্ঞান? উঃ আদর্শনিষ্ঠ

৩৯। 'নীতিবিদ্যা হল সমাজে বসবাসকারী মানুষের আচরণ সম্পর্কে বিজ্ঞান' - বলেছেন ------ উঃ লিলি৪০। ' নীতিবিদ্যা হলো মানুষের আচরণের ঔচিত্য সম্পর্কীয় বিজ্ঞান' -  বলেছেন ------- উঃ Mackenzie

৪১। ' সমাজদর্শন হল সমাজ বিজ্ঞান ও দর্শনের মিলনস্থল' - বলেছেন ------- উঃ গিসবার্ট

৪২। সমাজের উৎপত্তি, গঠন, অগ্রগতি, বিকাশ প্রভৃতি নিয়ে দর্শনের যে শাখা আলোচনা করে তা হল ------  উঃ সমাজদর্শন

৪৩। সমাজদর্শন কোন শ্রেণীর বিজ্ঞান? উঃ  আদর্শনিষ্ঠ

৪৪। ' সমাজ হল বিভিন্ন সামাজিক সম্পর্কের একটি জটিল জাল' - বলেছেন? উঃ ম্যাকআইভার

৪৫। বৈধ চিন্তার নিয়মাবলী আলোচনা করে ------- উঃ যুক্তিবিদ্যা বা তর্ক বিদ্যা

৪৬। তর্ক বিদ্যার আলোচ্য বিষয় হল --------- উঃ যুক্তি

৪৭। চিন্তার মূলসূত্র গুলি আলোচিত হয় -------- উঃ যুক্তিবিদ্যায়

৪৮। যুক্তিবিজ্ঞানের আদর্শ হল -------- উঃ বৈধতা

৪৯।  একটি কাজের ভালত্ব বা মন্দত্ব দর্শনের কোন শাখা বিচার করে? উঃ নীতিবিদ্যা

৫০। যুক্তিবিজ্ঞান কে আদর্শনিষ্ঠ বিজ্ঞান বলা হয় কেন?
উঃ যুক্তিবিদ্যা সত্যতার আদর্শ সামনে রেখে যুক্তির গঠনকে নিয়ন্ত্রণ করে। তাই যুক্তিবিজ্ঞান কে আদর্শনিষ্ঠ বিজ্ঞান বলা হয়ে থাকে।

৫১। জ্ঞান বিদ্যার আলোচ্য বিষয় কী? উঃ জ্ঞান বিদ্যা  জ্ঞান-সংক্রান্ত যাবতীয় প্রশ্ন নিয়ে আলোচনা করে।৫২। অধিবিদ্যার মূল আলোচ্য বিষয় কী? উঃ  অতীন্দ্রিয় জগৎ।

৫৩। ' দর্শন হলো ধারণার বিচারমূলক বিশ্লেষণ ও তার মধ্যে কার সম্বন্ধ আবিষ্কার' - বলেছেন ------- দার্শনিক প্যাট্রিক

৫৪। 'দর্শন ছাড়া বিজ্ঞানগুলি হল ঐক্যহীন সমষ্টিমাত্র বা আত্মাহীন দেহস্বরূপ; আর বিজ্ঞান ছাড়া দর্শন হল দেহহীন আত্মা' - বলেছেন ------ উঃ অধ্যাপক ওয়েবার

৫৫। Epistemology টি  দুটি গ্রিক শব্দ -------- ও --------- থেকে উদ্ভূত হয়েছে। উঃ Episteme( জ্ঞান) এবং Logos( বিজ্ঞান)

৫৬। Epistemology শব্দটির ব্যুৎপত্তিগত অর্থ কী? উঃ জ্ঞান সংক্রান্ত বিজ্ঞান বা জ্ঞান সম্পর্কীয় বিদ্যা। ( Science of Knowledge)

৫৭। Metaphysics শব্দটির আক্ষরিক অর্থ কী? উঃ পরিদৃশ্যমান জগতের অন্তর্বর্তী জগৎ।

৫৮। Metaphysics শব্দটি দুটি গ্রিক শব্দ --------- ও ---------- থেকে উদ্ভূত হয়েছে। উঃ Meta(অতিক্রান্ত বা পরে বা অন্তরালে বা আড়ালে) ও  Physics (পরিদৃশ্যমান জগৎ)




Read More

Monday, 9 July 2018

Question & Answer of Leela's Friend written by R.K. Narayan ( wbchse)

Leave a Comment
Question: "One evening he went out to buy sugar and Leela went with him." Describe what happened after they returned

Or, " Leela's mother noticed that a gold chain Leela had been wearing was missing.' Describe what happened after this.

Or, " I told you to take it off and put it in the box." --- Who is the speaker? What happened when that thing was not put in the box?

Ans.
          Leela's  mother is the speaker here.

        One  evening Sidda went out with Leela to buy sugar. When they came back Leela's mother could not see the golden chain Leela had been wearing. She asked Leela about the missing chain. Leela replied that she knew nothing of it. In anger, her mother slapped her. She called Sidda and asked him about the chain. With a little hesitation he replied that he did not know. She threatened him that she would called the police. At that time she had to go to kitchen and Leela followed her as she was hungry. At that moment,  Sidda left the house.

                    <<<<<>>>>>
Read More

Thursday, 5 July 2018

শিক্ষাবিজ্ঞানের( Education) একটি প্রশ্ন এবং উত্তর

Leave a Comment
প্রশ্ন: মৌলিক প্রক্ষোভ বলতে কি বোঝ?          ৫ নম্বর
উ:
        প্রাথমিক বা মৌলিক প্রক্ষোভ: সহজাত প্রবৃত্তির সাথে যুক্ত প্রক্ষোভ গুলিকে mcdougal প্রাথমিক বা মৌলিক প্রক্ষোভ বলেছেন। আমরা জানি, প্রত্যেক প্রবৃত্তির এক একটি বিশেষ অনুভূতিমূলক দিক আছে। এগুলি প্রবৃত্তিমুলক আচরণের প্রকৃতি নির্ধারণ করে। প্রবৃত্তিগুলি যেমন সহজাত প্রাথমিক প্রবণতা তেমনি এদের সঙ্গে যুক্ত মানসিক অনুভূতিগুলিও প্রাথমিক। naked ugal বলেছেন এই প্রাথমিক প্রক্ষোভগুলি প্রবৃত্তিমূলক প্রবণতা গুলির সক্রিয়তার নির্দেশক। তাঁর এই মতবাদ অনুযায়ী মৌলিক প্রক্ষোভ চৌদ্দটি। যথা - ভয়, ক্রোধ, বিরক্তি, স্নেহানুভূতি, কাম, বিস্ময়, হীনমন্যতা, আত্মগৌরব, একাকীত্ববোধ, অধিকারবোধ, সৃজনীস্পৃহা, আমোদ, ক্ষুধা ও দুঃস্বভাব।

     মনোবিদ ওয়াটসনের মতে, মানুষের মৌলিক প্রক্ষোভগুলো তিনটি। যথা - ভয়, ক্রোধ এবং আনন্দ। শিশু এই তিনটি আবেগ নিয়ে জন্মগ্রহণ করে। উচ্চ শব্দ শুনলে শিশু ভয় পায়। হঠাৎ পড়ে যাওয়ার অবস্থা হলেও শিশু ভয় পেয়ে থাকে। শিশুর চলাফেরায় যদি বাধা দেওয়া হয় তাহলে সে ক্ষুব্ধ হয়। আবার, তার গায়ে যদি হাত বুলানো যায় বা তাকে আদর করা যায় তা হলে সে আনন্দ পায়।
                                  <<<<<>>>>>
Read More