Thursday, 2 August 2018

HS PHILOSOPHY (WBCHSE) | xi | জ্ঞানের উৎস সম্পর্কে লক, বার্কলে ও হিউমের মতবাদ।

Leave a Comment
           জ্ঞান সম্পর্কিত তত্ত্ব
              দ্বিতীয় অধ্যায়
          একাদশ শ্রেণি (wbchse)

    প্রশ্ন: জ্ঞানের উৎস ও স্বরূপ সম্পর্কে লকের মতবাদ সবিচার আলোচনা কর।(Critically discuss Locke's view regarding the sources and nature of knowledge.)

   OR, জ্ঞানের উৎস সম্পর্কে বার্কলের মতবাদ সবিচার আলোচনা কর।( Critically discuss Barkeley's view regarding the sources  of knowledge.)

   OR, জ্ঞানের উৎস সম্পর্কে হিমের মতবাদ সবিচার আলোচনা কর।(critically discuss Hume's view regarding the sources of knowledge.)

   OR, জ্ঞানের উৎস সম্পর্কে অভিজ্ঞতাবাদ সবিচার আলোচনা কর। (Critically discuss  the Empiricism regarding the sources of knowledge.)

উত্তর: 
      ভূমিকা: অভিজ্ঞতাবাদ অনুসারে ইন্দ্রিয় সংবেদন তথা অভিজ্ঞতাই হলো যাবতীয় জ্ঞানের একমাত্র উৎস। এই মত যাঁরা সমর্থন করেন তাঁদের অভিজ্ঞতাবাদী দার্শনিক বলা হয়। প্রাচীন যুগের অভিজ্ঞতাবাদী দার্শনিক হলেন প্রোটাগোরাস, এরিস্টিপাস, গর্জিয়াস প্রমুখ। এঁদের মতে, অভিজ্ঞতাই জ্ঞান লাভের একমাত্র উৎস। আধুনিক পাশ্চাত্য দর্শনের ইতিহাসে তিনজন উল্লেখযোগ্য অভিজ্ঞতাবাদী দার্শনিক হলেন জন লক, জর্জ বার্কলে এবং ডেভিড হিউম।

     জ্ঞানের উৎস সম্পর্কে লকের মতবাদ: দার্শনিক লকই এই অভিজ্ঞতাবাদের একটি সুসংহত ও সুস্পষ্ট রূপ দান করেন। তিনি দার্শনিক দেকার্তের অন্তর বা সহজাত ধারণা সম্পর্কীয় মতবাদের তীব্র সমালোচনা করেন ও তার বিরুদ্ধে কতগুলি যুক্তি দেন।

       লকের মতে, জন্মমুহূর্তে আমরা কোন সহজাত ধারণা নিয়ে আসি না। জন্মগ্রহনের সময় মানুষের মন থাকে এক টুকরো অলিখিত সাদা কাগজের মতো, যাকে লক 'tabularasa' বলেছেন। যেখানে কোনো ধারণার চিহ্নমাত্র থাকে না। যাবতীয় সকল ধারণা তথা জ্ঞানের উৎস হল অভিজ্ঞতা। সংবেদন ও অন্তর্দর্শন এর সাহায্যে মনে সকল প্রকার ধারণার উৎপত্তি হয়। সংবেদনের সাহায্যে আমরা বাহ্য জগতের বিভিন্ন বস্তু যেমন-  উত্তাপ, কাঠিন্য, বর্ণ, গন্ধ, স্বাদ প্রকৃতি সম্পর্কে ধারণা পাই। আর অন্তর্দর্শন বা অন্তঃপ্রত্যক্ষে আমরা বিভিন্ন মানসিক অবস্থা অর্থাৎ সুখ-দুঃখ, আনন্দ-বেদনা, আশা-আকাঙ্ক্ষা প্রভৃতি সম্পর্কে ধারণা পাই। সংবেদন ও অন্তর্দর্শন ছাড়া অন্য কোন পথ বেয়ে মনে ধারণার উৎপত্তি হতে পারে না। এই ধারণা লাভের ক্ষেত্রে আমাদের মন থাকে একেবারেই নিষ্ক্রিয়। আমাদের অভিজ্ঞতা যেভাবে ধারণাকে আমাদের মনে মুদ্রিত করে আমরা সেগুলিকে ঠিক সেইভাবে গ্রহণ করতে বাধ্য হই। আমাদের মনে কোন অভিজ্ঞতাপূর্ব ধারণা থাকে না। এ প্রসঙ্গে লক এর বিখ্যাত উক্তি হলো "বুদ্ধিতে এমন কিছু নেই যা পূর্বে ইন্দ্রিয়ের মধ্যে ছিল না" কাজেই আমাদের সমস্ত প্রকার ধারণাই অভিজ্ঞতালব্ধ।

       লক ধারনাকে দুই ভাগে ভাগ করেছেন-- সরল ধারণা ও জটিল ধারণা। সংবেদন ও অন্তর দর্শনের মাধ্যমে আমরা সরল ধারণা গুলিকে লাভ করি।  বিভিন্ন সরল ধারণাগুলোকে পরস্পরের সঙ্গে তুলনা ও সংযুক্ত করে মন কতগুলি ধারনা গঠন করে সেগুলি হল জটিল ধারণা। লকের মতে, ধারণা জ্ঞান নয়। ধারণার মধ্যে মিল ও অমিল প্রত্যক্ষ করাই জ্ঞান।

     লকের মতে, আমরা ধারণাকে প্রত্যক্ষভাবে জানি এবং ধারণার মাধ্যমে পরোক্ষভাবে বস্তুকে জানি। তিনি বলেন যে অভিজ্ঞতায় আমরা বস্তুর গুণগুলোকে প্রত্যক্ষ করি। গুণগুলি পরিবর্তনশীল। এগুলি আপনা আপনি থাকতে পারে না। গুণগুলির আধার রূপে তিনি দ্রব্যকে স্বীকার করেছেন। সেরূপ চিন্তা, অনুভূতি ও ইচ্ছার আধার রূপে তিনি আত্মার অস্তিত্ব স্বীকার করেছেন। জগতের সৃষ্টিকর্তা রূপে ঈশ্বরের অস্তিত্ব আমরা অনুমান করি, এগুলোর কোনটাই প্রত্যক্ষলব্ধ নয়।

        সমালোচনা: জ্ঞানের উৎস সম্পর্কে লকের মতবাদ সংগতিসম্পন্ন নয়। কেননা- তাঁর মতবাদে নিম্নলিখিত ত্রুটিগুলি বর্তমান।

     ১) লক অভিজ্ঞতাপূর্ব সহজাত ধারণার অস্তিত্ব অস্বীকার করেছেন। কিন্তু মানুষের মনে সহজাত ধারণা না থাকলেও সহজাত প্রবণতা যে আছে তা অস্বীকার করা যায় না।

       ২) লক বলেন, মন নিষ্ক্রিয়ভাবে ধারণাগুলিকে গ্রহণ করে। কিন্তু জ্ঞানের ব্যাপারে মন নিষ্ক্রিয় থাকে না, বরং; সক্রিয় থাকে।

       ৩) লক অভিজ্ঞতাবাদী হয়েও জড়দ্রব্য, আত্মা ও ঈশ্বরের অস্তিত্ব স্বীকার করেছেন, যা তাঁর অভিজ্ঞতাবাদী মতের সঙ্গে অসঙ্গতিপূর্ণ।

        জ্ঞানের উৎস সম্পর্কে বার্কলের মতবাদ: লককে অনুসরণ করে বার্কলে বলেন, আমাদের সমস্ত জ্ঞান আসে অভিজ্ঞতা থেকে। জ্ঞানের মূল উপাদান হলো ধারনা। আমরা কেবল ধারণাকেই প্রত্যক্ষ করি। তিনি বলেন, কেবলমাত্র মন ও মনের ধারণারই অস্তিত্ব আছে। বাহ্যবস্তুর কোন পৃথক সত্তা নেই। যে কোন বস্তুর অস্তিত্ব নির্ভর করে মনের উপর বা প্রত্যক্ষের উপর। বার্কলে আরো বলেন, প্রত্যক্ষ অভিজ্ঞতা যেখানে জ্ঞানের একমাত্র উপায় সেখানে বস্তুর পৃথক সত্তার অস্তিত্ব আমরা স্বীকার করতে পারি না। কেননা, বস্তুর সত্তা প্রত্যক্ষের বিষয় নয়। বার্কলের মতে, বস্তুর অস্তিত্ব ব্যক্তি মনের উপর নির্ভর করে না, নির্ভর করে ঈশ্বরের প্রত্যক্ষের উপর। এইভাবে বার্কলে জড়দ্রব্যের অস্তিত্ব অস্বীকার করলেও আত্মা বা মন এবং ঈশ্বরের অস্তিত্ব স্বীকার করেছেন।

     সমালোচনা: জ্ঞানের উৎস সম্পর্কে বার্কলের মতবাদ সন্তোষজনক নয়। কেননা- তার মতবাদে নিম্নলিখিত ত্রুটিগুলি বর্তমান।

     ১) বার্কলে জড়দ্রব্যের অস্তিত্ব অস্বীকার করে বলেন বস্তুজগৎ ব্যক্তিমনের ধারণামাত্র। কিন্তু বার্কলের এইরূপ বক্তব্যের অনিবার্য পরিণতি হল অহংসর্বস্ববাদ।

     ২) যে সকল যুক্তির সাহায্যে বার্কলে জড়দ্রব্যের অস্তিত্ব অস্বীকার করেছেন সেই একই যুক্তিতে ঈশ্বর এবং আত্মার অস্তিত্বকেও অস্বীকার করা যায়।

     জ্ঞানের উৎস সম্পর্কে হিউমের মতবাদ: লক ও বার্কলের মতো ডেভিড হিউম একজন অভিজ্ঞতাবাদী দার্শনিক। কিন্তু লক ও বার্কলের অভিজ্ঞতাবাদের চেয়ে হিউমের অভিজ্ঞতাবাদ অনেক বেশি সঙ্গতিপূর্ণ। হিউমের মতে, আমাদের যাবতীয় জ্ঞানের উদ্ভব ঘটে মুদ্রণ ও ধারণা থেকে। এ দুটি হচ্ছে জ্ঞানের একমাত্র উপাদান বা উপকরণ। হিউম মুদ্রণ বলতে বাহ্য ও আন্তর সংবেদনকেই বুঝিয়েছেন। আমাদের চক্ষু, কর্ণ ইত্যাদি ইন্দ্রিয় যখন কোন বস্তুর সংস্পর্শে আসে তখন সেই বস্তুর একটা ছাপ আমাদের মনে পড়ে। হিউম তারই নাম দিয়েছেন মুদ্রণ। আর ধারণা হলো মুদ্রণের অস্পষ্ট ও ক্ষীণ মানসরূপ। আসলে মুদ্রণ ও ধারণার মধ্যে প্রধান পার্থক্য হল মুদ্রণ স্পষ্ট ও সজিব। কিন্তু ধারণা হলো মুদ্রণের অস্পষ্ট ও নির্জীব অনুলিপি বা প্রতিরূপ। হিউম বলেন, মুদ্রণ ছাড়া ধারণা সৃষ্টি হতে পারে না। প্রতিটি ধারণার অনুরূপ মুদ্রন আছে।

      হিউম কোন দ্রব্যের অস্তিত্ব স্বীকার করেন না। তার মতে দ্রব্য, আত্মা এবং ঈশ্বর প্রভৃতি সম্পর্কে আমাদের কোনো ধারণা হতে পারে না। কেননা, এইগুলির প্রতিটি অতীন্দ্রিয় এবং এদের কোনটির সম্পর্কে আমাদের সংবেদন নেই। তাই হিউম এগুলির অস্তিত্ব অস্বীকার করেছেন। হিউমের মতে, জাগতিক বস্তু সম্পর্কে কোন জ্ঞান সুনিশ্চিত নয়। তাই হিমের মতবাদ দর্শনের ইতিহাসে সংশয়বাদ নামে পরিচিত।

   সমালোচনা: জ্ঞানের উৎস সম্পর্কে হিউমের মতবাদ সন্তোষজনক নয়। কেননা, তাঁর মতবাদে নিম্নলিখিত ত্রুটিগুলি বর্তমান।

    ১) হিউমের অভিজ্ঞতাবাদের চরম পরিণতি হল সংশয়বাদ। কিন্তু সংশয়বাদকে কোন মতেই সমর্থন করা যায় না।

      ২) হিউম কোন স্থায়ী মন ও আত্মার অস্তিত্ব স্বীকার করেননি। কিন্তু স্থায়ী মন বা আত্মার অস্তিত্ব স্বীকার না করলে স্মৃতির ব্যাখ্যা করা অসম্ভব হয়ে পড়ে।

     ৩) হিউম জ্ঞানের উৎপত্তির ক্ষেত্রে বুদ্ধির অবদানকে স্বীকার করেননি। কিন্তু সার্বিক ও অবশ্য জ্ঞান লাভ করার জন্য বুদ্ধির অবদানকে স্বীকার করতেই হয়।

Read More

Sunday, 29 July 2018

HS English (wbchse) | SAQ of Strong Roots

1 comment
                           Strong Roots
                                          APJ Abdul Kalam

Short answer type questions and answers:

1. Who was bestowed the title of Bahadur in Strong roots?[Strong Roots গল্পে কাকে বাহাদুর উপাধি ভূষিত করা হয়েছিল?]

Ans. One of Kalam's mother's forebears was bestowed the title of Bahadur by the British.

2. Who was the priest of Shiva Temple in 'Strong Roots' [স্ট্রং রুট গল্পে শিব মন্দিরের পুরোহিত কে ছিলেন?]

Ans. Pakshi Lakshmana Sastry was the priest of Shiva Temple in 'Strong Roots'

3. In which town was Dr. APJ Abdul Kalam born? [ Dr. APJ Abdul kalam কোন শহরে জন্মগ্রহণ করেন?]

Ans. Dr. APJ Abdul Kalam was born in the island town of Rameshwaram.

4. In whom did Abdul Kalam's father have an ideal helpmate? [ কার মধ্যে আবদুল কালামের বাবা আদর্শ সহযোগী পেয়েছিলেন?]

Ans. Abdul Kalam's father had an ideal helpmate in his wife Ashiamma.

5. What, according to Dr. APJ Abdul Kalam's father does adversity always present? [ডক্টর এ.পি.জে. আবদুল কালামের বাবার মতে প্রতিকূলতা সর্বদাই কি নিয়ে আসে?]

Ans. According to Abdul Kalam's father adversity always presents opportunities for introspection.

6. How does Kalam describe his appearance? [ কালাম কিভাবে তার চেহারার বর্ণনা দিয়েছেন?]

Ans. Kalam describes himself as a short boy with undistinguished looks.

7. Where did Kalam live? [ কালাম কোথায় বাস করতেন?]

Ans. Kalam lived in their ancestral house in Rameswaram.

8. How was the house of APJ Abdul Kalam? [ এপিজে আবদুল কালামের বাড়িটি কেমন ছিল?]

Ans. The house of APJ Abdul Kalam was a fairly large pucca house.

9. When was the ancestral house of Kalam built?[কালামের পৈত্রিক বাড়িটি কবে নির্মিত হয়েছিল?]

Ans. The ancestral house of Kalam was built in the middle of 19th century.

10. Where was the ancestral house of Kalam situated? [কালামের পৈতৃক বাড়িটি কোথায় অবস্থিত ছিল?]

Ans. The ancestral house of Kalam was situated on the Mosque Street in Rameshwaram.

11. What did Kalam's father avoid to live a simple life? [  সাধারণ জীবনযাপনের জন্য কালামের বাবা কি পরিহার করে চলতেন?]

Ans. Kalam's father avoided all inessential comforts and luxuries to live a simple life.

12. How far was the famous Shiva temple of Rameswaram from Kalam's house? [কালামের বাড়ি থেকে রামেশ্বরমর শিব  মন্দির কত দূরে?]

Ans. The famous Shiva temple of Rameswaram was about ten-minute walk from Kalam's house.

13. What did Kalam's austere father avoid? [কালামের কঠোরভাবে নীতিনিষ্ঠ বাবা কি পরিহার করতেন?]

Ans. Kalam's austere father avoided all inessential comforts and luxuries.

14. How was Kalam's childhood? [কালামের শৈশব কেমন ছিল?]
OR, How did Kalam enjoy his childhood? [কালাম তাঁর শৈশব কেমনভাবে কাটান?]

Ans. Kalam enjoyed a very secure childhood, both materially and emotionally.

15. Where did Kalam eat? [ কালাম কোথায় খেতেন?]
OR, with whom did Kalam eat? [ কার সঙ্গে বসে কালাম খেতেন?]

Ans. Kalam used to eat with his mother, sitting on the floor of the kitchen.

16. What did Kalam usually have in lunch? [দুপুরের খাবারে কালাম কি কি খেতেন?]

Ans. At lunch, Kalam would usually have rice, aromatic sambar, home made pickle and fresh coconut chutney.

17. Who was Pakshi Lakshmana Sastry? [ পক্ষী লক্ষণ শাস্ত্রী কে ছিলেন?]

Ans. Pakshi Lakshmana Sastry was the high priest of Rameshwaram temple and a very close friend of Abdul Kalam's father.

18. What was one of the most vivid memories of Kalam's early childhood? [ কালামের ছোটবেলার সবচেয়ে উজ্জ্বল স্মৃতিগুলির মধ্যে একটি কী?]

Ans. Kalam's one of the most vivid memories was of his father and the high priest of Rameshwaram temple discussing spiritual matters in their house.

19. Who was the high priest of Rameshwaram temple? [রামেশ্বর মন্দিরের প্রধান পুরোহিত কে ছিলেন?]

Ans. Pakshi Lakshmana Sastry was the high priest of Rameshwaram temple.

20. What can prayer make possible? [ প্রার্থনা কী সম্ভব করতে পারে?]
OR, How did prayer help man according to Kalam's father? [কালামের বাবার মতে প্রার্থনা কিভাবে মানুষকে সাহায্য করে?]

Ans. According to kalam's father, prayer can make possible a communion of the spirit between people.

21. What, according to Kalam's father, happens when we pray? [ কালামের বাবার মতে প্রার্থনা করার সময় কী ঘটে?]

Ans. According to Kalam's father, when we pray we transcend our physical existence and become a part of the cosmos.

22. How did Kalam's father look upon every human being? [ কালামের বাবা প্রতিটি মানুষকে কোন দৃষ্টিতে দেখতেন?]

Ans. Kalam's father looked upon every human being as a specific element within the whole of the manifest divine Being. [ কালামের বাবা সমগ্র ঐশ্বরিক সত্তার এক বিশিষ্ট অংশ হিসেবে প্রতিটি মানুষকে দেখতেন।]

23. What, according to Kalam's father, should one do when troubles come? [কালামের বাবার মতে, দুঃখ কষ্ট হলে কি করা উচিত?]

Ans. According to Kalam's father one should try to understand the relevance of sufferings when troubles come.

24. What did Kalam's father think about adversity? [ দুঃখ-দুর্দশাকে কালামের বাবা কি মনে করতেন?]

And. Kalam's father thought that adversity always presents opportunities for introspection.

26. Where did Kalam's father go for evening prayers? [ সান্ধ্যকালীন প্রার্থনার জন্য কালামের বাবা কোথায় যেতেন?]

Ans. Kalam's father went to an old mosque in their locality for evening prayers.

27. How did Kalam's father evaluate himself? [ কালামের বাবা নিজের মূল্যায়ন কিভাবে করেন?]

Ans. Kalam's father looked upon himself as a mediator between people and God.

28. When did Kalam's father start his day? [ কালামের বাবা কখন তাঁর দিন শুরু করতেন?]

Ans. Kalam's father started his day at 4 a.m.

29. How did Kalam's father start his day? [কালামের বাবা কিভাবে তাঁর দিন শুরু করতেন?]

Ans. Kalam's father started his day by reading the namaz before dawn.

30. What did Kalam try to understand from his father? [কালাম তাঁর বাবার কাছ থেকে কী বোঝার চেষ্টা করেছিলেন?]

Ans. Kalam tried to understand the fundamental truths of life revealed to him by his father.

31. What do human beings do when the reach an impasse? [ দিশেহারা হলে মানুষ কী করে?]

Ans. When human beings reach an impasse, they search for someone who can show them the way out.

32. What is Rameshwaram famous for? [ রামেশ্বরম কিসের জন্য বিখ্যাত ছিল?]

Ans. Rameshwaram is famous for the Shiva temple.

33. Why could not Kalam understand the meaning of the prayer? [ কালাম কেন প্রার্থনার অর্থ বুঝতে পারত না?]

Ans. Kalam could not understand the meaning of the prayer because the prayers chanted at the mosque were in the Arabic language.

34. How can one achieve 'happiness and peace of mind'? [ কিভাবে একজন মানুষ 'সুখ এবং মনের শান্তি' লাভ করতে পারে?]

Ans. One can achieve 'happiness and peace of mind' by severing(বিচ্ছিন্ন করা) his emotional and physical bond.

Read More

Saturday, 28 July 2018

জ্ঞানের উৎস সম্পর্কে কান্টের বিচারবাদ সবিচার আলোচনা কর।

3 comments
                          পাশ্চাত্য দর্শন
                   একাদশ শ্রেণী (wbchse)
                             দ্বিতীয় অধ্যায়
       জ্ঞানের প্রকৃতি এবং জ্ঞান সম্পর্কীয় মতবাদ

প্রশ্ন: জ্ঞানের উৎস সম্পর্কে কান্টের বিচারবাদ সবিচার আলোচনা কর। ( Discuss Kan't critical theory as a source of knowledge.)         ৮

উত্তর:
           ভূমিকা: জ্ঞানের উৎপত্তি সম্পর্কে পাশ্চাত্য দর্শনে যে সব মতবাদগুলির সন্ধান পাওয়া যায় তার মধ্যে বিচারবাদ হল অন্যতম। জার্মান দার্শনিক ইমানুয়েল কান্ট হলেন বিচার বাদের প্রবর্তক। জ্ঞানের উৎস ব্যাখ্যার ক্ষেত্রে বুদ্ধিবাদ ও অভিজ্ঞতাবাদ - উভয় মতবাদই যে ত্রুটিপূর্ণ এবং নির্বিচারভাবে কিছু বিষয়কে স্বীকার করে নেয় তা কান্ট তাঁর বিচারবাদে আলোচনা করে দেখিয়েছেন।

             সমন্বয়মূলক মতবাদ: বুদ্ধিবাদ অনুযায়ী বুদ্ধি হল যথার্থ জ্ঞানের উৎস। অন্যদিকে অভিজ্ঞতাবাদ অনুযায়ী অভিজ্ঞতাই জ্ঞানের একমাত্র পথ। কান্টের মতে, জ্ঞানের উৎপত্তির ক্ষেত্রে অভিজ্ঞতা ও বুদ্ধি দুইয়েরই প্রয়োজন আছে। উভয় মতবাদই আংশিক সত্য, কিন্তু কোনটাই সম্পূর্ণ দোষমুক্ত নয়। কান্ট নিরপেক্ষভাবে ইন্দ্রিয়ানুভব ও বুদ্ধির সামর্থ্য, জ্ঞানের শর্ত, সীমা ও সম্ভাবনা ইত্যাদি সম্পর্কে আলোচনা করে অভিজ্ঞতা ও বুদ্ধির সমন্বয়ে জ্ঞানের উৎপত্তির কথা বলেছেন। এই জন্য কান্টের মতবাদকে বিচারবাদ বলা হয়।

           জ্ঞানের উৎস: কান্টের মতে জ্ঞানের দুটি দিক  - একটি হল উপাদান অপরটি হল আকার। অভিজ্ঞতার মাধ্যমে আমরা জ্ঞানের উপাদান পাই। আর বুদ্ধির মাধ্যমে পাই জ্ঞানের আকার। জ্ঞানের উপাদান হলো সংবেদন এবং তা আমাদের অভিজ্ঞতালব্ধ। এই সংবেদনগুলি বিশৃঙ্খল এবং অবিন্যস্ত অবস্থায় থাকে। তাই সংবেদনগুলি জ্ঞান নয়। বুদ্ধি যখন এই বিশৃঙ্খল সংবেদন বা উপাদানগুলির উপর তার আকার আরোপ করে তখনই তা জ্ঞানে পরিণত হয়। জ্ঞানের আকার হলো ছাঁচ যাতে না-সাজালে মানুষের মন সংবেদনগুলির তাৎপর্য উপলব্ধি করতে পারে না। কান্টের মতে, জ্ঞানের আকার দু'প্রকার - ইন্দ্রিয়ানুভূতির আকার এবং বোধজাত আকার। দেশ ও কালকে বলা হয় ইন্দ্রিয়ানুভূতির পূর্বতঃসিদ্ধ আকার। বাহ্য জগত থেকে পাওয়া সংবেদনগুলি যখন দেশগত ও কালগত আকার নিয়ে মনের কাছে উপস্থিত হয় তখন মন তার উপর কতগুলি বোধজাত আকার আরোপ ক'রে তাকে সুবিন্যস্ত ও সুসংবদ্ধ করে তখনই জ্ঞান উৎপন্ন হয়। তাই কান্ট বলেন, "আকার ছাড়া শুধু উপাদান অন্ধ এবং উপাদান ছাড়া শুধু আকার শূন্যগর্ভ" (intuitions without concepts are blind and concept without intuitions are empty.)।

           ্জ্ঞানের স্বরূপ: কান্টের মতে, প্রকৃত জ্ঞানের দুটি বৈশিষ্ট্য থাকবে-- অনিবার্যতা ও নতুনত্ব। যে জ্ঞানে শুধু নতুনত্ব আছে অথচ অনিবার্যতা নেই তা প্রকৃত জ্ঞান নয়। আবার অনিবার্যতা আছে নতুনত্ব নেই এমন জ্ঞানকে প্রকৃত জ্ঞান বলা যাবে না। প্রকৃত জ্ঞান হবে অনিবার্য ও তথ্য বিষয়ক। প্রকৃত জ্ঞান জগতের ব্যাপার বিষয়ক হবে। আবার নিত্য সত্য হবে এবং সে ক্ষেত্রে বুদ্ধি ও অভিজ্ঞতা উভয়েরই সমন্বয় প্রয়োজন।

             অবভাস ও বস্তু-স্বরূপ: কান্টের মতে, বস্তুর দুটি রূপ আছে-- একটি হলো অবভাস বা বাহ্য রূপ এবং অপরটি হলো বস্তু-স্বরূপ বা তত্ত্ব। আমাদের সামনে বস্তুটি যেভাবে প্রকাশিত হয় সেটি হলো অবভাস। আর বস্তু-স্বরূপ হলো বস্তুর আসল রূপ। আমরা অবভাসের জ্ঞানই পেয়ে থাকি। বস্তু-স্বরূপের জ্ঞান আমাদের পক্ষে পাওয়া সম্ভব নয়। অথচ বস্তূ-স্বরূপকে স্বীকার করতেই হয়। জ্ঞানের বিষয় সম্পর্কে যে পরিচয় আমরা সংবেদনের মাধ্যমে পাই তার নাম হলো অনুভব। এই অনুভবের উৎস হল বস্তু-স্বরূপ। তাই বস্তু-স্বরূপের অস্তিত্ব মানতেই হয়। আর এই বস্তু-স্বরূপ বা অতীন্দ্রিয় সত্তা চিরকালই অজ্ঞাত ও অজ্ঞেয় থাকে।

         সমালোচনা: বুদ্ধিবাদ ও অভিজ্ঞতাবাদ অপেক্ষা কান্টের বিচারবাদ অধিকতর গ্রহণযোগ্য। তবুও এই মতবাদ ত্রুটিমুক্ত নয়।

১) জ্ঞানের আকার ও উপাদান ভিন্নধর্মী। জ্ঞানের আকার হল বুদ্ধি আর জ্ঞানের উপাদান হলো সংবেদন। কান্টের মতে, বুদ্ধি ও সংবেদনের সংমিশ্রণে জ্ঞানের উৎপত্তি হয়। কিন্তু বুদ্ধির সক্রিয়তা ও সংবেদনের নিষ্ক্রিয়তা এই দুই বিজাতীয় প্রক্রিয়ার মধ্যে সমন্বয় কিভাবে সম্ভব? এই প্রশ্নের উত্তর কান্টের মতবাদে পাওয়া যায় না।

২) কান্ট অবভাস ও বস্তূ-স্বরূপের মধ্যে পার্থক্য করেছেন। তাঁর মতে, বস্তু- স্বরূপ অজ্ঞাত এবং অজ্ঞেয়। তাই কান্টের বিচারবাদ অজ্ঞেয়বাদে পর্যবসিত হয়েছে।

৩) 'আমরা কেবল বস্তুর অবভাসকেই জানি, বস্তু-স্বরূপ সম্পকে জানতে পারি না'। কান্টের একথা যুক্তিহীন। কেননা, সত্তা ও তার অবভাস দুটি বিচ্ছিন্ন বিষয় নয়। উভয়ে মিলে এক সম্পূর্ণ সত্য গঠিত হয়।
                       ‌‌       <<<<<>>>>>
Read More

Thursday, 26 July 2018

HS PHILOSOPHY ( WBCHSE) | একাদশ শ্রেণীর দর্শনের প্রশ্ন এবং উত্তর।

Leave a Comment
                          পাশ্চাত্য দর্শন
                      দ্বিতীয় অধ্যায়
           একাদশ শ্রেণী (wbchse)
জ্ঞানের স্বরূপ ও জ্ঞান  সম্পর্কিত মতবাদ
  
প্রশ্ন:  জানা' ক্রিয়াপদটি কী কীও অর্থে ব্যবহৃত হয়? বাচনিক জ্ঞানের শর্তগুলি আলোচনা করো।(What are the different senses in which the word 'Know' is used? Discuss the conditions of propositional knowledge.)   ৩+৫

উঃ 
     'জানা' ক্রিয়াপদটির বিভিন্ন অর্থ: 'জ্ঞান' এই বিশেষ্য পদটি 'জানা' ক্রিয়াপদটি থেকে উৎপন্ন হয়েছে। কাজেই জ্ঞান শব্দটির পরিবর্তে সাধারণভাবে 'জানা' ক্রিয়াপদটিকে ব্যবহার করা হয়। 'জানা' এই ক্রিয়াপদটি চেনা বা শনাক্ত করা, ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতা, দক্ষতা, অবহিত হওয়া, পরিচিতি, কর্মকুশলতা, প্রভৃতি বিভিন্ন অর্থে প্রয়োগ  লক্ষ করা যায়। তবে অধ্যাপক জন হসপার্স 'জানা' শব্দটির তিনটি মুখ্য অর্থ বা ব্যবহার উল্লেখ করেছেন। (ক) পরিচিতি অর্থে জানা, (খ) কর্মকৌশল অর্থে জানা এবং (গ) বাচনিক অর্থে জানা। 'জানা' ক্রিয়াপদটির মুখ্য অর্থগুলি নিম্নে বর্ণিত হলো।

(ক) পরিচিতি অর্থে জানা: পরিচিতি অর্থে জানা বলতে চেনা বা সাক্ষাৎ পরিচয়কে বোঝায়। এই পরিচিতি কোন বস্তুর, কোন ব্যক্তির বা কোন স্থানের সঙ্গে ঘটতে পারে। এক্ষেত্রে সাক্ষাৎ অভিজ্ঞতা থেকেই পরিচিতি বোধ হয়। যেমন- 'আমি শ্যামকে জানি'। এখানে 'জানা' বলতে বোঝায় শ্যামের সঙ্গে পরিচয় থাকা। পরিচিতি জ্ঞানে কোন ব্যক্তি বা বস্তুর সম্বন্ধে সব সময়ে পর্যাপ্ত তথ্য আমাদের কাছে নাও থাকতে পারে। তবে ঐ বস্তু বা ব্যক্তিকে চেনার মত তথ্য অবশ্যই থাকবে।

        (খ) কর্মকৌশল অর্থে জানা: কর্মকৌশল অর্থে জানা বলতে বিশেষ ধরনের কাজ করার ক্ষমতাকে বা দক্ষতাকে বোঝানো হয়। যেমন- যখন বলা হয় 'আমি সাঁতার কাটতে জানি' তখন 'জানি' বলতে বোঝায়, কিভাবে হাত-পা নেড়ে সাঁতার কাটতে হবে সে-কৌশল, আমার জানা।

           বাচনিক অর্থে জানা: 'জানা' শব্দটির সর্বাপেক্ষা গুরুত্বপূর্ণ অর্থ হল বাচনিক অর্থ। ‌ যাকে বচনের মাধ্যমে প্রকাশ করা হয় তাকে বাচনিক জ্ঞান বলে। বাচনিক জ্ঞানের ক্ষেত্রে জানা বলতে কোন বচনকে সত্য বলে জানা বোঝায়। এ প্রকার জানাকে 'জানা যে'-ও বলা হয়। এখানে জানা শব্দটি প্রয়োগ করা হয় এইভাবে -'আমি জানি যে, ..........'। 'যে' শব্দটির পর একটি অনুক্ত বচন থাকে এবং সেটাই হলো আমাদের জানার বিষয়। যেমন- 'আমি জানি যে, সক্রেটিস হন একজন দার্শনিক'।

        বাচনিক জ্ঞানের শর্ত: বাচনিক জ্ঞানের দাবির ক্ষেত্রে কতগুলি শর্ত পূরণ করতে হয়। জন হসপার্স বাচনিক জ্ঞানের প্রধান তিনটি শর্তের উল্লেখ করেছেন। এগুলো হলো (ক) সত্যতার শর্ত (খ) বিশ্বাসের শর্ত (গ) বিশ্বাসযোগ্যতা বা পর্যাপ্ত সাক্ষ্যপ্রমাণের শর্ত। এখন এই তিনটি শর্তকে  বিশ্লেষণ করা যেতে পারে।

         (ক) সত্যতার শর্ত: বাচনিক জ্ঞানের প্রথম শর্ত হলো সত্যতা। এই 'সত্যতা' বলতে বচনটির বিষয়বস্তুর সত্যতাকে বোঝায়। অর্থাৎ, জ্ঞেয় বচনটি অবশ্যই বস্তুগতভাবে সত্য হবে। বচনটি যদি মিথ্যা হয় তাহলে আমি বলতে পারবো না যে, আমি বচনটিকে জানি। যেমন- 'আমি জানি যে, শরৎচন্দ্র দেবদাস লিখেছেন' - এই জ্ঞানটির ক্ষেত্রে 'শরৎচন্দ্র দেবদাস লিখেছেন' বাক্যটিকে সত্য হতে হবে। 

        কিন্তু এমন অনেক বচন আছে যা সত্য অথচ তার সম্বন্ধে আমি জানি না। যেমন- রসায়নশাস্ত্র, গণিতশাস্ত্র, পদার্থবিদ্যায় এমন অনেক সত্য বচন আছে যার সম্বন্ধে সাধারণ মানুষের কোনো জ্ঞান নেই, যা একমাত্র এসব শাস্ত্রের  বিশেষজ্ঞরাই জানেন। সুতরাং দেখা যাচ্ছে যে, সত্যতা শর্তটি পূরণ হলেই বলা যাবে না যে জ্ঞান হয়েছে। অন্য শর্ত পূরণেরও প্রয়োজন আছে।

     বিশ্বাসের শর্ত: বচনের সত্যতায় জ্ঞাতার বিশ্বাস বাচনিক জ্ঞানের দ্বিতীয় শর্ত। যে বচনটিকে আমি জানি বলে দাবি করছি সেই বচনটি কেবল সত্য হলেই চলবে না, সেই বচনটির সত্যতা সম্পর্কে আমার বিশ্বাস থাকতে হবে। অর্থাৎ, যখন কোন বচন বিষয়বস্তুর দিক থেকে সত্য হয় এবং সঙ্গে সঙ্গে  জ্ঞাতার দিক থেকেও ওই সত্যতায় বিশ্বাস থাকে তখনই বচনটি জানি এইরূপ দাবি করা যায়। বাচনিক জ্ঞানের দ্বিতীয় শর্তটি হলো ব্যক্তি-সাপেক্ষ শর্ত। বচনটি  সত্য বলে বিশ্বাস না করলে জ্ঞান হতে পারেনা। কিন্তু বচনটি সত্য বলে বিশ্বাস করলেও জ্ঞান নাও হতে পারে। 'আমি জানি আগামী শুক্রবার অসীম কলেজে আসবে' - এই বচনটি সত্য বলে বিশ্বাস করলেও অসীম নাও আসতে পারে এবং বচনটি মিথ্যা হতে পারে। কাজেই সত্যতায় বিশ্বাস থাকলেও কোন কোন বচন সত্য নাও হতে পারে।

          বিশ্বাস যোগ্যতার শর্ত: বাচনিক জ্ঞানের তৃতীয় শর্ত হলো বিশ্বাসের শর্ত বা পর্যাপ্ত সাক্ষ্যপ্রমাণের শর্ত। কোন বচনকে সত্য বলে জানা এবং সেই সত্যতায় বিশ্বাস সাক্ষ্যপ্রমাণের উপর প্রতিষ্ঠিত হলে তবেই তা সমর্থনযোগ্য হয়। যথার্থ জ্ঞানের ভিত্তি হলো সাক্ষ্য-প্রমাণ। সুতরাং, জ্ঞাতা যে বচনটিটিকে সত্য বলে বিশ্বাস করে সেই বচনটির সত্যতার সমর্থনে পর্যাপ্ত বা উপযুক্ত তথ্য বা সাক্ষ্য প্রমাণ থাকা চাই।

       তবে বিশ্বাসের সপক্ষে যথেষ্ট তথ্য-প্রমাণ থাকলেও জ্ঞান যে হবেই তার কোন মানে নেই। একজন আবহাওয়াবিদ ঘোষণা করলেন 'আগামীকাল বিকেলে বৃষ্টি হবে'। এ বিষয়ে তিনি বায়ুমন্ডলের গতি-প্রকৃতি নিয়ে নাড়াচাড়া করে সিদ্ধান্ত নিলেন। অথচ বৃষ্টি হলো না। কাজেই বিশ্বাসের সমর্থনে উপযুক্ত তথ্য থাকলেও কোন কোন বচন সত্য নাও হতে পারে।

       আবশ্যিক শর্ত ও পর্যাপ্ত শর্ত: যে শর্তটি অনুপস্থিত থাকলে আলোচ্য ঘটনাটি ঘটতে পারে না সেই শর্তটিকে উক্ত ঘটনার আবশ্যিক শর্ত বলা হয়। আর যে শর্তটি উপস্থিত থাকলে আলোচ্য ঘটনাটি ঘটবেই সেই শর্তটিকে উক্ত ঘটনার পর্যাপ্ত শর্ত বলা হয়। এখন বাচনিক জ্ঞানের ক্ষেত্রে সত্যতার শর্ত, বিশ্বাসের শর্ত, বিশ্বাস যোগ্যতার শর্ত - এই তিনটি শর্তের কোনো একটির অভাব ঘটলে বাচনিক জ্ঞান হতে পারে না। তাই এই তিনটি শর্তের প্রত্যেকটি পৃথক পৃথকভাবে বাচনিক জ্ঞানের আবশ্যিক শর্ত। আর ওই তিনটি শর্ত একত্রিত করলে বাচনিক জ্ঞান হবেই। তাই তিনটি শর্তকে একত্রে বাচনিক জ্ঞানের পর্যাপ্ত শর্ত বলা হয়।
                         <<<<<<<>>>>>>>
Read More

Friday, 20 July 2018

SAQ with answers of Upon Westminster Bridge.(xi of wbchse)

4 comments
SAQ of the poem 'Upon Westminster Bridge'
                   --    William Wordsworth

                           Class xi (wbchse)

1. What type of poem is 'Upon Westminster Bridge'?[ 'Upon westminster Bridge' কি ধরনের কবিতা?]

Ans. 'Upon Westminster Bridge' is a Sonnet.

2. How does the river Thames flow in the poem 'Upon Westminster Bridge'? [ 'Upon Westminster Bridge' কবিতায় টেমস নদী কিভাবে প্রবাহিত হচ্ছে]

Ans. In the poem 'Upon Westminster Bridge', the river Thames flows at his own sweet will.

3. Which city does the poet refer to in the poem 'Upon Westminster Bridge'? [ 'Upon Westminster Bridge' কবিতায় কবি কোন শহরের কথা উল্লেখ করেছেন?]

Ans. The poet refers to the city of London in the poem 'Upon Westminster Bridge'.

4. What garment did the city wear?[ শহর কি পোশাক পরিধান করেছিল?]

Ans. The city wore the garment of the beauty of the morning.

5. When did the poet view the city?[ কখন কবি শহরটিকে দেখেছেন?]

Ans. The poet viewed the city in the early morning.

6. What is the feeling that Wordsworth experiences which he has never experienced before?[ Wordsworth কোন অনুভূতির অভিজ্ঞতা ব্যক্ত করেছেন যা তিনি পূর্বে কখনো অর্জন করেননি?]

Ans. Wordsworth experiences a feeling of deep calm which he has never experienced before.

7. How does Wordsworth describe the air in the city? [Wordsworth কিভাবে শহরের বাতাসের বর্ণনা করেছেন?]

Ans. Wordsworth describes in the air in the city of London as smokeless.

8. How does Wordsworth describe the beauty of the morning?[Wordsworth কিভাবে সকালের সৌন্দর্য বর্ণনা করেছেন?]

Ans. Wordsworth describes the beauty of the morning as silent and bare.

9. Which city, according to Wordsworth, is the fairest one?[Wordsworth এর মতে, কোন শহরটি সবচেয়ে সুন্দর সুন্দর?]

Ans. According to Wordsworth, the city of London is the fairest one.

10. Whom does the poet consider dull of soul?[ কাকে কবি অন্তরে অনুভূতিহীন বলে গণ্য করেন?]

Ans. The poet considers the person who can pass by the magestic sight of London in the morning dull of soul.

11. What did the poet never feel before? [কবি আগে কখনো কি অনুভব করেননি?]

Ans. The poet never felt so deep a calm before. 

12. What, according to the poet, is lying still in the morning? [কবির মতে কি সকালে স্তব্ধ হয়ে আছে?]

Ans. According to the poet the mighty heart of the city is lying still in the morning.

13. From where did the poet see the beauty of London? [ কোথা থেকে কবি লন্ডন শহরের সৌন্দর্য পর্যবেক্ষণ করেছেন?]

Ans. The poet saw the beauty of London from Westminster Bridge.

14. How do the houses of the city of London appear to the poet?[ কবির কাছে লন্ডন শহরের বাড়িগুলি কিভাবে প্রতিভাত হয়েছে?]

Ans. The houses of the city of London appear to be asleep to the poet.

15. What is described as the garment of the city in the poem 'Upon Westminster Bridge'? ['Upon Westminster Bridge কবিতায় কোন জিনিসকে শহরের পোশাক বলে মনে করা হয়েছে?]

Ans. In the poem 'Upon Westminster Bridge', the silent beauty of the morning is described as the garment of the city.

16. How did the poet describe the sunrise in London? [ কবি কিভাবে লন্ডন শহরের সূর্যোদয়ের বর্ণনা করেছেন?]

Ans. The poet described the sunrise  in London as the most beautiful on earth.

17. Why do the towers, domes, theatres and temples appear bright and glittering? [কেন চূড়া, গম্বুজ, নাট্যশালা, ও মন্দিরগুলি উজ্জ্বল ঝলমলে মনে হচ্ছে?]

Ans. The towers, domes, theatres and temples appear bright glittering as the air is smokeless.

18. ' Dear God!' - What feeling does the expression convey?[ 'হে ভগবান' । -- এই অভিব্যক্তি থেকে কোন অনুভূতি প্রকাশ পায়?]

Ans. The expression conveys the feeling of wonder and gratitude.

19. 'Never did sun ........ ' - What according to Wordsworth had the sun never done before? [ কী Wordsworth মতে সূর্য আগে কখনো করেনি?]

Ans. According to Wordsworth the sun had never steeped valley, rock or hill with its first send splendour more beautifully.

20. What is meant by the expression 'mighty heart'[  'mighty heart' অভিব্যক্তির দ্বারা কোন জিনিসকে বোঝানো হচ্ছে?]

Ans. The expression mighty heart means the heart of the city of London.

                             <<<<<<<<>>>>>

Read More

Monday, 16 July 2018

Question & Answer of 'Upon Westminster Bridge'' (Class xi of wbchse)

3 comments
       Upon Westminster Bridge

                               William Wordsworth

   Describe after Wordsworth, the city of London as given in the poem 'Upon Westminster Bridge'. ['Upon Westminster Bridge' - কবিতায় কবি ওয়ার্ডসওয়ার্থের বর্ণনা অনুযায়ী লন্ডন শহরের বর্ণনা দাও।)

OR,

       "Ne'er saw I, never felt, a calm so deep!" -What prompts the poet say so? [কি মনে করে কবি এরকম বলেছেন?]

    Ans.  Once the poet was crossing the Westminster Bridge over the Thames. It was then early morning. The city of London looked bright and beautiful in the light of the rising sun. It seemed  as if the city had fully clothed in the beauty of the morning. Ships, Towers, domes,  theatres, and temples were glittering brightly in the smokeless air. The valley, the rock, the hill, looked bright in the pure sunlight of the early morning. The houses in the city appeared to be asleep. The river Thames was flowing at its own will. The poet  felt such a deep calm that he never experienced before. (All these thoughts prompt the poet to say so.)
                        <<<<<>>>>>
Read More

Thursday, 12 July 2018

একাদশ শ্রেণীর পাশ্চাত্য দর্শনের নৈর্ব্যক্তিক প্রশ্নোত্তর (wbchse) / Objective Type Question of Western Philosophy

2 comments
  পাশ্চাত্য দর্শন (Western Philosophy)

                একাদশ শ্রেণী( wbchse)

                    প্রথম অধ্যায়
            দর্শনের প্রত্যয়( Concept of Philosophy)

নৈর্ব্যক্তিক প্রশ্নোত্তর   [প্রতিটি প্রশ্নের মান 1]

 ১।  Philosophy শব্দটি কোন দুটি গ্রিক শব্দ থেকে উদ্ভূত হয়েছে? -- উঃ  Philos ও Sophia

২। Philos  শব্দের অর্থ কী? -- উঃ অনুরাগ বা ভালবাসা।

৩। Sophia শব্দের অর্থ কী? -- উঃ জ্ঞান

৪। Philosophy শব্দটির আক্ষরিক অর্থ কী? -- উঃ জ্ঞানের প্রতি অনুরাগ।

৫। সর্বপ্রথম philosopher আখ্যা দেওয়া হয়েছিল কোন ব্যক্তিকে? -- উঃ পিথাগোরাসকে

৬। "বিস্ময় দর্শনের জনক" - উক্তিটি করেছেন কে? - উঃ  প্লেটো

৭। "সংশয় থেকে দর্শনের উৎপত্তি হয়েছে" -  কার উক্তি? - উঃ দেকার্ত

৮। দর্শনের দৃষ্টিভঙ্গি কী? - উঃ সামগ্রিক

৯। দর্শনের পদ্ধতি কী? - উঃ বিচারমূলক

১০। ইংরেজি Philosophy শব্দটি এসেছে -------উঃ গ্রিক ভাষা থেকে।

১১। পাশ্চাত্য দর্শনের আদি জননী বলা হয় কোন দেশকে? উঃ গ্ৰিসকে

১২। দর্শন শাস্ত্রের আদি জনক বলা হয় কোন ব্যক্তি কে? উঃ থেলিস

১৩। আধুনিক পাশ্চাত্য দর্শনের জনক হলেন ----- উঃ দেকার্ত

১৪। "দর্শন হলো বিশ্ব সম্পর্কে সামগ্রিক সত্যানুসন্ধান ও বস্তুর সার্বিক ব্যাখ্যা প্রদানের প্রচেষ্টা" বলেছেন --- উঃ ওয়েবার

১৫। " নিত্যের ও বস্তুর যথার্থ স্বরূপের জ্ঞান লাভ করাই হলো দর্শনের লক্ষ্য" - উক্তিটি করেছেন---- উঃ প্লেটো

১৬। " দর্শন আকস্মিক কিছু নয়, অলৌকিক কিছু নয়, বরং অনিবার্য ও স্বাভাবিক" - বলেছেন ------ উঃ পেরি

১৭। দর্শন ও বিজ্ঞান উভয়ের লক্ষ্য বা উদ্দেশ্য হল ------ উঃ সত্যানুসন্ধান

১৮। 'দর্শন হলো শাশ্বত নিত্য বস্তুর জ্ঞান' - উক্তিটি করেছেন -------- উঃ প্লেটো

১৯। 'দর্শন হলো বিশুদ্ধ সত্তার জ্ঞান বা বস্তু স্বরূপের জ্ঞান' - কার উক্তি? উঃ প্লেটো

২০। 'দর্শন হলো বিশ্ব সম্পর্কে সম্পূর্ণ ঐক্যবদ্ধ জ্ঞান' - কার উক্তি? উঃ Herbert Spencer (হার্বার্ট স্পেন্সার)

২১। ' দর্শন হল সকল বিজ্ঞানের সেরা বিজ্ঞান' - বলেছেন ------ উঃ কোঁৎ

২২। ' দর্শন হলো জ্ঞান সম্পর্কীয় বিজ্ঞান ও তার সমালোচনা' - বলেছেন -------- উঃ কান্ট

২৩। ' দর্শন হলো জ্ঞান সম্পর্কিত বিজ্ঞান' - বলেছেন --------- উঃ ফিফটে

২৫। 'The Critique of Pure Reason'- গ্রন্থের লেখক কে? উঃ কান্ট

২৬। ' An Essay Concerning Human Understanding' - গ্রন্থটির লেখক--------- উঃ লক

২৭। দর্শন কী? উঃ দর্শন হলো সত্যের প্রতি অনুরাগ।

২৮।  ' দর্শন হলো বৈজ্ঞানিক জ্ঞানের সমষ্টি' - কার উক্তি?  উঃ পলসেন

২৯। ' দর্শন হলো সত্যের প্রতি অনুরাগ' - কার উক্তি? উঃ মারভিন

৩০। ' দর্শন হলো ভাষার সমালোচনা' - উক্তিটি কার? উঃ এয়ার

৩১। সর্বপ্রথম দর্শনে জ্ঞান বিদ্যার ওপর গুরুত্ব আরোপ করেন কে?  উঃ  লক

৩২। 'দর্শন ও জ্ঞান বিদ্যা অভিন্ন' -  বলেছেন -------- উঃ কান্ট , ফিকটে

৩৩। 'দর্শন ও অধিবিদ্যা অভিন্ন' -  কে বলেছেন? উঃ প্লেটো /এরিস্টটল / হেগেল / Braddley. / Alexander

৩৪। 'অধিবিদ্যার সম্ভব নয়' -  কে বলেছেন? উঃ ডেভিড হিউম / কোঁৎ

৩৫। 'অধিবিদ্যা অর্থহীন' - এ কথা কে বলেছেন?  উঃ  এয়ার / কারনাপ / যৌক্তিক প্রত্যক্ষবাদীগণ

৩৬। ' অধিবিদ্যার জগৎ অজ্ঞাত ও অজ্ঞেয়' - কে বলেছেন? উঃ স্পেন্সার /হ্যামিল্টন

৩৭। 'দর্শন ও যুক্তিবিদ্যা অভিন্ন' - কে বলেছেন? উঃ হেগেল

৩৮। দর্শনের যে শাখা বস্তুর সত্তা নিয়ে আলোচনা করে তা হল --------- উঃ অধিবিদ্যা

৩৬। যে শাস্ত্র পরম সত্তা বা পরম তত্ত্ব সম্পর্কে আলোচনা করে তাকে বলে ----------- উঃ অধিবিদ্যা

৩৭। মানুষের আচরণ বা ব্যক্তির চরিত্র সম্পর্কে আলোচনা করে দর্শনের যে শাখার নাম কী? উঃ নীতিবিদ্যা

৩৮। নীতিবিদ্যা কোন ধরনের বিজ্ঞান? উঃ আদর্শনিষ্ঠ

৩৯। 'নীতিবিদ্যা হল সমাজে বসবাসকারী মানুষের আচরণ সম্পর্কে বিজ্ঞান' - বলেছেন ------ উঃ লিলি৪০। ' নীতিবিদ্যা হলো মানুষের আচরণের ঔচিত্য সম্পর্কীয় বিজ্ঞান' -  বলেছেন ------- উঃ Mackenzie

৪১। ' সমাজদর্শন হল সমাজ বিজ্ঞান ও দর্শনের মিলনস্থল' - বলেছেন ------- উঃ গিসবার্ট

৪২। সমাজের উৎপত্তি, গঠন, অগ্রগতি, বিকাশ প্রভৃতি নিয়ে দর্শনের যে শাখা আলোচনা করে তা হল ------  উঃ সমাজদর্শন

৪৩। সমাজদর্শন কোন শ্রেণীর বিজ্ঞান? উঃ  আদর্শনিষ্ঠ

৪৪। ' সমাজ হল বিভিন্ন সামাজিক সম্পর্কের একটি জটিল জাল' - বলেছেন? উঃ ম্যাকআইভার

৪৫। বৈধ চিন্তার নিয়মাবলী আলোচনা করে ------- উঃ যুক্তিবিদ্যা বা তর্ক বিদ্যা

৪৬। তর্ক বিদ্যার আলোচ্য বিষয় হল --------- উঃ যুক্তি

৪৭। চিন্তার মূলসূত্র গুলি আলোচিত হয় -------- উঃ যুক্তিবিদ্যায়

৪৮। যুক্তিবিজ্ঞানের আদর্শ হল -------- উঃ বৈধতা

৪৯।  একটি কাজের ভালত্ব বা মন্দত্ব দর্শনের কোন শাখা বিচার করে? উঃ নীতিবিদ্যা

৫০। যুক্তিবিজ্ঞান কে আদর্শনিষ্ঠ বিজ্ঞান বলা হয় কেন?
উঃ যুক্তিবিদ্যা সত্যতার আদর্শ সামনে রেখে যুক্তির গঠনকে নিয়ন্ত্রণ করে। তাই যুক্তিবিজ্ঞান কে আদর্শনিষ্ঠ বিজ্ঞান বলা হয়ে থাকে।

৫১। জ্ঞান বিদ্যার আলোচ্য বিষয় কী? উঃ জ্ঞান বিদ্যা  জ্ঞান-সংক্রান্ত যাবতীয় প্রশ্ন নিয়ে আলোচনা করে।৫২। অধিবিদ্যার মূল আলোচ্য বিষয় কী? উঃ  অতীন্দ্রিয় জগৎ।

৫৩। ' দর্শন হলো ধারণার বিচারমূলক বিশ্লেষণ ও তার মধ্যে কার সম্বন্ধ আবিষ্কার' - বলেছেন ------- দার্শনিক প্যাট্রিক

৫৪। 'দর্শন ছাড়া বিজ্ঞানগুলি হল ঐক্যহীন সমষ্টিমাত্র বা আত্মাহীন দেহস্বরূপ; আর বিজ্ঞান ছাড়া দর্শন হল দেহহীন আত্মা' - বলেছেন ------ উঃ অধ্যাপক ওয়েবার

৫৫। Epistemology টি  দুটি গ্রিক শব্দ -------- ও --------- থেকে উদ্ভূত হয়েছে। উঃ Episteme( জ্ঞান) এবং Logos( বিজ্ঞান)

৫৬। Epistemology শব্দটির ব্যুৎপত্তিগত অর্থ কী? উঃ জ্ঞান সংক্রান্ত বিজ্ঞান বা জ্ঞান সম্পর্কীয় বিদ্যা। ( Science of Knowledge)

৫৭। Metaphysics শব্দটির আক্ষরিক অর্থ কী? উঃ পরিদৃশ্যমান জগতের অন্তর্বর্তী জগৎ।

৫৮। Metaphysics শব্দটি দুটি গ্রিক শব্দ --------- ও ---------- থেকে উদ্ভূত হয়েছে। উঃ Meta(অতিক্রান্ত বা পরে বা অন্তরালে বা আড়ালে) ও  Physics (পরিদৃশ্যমান জগৎ)




Read More