Thursday, 23 December 2021

HS শিক্ষাবিজ্ঞান( Education ) বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষা কমিশন অধ্যায় থেকে সংক্ষিপ্ত প্রশ্নোত্তর

Leave a Comment

 

    শিক্ষাবিজ্ঞান(Education )


             Class xii (wbchse)


বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষা কমিশন (১৯৪৮-৪৯ খ্রিস্টাব্দ)


অতিসংক্ষিপ্ত প্রশ্নোত্তর (SAQ)     (মান-1)


প্রশ্ন ১: কার নেতৃত্বে বিশ্ববিদ্যালয় কমিশন গঠিত হয়েছিল?

উঃ ড. সর্বপল্লী রাধাকৃয়াণের নেতৃত্বে বিশ্ববিদ্যালয় কমিশন গঠিত হয়েছিল।


প্রশ্ন ২: বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষা কমিশন গঠিত হয় কত খ্রিস্টাব্দে?

উঃ ১৯৪৮ খ্রিস্টাব্দের নভেম্বর মাসে বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষা কমিশন গঠিত হয়েছিল।


প্রশ্ন ৩: বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষা কমিশনের অপর নাম কী? 

উঃ বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষা কমিশনের অপর নাম রাধাকৃষ্ণন কমিশন (১৯৪৮-৪৯)।


প্রশ্ন ৪: বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষা কমিশনের সম্পাদক কে ছিলেন? 

উঃ বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষা কমিশনের সম্পাদক ছিলেন ড. নির্মল কুমার সিদ্ধান্ত। 


 প্রশ্ন ৫: বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষা কমিশনের সভাপতি কে ছিলেন?

উঃ বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষা কমিশনের সভাপতি ছিলেন ড. সর্বপল্লী রাধাকৃষ্ণান।


  প্রশ্ন ৬: বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষা কমিশনের সদস্য সংখ্যা কত ছিল?

উঃ বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষা কমিশনের মোট সদস্য ছিল ১০ জন। 


 প্রশ্ন ৭:  বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষা কমিশনের ভারতীয় সদস্য কারা ছিলেন? 

উঃ বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষা কমিশনে ৭ জন ভারতীয় সদস্য ছিলেন। এরা হলেন- ড. সর্বপল্লী রাধাকৃষ্ণাণ, ড. নির্মল কুমার সিদ্ধান্ত, ড. মেঘনাদ সাহা, ড. এ লক্ষ্মণস্বামী মুদালিয়র, ড. তারাচাঁদ, ড. জাকির হোসেন এবং ড. কমল নারায়ণ বহল। 


 প্রশ্ন ৮: রাধাকৃয়াণ কমিশনের / বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষা কমিশনের বিদেশি সদস্য কারা ছিলেন?

উঃ রাধাকৃষাণ কমিশনে বা বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষা কমিশনে ৩ জন বিদেশি সদস্য ছিলেন। এঁরা হলেন- (i) ড. জেমস এফ ডাফ, (ii) ড আর্থার ই মরগ্যান এবং (iii) ড. জন টিগার্ট।


 প্রশ্ন ৯: বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষা কমিশনের রিপোর্টে কতগুলি সুপারিশ করা হয়েছিল? 

উ: বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষা কমিশনের রিপোর্টে ২০৭টি সুপারিশ করা হয়েছিল।


 প্রশ্ন ১০: বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষা কমিশনের প্রতিবেদনটি কত পৃষ্ঠার ছিল?

 উ: বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষা কমিশনের প্রতিবেদনটি ছিল ৭৪৭ পৃষ্ঠার। 


 প্রশ্ন ১১: কত খ্রিস্টাব্দে বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষা কমিশন তার রিপোর্ট জমা দেয়?

উঃ ১৯৪৯ খ্রিস্টাব্দে বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষা কমিশন তার রিপোর্ট জমা দেয়।


 প্রশ্ন ১২: বিশ্ববিদ্যালয় কমিশনের উচ্চশিক্ষার একটি লক্ষ্য বা উদ্দেশ্য উল্লেখ করো।

উঃ বিশ্ববিদ্যালয় কমিশনের উচ্চশিক্ষার একটি লক্ষ্য হল বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষা হবে এমন যা দেশের রাজনীতি, সমাজ, প্রশাসন, শিল্প-বাণিজ্য প্রভৃতি ক্ষেত্রে নেতৃত্বদানের যোগ্যতা অর্জনে শিক্ষার্থীদের সাহায্য করবে।


প্রশ্ন ১৩: বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষা কমিশন ক-টি ধারায় শিক্ষার পর্যালোচনা করে? 

উঃ বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষা কমিশন আটটি ধারায় শিক্ষার লক্ষ্য, পর্যালোচনা করে। সেই ধারাগুলি হল- (i) New India বা নবভারত, (ii) Democracry বা গণতন্ত্র, (iii) Justice বা ন্যায়বিচার (iv) Liberty বা স্বাধীনতা, (v) Equality সাম্য, (vi) Fraternity বা ভ্রাতৃত্ববোধ, (vii) Uninterrupted Continuity of Indian Culture বা ভারতীয় সংস্কৃতি অবিরাম ধারা এবং (viii)  History of India বা ভারতে ইতিহাস।


প্রশ্ন ১৪: বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষা কমিশন কীসের উপর ভিত্তি করে উচ্চশিক্ষার লক্ষ্য নির্ধারণ করেছে?

উঃ বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষা কমিশন চারটি সমাজদর্শনের উপর ভিত্তি করে উচ্চশিক্ষার লক্ষ্য নির্ধারণ করেছে। 

সেগুলি হল-- (i) সামাজিক ন্যায়বিচার, (ii) স্বাধীনতা, (iii) সমানাধিকার এবং (iv) সৌভ্রাতৃত্ববোধ।


প্রশ্ন ১৫: বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের গুণগত দিক থেকে ক-টি ভাগে ভাগ করা হয় ও কী কী?

উঃ বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষা কমিশন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের গুণগত দিক থেকে চার ভাগে ভাগ করেছে। এগুলি হল-- প্রফেসর, রিডার, লেকচারার, ইন্সস্ট্রাকটর। এ ছাড়াও থাকবে কিছু সংখ্যক গবেষক ও শিক্ষার্থী।


প্রশ্ন ১৬: উচ্চশিক্ষায় টিউটোরিয়াল ক্লাসের ব্যবস্থা কে. কেন চালু করতে বলেছিলেন?

উঃ রাধাকৃষ্ণাণ কমিশন শিক্ষক ও শিক্ষার্থীদের মধ্যে বন্ধন সুদৃঢ় করার জন্য উচ্চশিক্ষায় টিউটোরিয়াল ক্লাস চালু করার নির্দেশ দিয়েছিল।


প্রশ্ন ১৭: বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষা কমিশনে উল্লিখিত যে-কোনো দুই ধরনের পেশাগত শিক্ষার নাম লেখো।


উঃ বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষা কমিশনে উল্লিখিত পেশাগত শিক্ষাগুলির মধ্যে উল্লেখযোগ্য হল- (i) কৃষিবিদ্যা শিক্ষা এবং (ii) চিকিৎসাশাস্ত্র শিক্ষা। 


প্রশ্ন ১৮: কৃষিবিদ্যা শিক্ষার বিকাশে বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষা কমিশনের কী কী সুপারিশ ছিল? 

উঃ কৃষিবিদ্যা শিক্ষার বিকাশে বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষা কমিশন গ্রামাঞ্চলে গ্রামীণ বিশ্ববিদ্যালয় ও কৃষি কলেজ গড়ে তোলার নির্দেশ দিয়েছিল।


প্রশ্ন ১৯: কোন্ কমিশন গ্রামীণ বিশ্ববিদ্যালয় গঠন করার সুপারিশ করে?

উঃ গ্রামীণ বিশ্ববিদ্যালয় গঠন করার সুপারিশ করে রাধাকৃষ্ণণ কমিশন (১৯৪৮-৪৯ খ্রি.)।


প্রশ্ন ২০: বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষা কমিশন উচ্চমাধ্যমিক ও বিশ্ববিদ্যালয় স্তরে শিক্ষার্থীদের ক-টি ভাষার সঙ্গে পরিচয়ের কথা বলেছিল?

উঃ বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষা কমিশন উচ্চমাধ্যমিক ও বিশ্ববিদ্যালয় স্তরে শিক্ষার্থীদের তিনটি ভাষার সঙ্গে পরিচিতির কথা বলেছিল। সেই তিনটি ভাষাহল মাতৃভাষা বা আঞ্চলিক ভাষা, রাষ্ট্রীয় ভাষা (হিন্দি) এবং ইংরেজি।


প্রশ্ন ২১: কোন্ কমিশন কী কারণে ছাত্রদের Students' Union গঠনের অধিকার দিয়েছিল? 

উঃ বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষা কমিশন শিক্ষার্থীদের চরিত্রগঠন ও নেতৃত্বের গুণাবলির বিকাশের জন্য ছাত্র সংগঠন বা Students' Union গঠনের কথা বলেছিল।


প্রশ্ন ২২: কোন্ কমিশন NCC-এর প্রশিক্ষণের উপর জোর দিয়েছিল?

উঃ রাধাকৃষ্ণাণ কমিশন NCC-এর প্রশিক্ষণের উপর জোর দিয়েছিল। 


প্রশ্ন ২৩:  NCC- এর পুরো কথাটি কী?

উঃ  NCC-এর পুরো কথাটি হল – National Cadet Corps. 


প্রশ্ন ২৪: বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষা কমিশন নারীশিক্ষার পাঠ্যক্রমে কী বিশেষ উদ্যোগ নিয়েছিল?

উঃ বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষা কমিশন নারীশিক্ষার পাঠ্যক্রমে গার্হস্থ্য বিজ্ঞান ও পরিবার পরিচালনার শিক্ষার ব্যবস্থা করেছিল।


প্রশ্ন ২৫: UGC কী?

উঃ  ভারতের সকল কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয়ের ব্যয়ভার বহনের জন্য যে কমিশনের হাতে অর্থবণ্টনের দায়িত্বভার ন্যস্ত থাকে, সেই কমিশনই UGC বা বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশন নামে পরিচিত।


প্রশ্ন ২৬:  UGC কথাটি কোন্ শিক্ষাব্যবস্থার সঙ্গে 

যুক্ত? উঃ  UGC কথাটি বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষাব্যবস্থার সঙ্গে যুক্ত।


প্রশ্ন ২৭: UGC-এর পূর্ণরূপ কী?

উঃ  UGC-এর পূর্ণ রূপ হল University Grant Commission. 


প্রশ্ন ২৮: বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষা কমিশন গ্রামীণ শিক্ষাক্ষেত্রে কোন্ কোন্ স্তরের উল্লেখ করেছে?

উঃ বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষা কমিশন গ্রামীণ শিক্ষাক্ষেত্রে চারটি স্তরের উল্লেখ করেছে। যথা- প্রাথমিক শিক্ষা, মাধ্যমিক শিক্ষা, কলেজীয় শিক্ষা এবং বিশ্ববিদ্যালয় স্তরের শিক্ষা। 


প্রশ্ন ২৯: বিদ্যালয়ে মনীষীদের জীবনীপাঠ প্রথম কোন্ কমিশন সুপারিশ করেছিল?

 উঃ বিদ্যালয়ে মনীষীদের জীবনীপাঠের প্রথম সুপারিশ করেছিল রাধাকৃষ্ণাণ কমিশন (১৯৪৮-৪৯ খ্রি.)।


প্রশ্ন ৩০:  শ্রীনিকেতন কী ধরনের প্রতিষ্ঠান?

উঃ শ্রীনিকেতন হল পশ্চিমবঙ্গের Rural Institute বা অন্যতম একটি গ্রামীণ বিশ্ববিদ্যালয়।


প্রশ্ন ৩১: শ্রীনিকেতন কে প্রতিষ্ঠা করেছিলেন? 

 উঃ শ্রীনিকেতন প্রতিষ্ঠা করেছিলেন রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর।


প্রশ্ন ৩২:  NCRHE-এর পুরো কথাটি কী?

উঃ NCRHE-এর পুরো কথাটি হল- National Council for Rural Higher Education I


প্রশ্ন ৩৩:  বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষা কমিশন যে গ্রামীণ বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপন করেছিল, তার নাম কী? 

উঃ বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষা কমিশন যে গ্রামীণ বিশ্ববিদ্যালয়টি স্থাপন করেছিল তার নাম- National Council for Rural Higher Education বা গ্রামীণ উচ্চশিক্ষা জাতীয় পর্ষদ।


প্রশ্ন ৩৪: রাধাকৃয়াণের গ্রামীণ শিক্ষা পরিকল্পনা কার দ্বারা প্রভাবিত হয়েছিল?

উঃ রাধাকৃষ্ণাণের গ্রামীণ শিক্ষার পরিকল্পনা ডেনমার্কের জনতা কলেজ, গান্ধিজির বুনিয়াদি শিক্ষা, রবীন্দ্রনাথের পল্লিসমাজ ও শ্রীনিকেতনের দ্বারা প্রভাবিত হয়েছিল।


প্রশ্ন ৩৫: রাধাকৃষ্ণানের গ্রামীণ বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাথমিক স্তরের মেয়াদ কত বছরের?

 উঃ রাধাকৃষ্ণাণের গ্রামীণ বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাথমিক স্তরের মেয়াদ ছিল ৪ বছরের নিম্ন ও উচ্চ বুনিয়াদি শিক্ষা।


 প্রশ্ন ৩৬:  গ্রামীণ বিশ্ববিদ্যালয় পরিকল্পনায় মাধ্যমিক স্তর কত বছরের?

উঃ গ্রামীণ বিশ্ববিদ্যালয় পরিকল্পনায় মাধ্যমিক স্তর তিন বছরের। 


প্রশ্ন ৩৭:  রাধাকৃষ্ণাণ কমিশনের কলেজীয় শিক্ষার মেয়াদ কত বছর ছিল?

উঃ রাধাকৃষ্ণাণ কমিশনের কলেজীয় শিক্ষার মেয়াদ ছিল ৩ বছর। 


প্রশ্ন ৩৮: গ্রামীণ উচ্চশিক্ষা পরিষদ কবে গঠিত হয়? 

উঃ  গ্রামীণ উচ্চশিক্ষা পরিষদ গঠিত হয় ১৯৫৬ খ্রিস্টাব্দে।


প্রশ্ন ৩৯: বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষা কমিশনে কোথায় গ্রামীণ প্রতিষ্ঠানে তিন বছরের শিক্ষক-শিক্ষণের প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়?

উঃ বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষা কমিশনে গুজরাট গ্রামীণ প্রতিষ্ঠানে তিন বছরের শিক্ষক-শিক্ষণের প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়।


প্রশ্ন ৪০: গ্রামীণ বিশ্ববিদ্যালয়ের দুটি কর্মসূচি সম্পর্কে লেখো। 

উঃ গ্রামীণ বিশ্ববিদ্যালয়ের কর্মসূচির অন্তর্গত দুটি বিষয় হল

(i) সম্পূর্ণ আবাসিক শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান গড়ে তোলা এবং (ii) গ্রামীণ পরিবেশের সঙ্গে সম্পর্কিত শিক্ষা, শিল্প-সংস্কৃতি, অর্থনীতি ও সমাজদর্শন সম্বন্ধে গবেষণার ব্যবস্থা করা।


 প্রশ্ন ৪১: কোন্ কোন্ বিশ্ববিদ্যালয়ের অসুবিধার্থে সাম্প্রদায়িক সনদ বাতিল করে বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষা কমিশন?

উঃ বারাণসী বিশ্ববিদ্যালয় ও আলিগড় বিশ্ববিদ্যালয়ের অসুবিধার জন্য সাম্প্রদায়িক সনদ বাতিল করে বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষা কমিশন।


প্রশ্ন ৪২: DPI এর সম্পূর্ণ নাম কী?

উঃ DPI এর সম্পূর্ণ নাম হল 'Director of Public Instruction' ।


প্রশ্ন ৪৩:  NCRHE কোন উদ্দেশ্যে গঠন করা হয়?

উঃ ভারত সরকারকে গ্রামীণ উচ্চশিক্ষার সম্প্রসারণের ক্ষেত্রে পরামর্শদানের উদ্দেশ্যে 1956 খ্রিস্টাব্দে NCRHE (National Council for RURAL Higher Education) গঠন করা হয়।


প্রশ্ন ৪৪: ভারতে প্রথম কবে জাতীয় শিক্ষার আন্দোলন হয়েছিল? 

উঃ ভারতে ১৯০৬ খ্রিস্টাব্দে প্রথম জাতীয় শিক্ষার আন্দোলন হয়েছিল।


প্রশ্ন ৪৫: ভারতের প্রথম শিক্ষামন্ত্রী কে ছিলেন?

 উঃ ভারতের প্রথম শিক্ষামন্ত্রী ছিলেন আবুল কালাম আজাদ।


<<<<<<<<<<<<<<<<<<<>>>>>>>>>>>>>>>>

Read More

Wednesday, 22 December 2021

Write a paragraph on 'A Visit to a Place of Historic Interest.

Leave a Comment

 Write a paragraph on 'A Visit to a Place of Historic Interest. 

You may use the following points: date and time of departure-place of visit your companions/Friends and relations with you-Details of the journey/mode of transport-Date of visit-Interesting sights and scenes/worth-seeing place or places/Sight seeing-Your impressions-Conclusion.



A Visit to a Place of Historic Interest


Ans:

  I love to travel.  My parents encouraged me to travel.  I have been cherishing the dream of visiting the Taj Mahal for a long time.  My dream came true during the last Puja vacation.  I went to Agra with my parents.  I also had some friends with me.  On 7th October, at about 5 pm we started for New Delhi by the Rajdhani Express from Howrah.  As the speed of the train increased, I feasted my eyes on the passing charming scenes through the window.  Green fields, village huts, hills and trees greeted our eyes.  The next morning we reached Agra.  The marvelous Taj looks like a beautiful dream on a moonlit night.  What a wonderful architecture!  I had only heard of its majestic beauty earlier.  But this time with my own eyes I got boundless joy and thrill.  My friends were also amazed to see this majestic edifice.  In addition to the Taj, we visited Akbar's tomb at Sekundra and the deserted fort at Fatehpur Sikri.  Moti Masjid(Mosque), Red Fort, Jumma Masjid(Mosque) and Qutub Minar have fascinated us a lot.  We were simply fascinated by visiting Dewan-i-am and Dewan-i-Khas.  Agra casts a hypnotic spell on us with its old appearance and historical ruins.    One day my parents took us to Sangsad Bhaban, Shantiban, Rajghat and Vijayghat.  Such a tour is in fact a kind of discovery as well as history itself.  As I returned, I remembered Keats' line: 'A thing of beauty is a joy forever'.

Read More

Tuesday, 21 December 2021

HS Education || ভারতীয় সংবিধানে শিক্ষা || সংক্ষিপ্ত প্রশ্নোত্তর

Leave a Comment

    শিক্ষাবিজ্ঞান (Education)

        Class xii (wbchse)


ভারতীয় সংবিধানে শিক্ষার ধারা    


অতিসংক্ষিপ্ত প্রশ্নোত্তর (মান-1)

প্রশ্ন: সংবিধানে ভারতকে কীরূপ রাষ্ট্র বলে আখ্যায়িত করা হয়েছে?

উঃ সংবিধানে ভারতকে একটি স্বাধীন, সার্বভৌম, গণতান্ত্রিক, সাধারণতন্ত্র রাষ্ট্র বলে আখ্যায়িত করা হয়েছে। 


প্রশ্ন: গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রের মূল ভিত্তি কী?

উঃ  গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রের মূল ভিত্তি হল স্বাধীনতা, সাম্য, সৌভ্রাতৃত্ববোধ ও ন্যায়বিচার।


প্রশ্ন: ভারতীয় সংবিধানের খসড়া কত খ্রিস্টাব্দে তৈরি হয়?

উঃ ভারতীয় সংবিধানের খসড়া ১৯৪৮ খ্রিস্টাব্দে তৈরি হয়।


প্রশ্ন: কার সভাপতিত্বে ভারতীয় সংবিধানের খসড়া রচিত হয়েছিল? অথবা, ভারতীয় সংবিধানের জনক কে? 

উঃ ড. বি. আর. আম্বেদকরের সভাপতিত্বে ভারতীয় সংবিধানের খসড়া রচিত হয়েছিল। 


প্রশ্ন: ভারতীয় গণপরিষদ কবে সংবিধানের খসড়াটি গ্রহণ করেছিল?

উঃ ভারতীয় সংবিধানের খসড়াটি গণপরিষদ ১৯৪৯ খ্রিস্টাব্দের ২৬ নভেম্বর গ্রহণ করেছিল।


প্রশ্ন:  ভারতীয় সংবিধান কার্যকরী হয় কবে?

উঃ ভারতীয় সংবিধান কার্যকরী হয় ১৯৫০ খ্রিস্টাব্দের ২৬ জানুয়ারি।


প্রশ্ন: ভারতীয় সংবিধানে উল্লিখিত মৌলিক অধিকারগুলি কী? 

উঃ ভারতীয় সংবিধানে উল্লিখিত মৌলিক অধিকারগুলি হল- 

(i) সাম্যের অধিকার, (ii) স্বাধীনতার অধিকার, (iii) শোষণের বিরুদ্ধে অধিকার, (iv) ধর্মীয় স্বাধীনতার অধিকার, (v) সাংস্কৃতিক ও শিক্ষা বিষয়ক অধিকার, (vi)  ৬ থেকে ১৪ বছরের বালকবালিকাদের অবৈতনিক ও বাধ্যতামূলক শিক্ষার অধিকার, (vii) সাংবিধানিক প্রতিকারের অধিকার।


 প্রশ্ন: কততম সংশোধনীতে ভারতীয় সংবিধানে ‘ধর্মনিরপেক্ষ' ও ‘সমাজতান্ত্রিক’ কথা দুটি যোগ করা হয়?

উঃ ১৯৭৬ খ্রিস্টাব্দে ৪২ তম সংশোধনীতে ভারতীয় সংবিধানে ‘ধর্মনিরপেক্ষ’ ও ‘সমাজতান্ত্রিক' কথা দুটি যোগ করা হয়।


প্রশ্ন: ভারতীয় সংবিধানের দুটি অন্যতম বৈশিষ্ট্য লেখো।

উঃ  ভারতীয় সংবিধানের দুটি অন্যতম বৈশিষ্ট্য হল—  

(i) এটি বিশ্বের বৃহত্তম লিখিত সংবিধান এবং (ii) এতে ধর্মনিরপেক্ষতার নীতি গৃহীত হয়েছে।


প্রশ্ন: ভারতীয় সংবিধান রচনার সময় কতগুলি অধ্যায়, ধারা ও তপশিল সংবলিত ছিল?

উঃ ভারতীয় সংবিধান রচনার সময় মোট ২২টি অধ্যায়, ৩৯৫টি ধারা ও ৮টি তপশিল সংবলিত ছিল।


প্রশ্ন: কেন্দ্র ও রাজ্যের মধ্যে ক্ষমতা বন্টনের ক্ষেত্রে কতগুলি তালিকা প্রস্তুত করা হয়েছে? সেগুলি কী? 

উঃ  কেন্দ্র ও রাজ্যের মধ্যে ক্ষমতা বন্টনের ক্ষেত্রে মোট তিনটি তালিকা প্রস্তুত করা হয়েছে। সেগুলি হল— (i) কেন্দ্রীয় তালিকা,  (ii) রাজ্য তালিকা ও (iii) যুগ্ম তালিকা। 


প্রশ্ন: কেন্দ্রীয় তালিকা ইউনিয়ন লিস্ট কী?

উঃ  যে সকল বিষয়ে আইন প্রণয়নের অধিকার কেন্দ্রীয় সরকারের তাকে কেন্দ্রীয় তালিকা বা ইউনিয়ন লিস্ট বা লিস্ট ১ বলে।


প্রশ্ন: রাজ্য তালিকা বা স্টেট লিস্ট বা লিস্ট 2 কী?

উঃ যে সকল বিষয়ে আইন প্রণয়নের অধিকার রাজ্য সরকারের, তাকে রাজ্য তালিকা বা স্টেট লিস্ট বা লিস্ট 2 বলে।


প্রশ্ন: যুগ্ম তালিকা বা কনকারেন্ট লিস্ট বা লিস্ট ৩ কী?

উঃ যে সকল বিষয়ে আইন প্রণয়নের অধিকার কেন্দ্রীয় ও রাজ্য সরকারের উভয়ের, তাকে যুগ্ম তালিকা বা কনকারেন্ট লিস্ট বা লিস্ট ৩ বলে।


প্রশ্ন: কেন্দ্রীয় তালিকায় কতগুলি বিষয় এবং রাজ্য তালিকায় কতগুলি বিষয় আছে?

উঃ কেন্দ্রীয় তালিকায় 97 টি বিষয় এবং রাজ্য তালিকায় 62 টি বিষয় আছে।


প্রশ্ন: শিক্ষার বিষয়টি কবে ভারতীয় সংবিধানের অন্তর্ভুক্ত হয়?

উঃ শিক্ষার বিষয়টি ১৯৭৬ খ্রিস্টাব্দের ১৮ ডিসেম্বর সংবিধানের ৪২তম সংশোধনীতে কেন্দ্র ও রাজ্যের যৌথ তালিকাভুক্ত হয়।


প্রশ্ন: ভারতীয় সংবিধানের কোন্ কোন্ ধারায় শিক্ষাসংক্রান্ত আলোচনা রয়েছে?

উঃ ভারতীয় সংবিধানের ২৮, ৩০, ৪৫, ৪৬, ৬২, ৬৩, ৬৪, ৩৫০ প্রভৃতি ধারায় শিক্ষাসংক্রান্ত আলোচনা রয়েছে।


 প্রশ্ন: ভারতীয় সংবিধানে শিক্ষাসংক্রান্ত যে কোনো দুটি ধারা বিবৃত করো।

উঃ ভারতীয় সংবিধানে শিক্ষাসংক্রান্ত দুটি গুরুত্বপূর্ণ ধারা হল--

 i) ২৮নং ধারা (Article 28):  সংবিধানের এই ধারায় বলা হয়েছে যে, রাজ্য সরকারের আর্থিক সাহায্যপ্রাপ্ত কোনো শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীদের কোনোভাবেই ধর্মীয় শিক্ষা বা ধর্মীয় নির্দেশনা দেওয়া যাবে না।

ii) ৬৪নং ধারা (Article 64): সংবিধানের এই ধারায় বলা হয়েছে যে, পার্লামেন্ট কর্তৃক ঘোষিত ভারত সরকারের আর্থিক সাহায্যপ্রাপ্ত বিজ্ঞানমূলক ও প্রযুক্তিগত প্রতিষ্ঠানগুলি জাতীয় মর্যাদা লাভ করবে।


প্রশ্ন: ভারতীয় সংবিধানের ৩০ (১) নং উপধারায় কী উল্লেখ আছে?

উঃ ভারতীয় সংবিধানের ৩০(১) নং উপধারায় বলা হয়েছে যে, সরকার কর্তৃক পরিচালিত বা সরকারি সাহায্যপ্রাপ্ত কোনো শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ধর্ম, বর্ণ বা ভাষার পার্থক্য শিক্ষার্থীদের প্রবেশাধিকার থেকে বঞ্চিত করবে না।


প্রশ্ন: ভারতীয় সংবিধানে নির্দেশক নীতির ৪৫নং ধারার বিষয়বস্তু কী? অথবা, ভারতীয় সংবিধানের ৪৫নং ধারার মূল বক্তব্য কী?

উঃ ভারতীয় সংবিধানের ৪৫নং ধারায় বলা হয়েছে যে, সংবিধান কার্যকরী হওয়ার ১০ বছরের মধ্যে রাষ্ট্র ১৪ বছর বয়স পর্যন্ত দেশের সকল শিশুদের জন্য অবৈতনিক ও বাধ্যতামূলক শিক্ষাদানের ব্যবস্থা করবে।


প্রশ্ন: ভারতীয় সংবিধানের ৪৬নং ধারাতে কী উল্লেখ আছে?

উঃ ভারতীয় সংবিধানের ৪৬নং ধারায় বলা হয়েছে, রাষ্ট্রকে সমাজের দুর্বল শ্রেণি বিশেষ করে তপশিলি জাতি ও উপজাতির মানুষদের জন্য শিক্ষাগত ও আর্থিক সুবিধার ব্যবস্থা করতে হবে এবং সকল প্রকার সামাজিক অন্যায় ও শোষণ থেকে এই সম্প্রদায়ের মানুষদের রক্ষা করার বিশেষ ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে।


প্রশ্ন: 21 ভারতীয় সংবিধানের ৩৫০ (ক) ধারায় কী বলা হয়েছে?

উঃ  ভারতীয় সংবিধানের ৩৫০ (ক) ধারায় বলা হয়েছে, সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের শিশুরা প্রাথমিক স্তরে মাতৃভাষার মাধ্যমে শিক্ষাগ্রহণ করতে পারবে।


প্রশ্ন: ভারতীয় সংবিধানের ৩৫১ ধারায় কী বলা হয়েছে?

 উঃ ভারতীয় সংবিধানের ৩৫১ নং ধারায় বলা হয়েছে যে, হিন্দি ভাষার উন্নতি ও বিস্তার ঘটানো ভারত সরকারের অন্যতম কর্তব্য।


প্রশ্ন: করে, কততম সংশোধনী বিলে সর্বসম্মতভাবে তপশিলি জাতি ও উপজাতিদের জন্য আসন সংরক্ষণের মেয়াদ বৃদ্ধি করা হয়েছে?

উঃ ১৯৮৯ খ্রিস্টাব্দের ২৬ ডিসেম্বর, ৬২তম সংবিধান সংশোধনী বিলে সর্বসম্মতভাবে তপশিলি জাতি ও উপজাতিদের জন্য আসন সংরক্ষণের মেয়াদ বৃদ্ধি করা হয়েছে। 


প্রশ্ন: সংবিধানের ৯৩তম সংশোধনী বিল কত খ্রিস্টাব্দে পাস হয় এবং এই সংশোধনী বিলের বিষয়বস্তু কী ছিল?

উঃ সংবিধানের ৯৩তম সংশোধনী বিল ২০০১ খ্রিস্টাব্দে পাস হয়। এতে বলা হয়, ভারত রাষ্ট্র প্রতিটি ৬ বছর থেকে ১৪ বছর বয়সি শিশুদের অবৈতনিক ও বাধ্যতামূলক শিক্ষাদানের ব্যবস্থা করবে।


প্রশ্ন: বাধ্যতামূলক শিক্ষা' বলতে কী বোঝো? 

উঃ সংবিধানের 45 নং ধারা অনুযায়ী 14 বছর বয়স পর্যন্ত সকল শিশুকে অবশ্যই শিক্ষার আঙ্গিনায় আনাকে বাধ্যতামূলক শিক্ষা বলে।


 প্রশ্ন: ভারতীয় সংবিধানের কত নম্বর ধারায় শিশুদের জন্য অবৈতনিক বাধ্যতামূলক শিক্ষাদানের কথা বলা হয়েছে?

উঃ ভারতীয় সংবিধানের ৪৫ নম্বর ধারায় শিশুদের জন্য অবৈতনিক বাধ্যতামূলক শিক্ষাদানের কথা বলা হয়েছে।


প্রশ্ন: ভারতের সংবিধানের শিশুদের বাধ্যতামূলক শিক্ষা সংক্রান্ত 45 নং ধারাটি বিবৃত করো। 

অথবা,  ভারতীয় সংবিধানে নির্দেশক নীতির 45 নং ধারার বিষয়বস্তু কী?

উঃ ভারতের সংবিধানের 45 নং ধারায় শিশুদের বাধ্যতামূলক শিক্ষা সম্পর্কে বলা হয়েছে-- সংবিধান প্রণয়নের 10 বছরের মধ্যে সব শিশুদের জন্য 14 বছর বয়স সম্পূর্ণ না হওয়া পর্যন্ত অবৈতনিক, বাধ্যতামূলক শিক্ষা ব্যবস্থা প্রবর্তন করবে রাষ্ট্র।


প্রশ্ন: ভারতীয় সংবিধানের কততম ধারায় সকলের জন্য সমানাধিকারের কথা বলা হয়েছে?"

উঃ  ভারতীয় সংবিধানের তৃতীয় অধ্যায়ের (Part III) ১৪, ১৫ এবং ১৬নং ধারায় (Article) সকলের জন্য সমানাধিকারের কথা বলা হয়েছে।


প্রশ্ন: ভারতীয় সংবিধানে সকলের জন্য সমানাধিকার বলতে কী বোঝানো হয়েছে?

উঃ  ভারতীয় সংবিধানে সকলের জন্য সমানাধিকার বলতে বোঝানো হয়েছে যে, জাতি-ধর্ম-বর্ণ-লিঙ্গ নির্বিশেষে আইনের চোখে সকলে সমান। এমনকি সরকারি চাকরির ক্ষেত্রেও এই সমতাবিধান করা হবে বলে ভারতীয় সংবিধানে বলা হয়েছিল।


প্রশ্ন: ভারতীয় সংবিধানের ১৪নং ধারায় কী বলা হয়েছে?” 

উঃ ভারতীয় সংবিধানের ১৪নং ধারায় বলা হয়েছে, ভারতে অবস্থিত কোনো ভারতীয় নাগরিককে রাষ্ট্র আইনের দ্বারা সমানভাবে রক্ষণাবেক্ষণের অধিকার থেকে বঞ্চিত করবে না। 


প্রশ্ন: ভারতীয় সংবিধানের কত নম্বর ধারায় নারীশিক্ষার কথা বলা হয়েছে? 

উঃ ভারতীয় সংবিধানের ১৫ ও ১৬নং ধারায় নারীশিক্ষার কথা বলা হয়েছে। 


প্রশ্ন: ভারতীয় সংবিধানের ১৫নং ধারায় নাগরিকদের সমানাধিকার প্রসঙ্গে কী বলা হয়েছে?

উঃ ভারতীয় সংবিধানের ১৫নং ধারায় বলা হয়েছে যে,

(i)  জাতি, ধর্ম, বর্ণ, ভাষা, জন্মস্থান, লিঙ্গ প্রভৃতি বিষয় কখনো নাগরিকদের মধ্যে বৈষম্যের কারণ হবে না।

(ii) সাধারণের জন্য ব্যবহৃত স্নানাগার, কুয়ো, রাস্তাঘাট, পান্থশালা, রেস্তোরাঁ প্রভৃতি সকলের জন্য উন্মুক্ত রাখা হবে। 

(iii) কখনো কখনো জনস্বার্থ রক্ষার্থে সরকার কিছু বিধিনিষেধ আরোপ করতে পারে; আর নারী ও শিশুদের জন্য কিছু বিশেষাধিকার সংরক্ষিত হতে পারে।


প্রশ্ন: শিক্ষায় সমসুযোগ বলতে কী বোঝায়? 

উঃ জাতি-ধর্ম-বর্ণ অর্থ নির্বিশেষে সকলের শিক্ষায় সমান অধিকারকে শিক্ষায় সমসুযোগ বলে।


প্রশ্ন: ভারতীয় সংবিধানের কত নম্বর ধারায় শিক্ষায় সমসুযোগের কথা বলা হয়েছে? 

উঃ ভারতীয় সংবিধানের ২৯ এবং ৪৫ নম্বর ধারায় শিক্ষায় সমসুযোগের কথা বলা হয়েছে।


প্রশ্ন: নারীদের সুযোগসুবিধার কথা সংবিধানের কত নং ধারায় বলা হয়েছে?

উঃ  নারীদের সুযোগসুবিধা প্রদান ও শিক্ষাদানের কথা সংবিধানের ১৫ ও ১৬নং ধারায় বলা হয়েছে। 


প্রশ্ন: জাতীয় নারীশিক্ষা পরিষদ কত খ্রিস্টাব্দে গঠিত হয়?

উঃ জাতীয় নারীশিক্ষা পর্ষদ গঠিত হয় ১৯৫৯ খ্রিস্টাব্দে।


প্রশ্ন: মেয়েদের জন্য পৃথক কারিগরি বিদ্যালয় গঠনের কথা কে ঘোষণা করেন?

উঃ শ্রীমতী দুর্গাবাই দেশমুখ-এর নেতৃত্বে গঠিত জাতীয় নারীশিক্ষা পরিষদ ১৯৫৯ খ্রিস্টাব্দে নারীদের জন্য পৃথক কারিগরি বিদ্যালয় গঠনের কথা ঘোষণা করেন।


প্রশ্ন: শ্রীমতী হংস মেহেতা কমিটি কবে, কেন গঠিত হয়?

উঃ  ১৯৬১ খ্রিস্টাব্দের ১০ মে, মেয়েদের পৃথক পাঠ্যক্রমের সমস্যা সমাধানের জন্য জাতীয় নারী শিক্ষা পরিষদের নেত্রী শ্রীমতি হংস মেহেতা একটি শিক্ষা কমিটি গঠন করেন।


প্রশ্ন: ভক্তবৎসলম কমিটি করে ও কেন গঠিত হয়?

উঃ ১৯৬৩ খ্রিস্টাব্দে জনসাধারণের প্রত্যক্ষ সহযোগিতায় কীভাবে গ্রামাঞ্চলে নারীশিক্ষার প্রসার ঘটানো যায়, সে সম্পর্কে আলোচনার জন্য ভক্তবৎসলম কমিটি গঠিত হয়।


প্রশ্ন: গ্রামাঞ্চলে নারীদের জন্য Teachers Training College গড়ে তোলার কথা কে বলেছিল?

 উঃ গ্রামাণ্ডলে নারীদের জন্য Teachers Training College গড়ে তোলার কথা বলেছিল শ্রীভক্তবৎসলম্ কমিটি।


প্রশ্ন: ভারতে বর্তমান নারীশিক্ষার হার কত? 

উঃ ভারতে বর্তমান নারীশিক্ষার হার শতকরা ৬৫.৪৬ (২০১১ খ্রিস্টাব্দ)


প্রশ্ন: নারীশিক্ষা বিস্তারের দুটি উপায় লেখো।

উঃ নারীশিক্ষা বিস্তারের জন্য- (i) শিক্ষিকার সংখ্যা বৃদ্ধি করতে হবে, (ii) সদর্থক সামাজিক দৃষ্টিভঙ্গি গড়ে তুলতে হবে।


প্রশ্ন: 'The Education' গ্রন্থটি কার লেখা? এর বিষয়বস্তু কী?

: 'The Education' গ্রন্থটির রচয়িতা হলেন গান্ধিজি। এই গ্রন্থে গান্ধিজি ভারতের সামাজিক ও জাতীয় বিকাশে নারীদের শিক্ষার গুরুত্বপূর্ণ অবদানের কথা উল্লেখ করেছেন।


 প্রশ্ন: ভারতীয় সংবিধানের ৪১ নং ধারায় কী বলা হয়েছে?

উঃ ভারতীয় সংবিধানের ৪১ নং ধারায় বলা হয়েছে যে, রাষ্ট্র তার আর্থিক সামর্থ্য ও উন্নয়নের সীমার মধ্যে সব নাগরিকের জন্য কর্ম ও শিক্ষার ব্যবস্থা করবে এবং সেইসঙ্গে বেকার যুবক, বৃদ্ধ, অসুস্থ ও অক্ষম মানুষদের সরকারি সাহায্য দান করবে।


প্রশ্ন: ভারতের সংবিধান অনুযায়ী তপশিলি জাতি কাদের বলা হয়? 

উঃ ভারতের সংবিধান অনুযায়ী আর্থিক ও সামাজিক দিক থেকে পিছিয়ে পড়া অনুন্নত ও দুর্বল শ্রেণির মানুষকে তপশিলি জাতি বলা হয়। যেমন— কামার, ধোপা প্রভৃতি। 


প্রশ্ন: আমাদের দেশে ‘তপশিলি জাতি হিসেবে কারা পরিগণিত?

 উঃ আমাদের দেশ ভারতবর্ষে হিন্দুধর্মের রক্ষণশীলদের কাছে যারা 'অস্পৃশ্য' বলে পরিচিত ছিল এবং বর্তমানে ভারতীয় সংবিধান অনুসারে সামাজিক দিক থেকে যারা সুবিধাহীন শ্রেণি, তারাই ‘তপশিলি জাতি' বলে পরিগণিত।


প্রশ্ন: ভারতবর্ষে কাদের ‘তপশিলি উপজাতি' বলা হয়? 

উঃ দেশ স্বাধীন হওয়ার পর রাষ্ট্রপতির নির্দেশে বিভিন্ন রাজ্যের যেসব অনগ্রসর উপজাতির নাম নথিভুক্ত করা হয়, তাদের তপশিলি উপজাতি বলা হয়। যেমন—সাঁওতাল, কোল, মুন্ডা প্রভৃতি।


প্রশ্ন: ভারতীয় সংবিধানের কত নম্বর ধারায় তপশিলি জাতি ও উপজাতিদের শিক্ষার বিষয়ে বলা হয়েছে? 

উঃ ভারতীয় সংবিধানের ১৫ এবং ৪৬ নং ধারায় তপশিলি জাতি ও উপজাতিদের শিক্ষার বিষয়ে বলা হয়েছে।


প্রশ্ন: কার সভাপতিত্বে তপশিলি জাতি ও তপশিলি উপজাতিদের শিক্ষার জন্য কমিটি গঠিত হয়েছিল?

উঃ ইউ এন ধেবরের সভাপতিত্বে তপশিলি জাতি ও তপশিলি উপজাতিদের শিক্ষার জন্য কমিটি গঠিত হয়েছিল।


প্রশ্ন: সংখ্যালঘু' কারা?

উঃ ১৯৫৩ খ্রিস্টাব্দের কার্লেকর কমিশনের প্রস্তাব অনুযায়ী হিন্দু সমাজে একদা উচ্চবর্ণের মানুষের দ্বারা অত্যাচারিত শ্রেণির মানুষ, যারা পিছিয়ে যেতে যেতে একেবারে অনুন্নত শ্রেণিতে পরিণত হয়েছে, তাদের বলা হয় সংখ্যালঘু। যেমন ছোটো কারিগর, পশুপালনকারী বা শিকারি সম্প্রদায়।


প্রশ্ন: সংখ্যালঘুদের শিক্ষাসংক্রান্ত সমানাধিকারের বিষয়টি ভারতীয় সংবিধানের কোন ধারায় উল্লেখ করা হয়েছে।

উঃ ভারতীয় সংবিধানের ২৯ নং ধারায় সংখ্যালঘুদের শিক্ষাসংক্রান্ত সমানাধিকারের বিষয়টি উল্লেখ করা হয়েছে। 


প্রশ্ন: করে সম্পত্তির অধিকারের বিষয়টিকে মৌলিক অধিকারের তালিকা থেকে বাদ দেওয়া হয়?

উঃ ১৯৭৮ খ্রিস্টাব্দে ৪৪ তম সংবিধান সংশোধনকালে সম্পত্তি অধিকারের বিষয়টিকে মৌলিক অধিকারের তালিকা থেকে বাদ দেওয়া হয়।


প্রশ্ন:  ভারতীয় সংবিধানে সাম্যের অধিকার সম্বন্ধীয় ধারাগুলির মধ্যে কোন্‌টি সর্বাধিক গুরুত্বপূর্ণ?

উঃ  ভারতীয় সংবিধানে সাম্যের অধিকার সম্বন্ধীয় ধারা হল- ১৪-১৮ নং ধারা। এর মধ্যে সর্বাধিক গুরুত্বপূর্ণ হল ১৪ নং ধারাটি, যাতে ভারত ভূখণ্ডের মধ্যে কোনো ব্যক্তিকে আইনের দৃষ্টিতে সমানাধিকার ও আইনের দ্বারা সংরক্ষণের কথা বল হয়েছে।


প্রশ্ন: ভারতীয় সংবিধানে কাদের জন্য বিশেষ সুযোগসুবিধার ব্যবস্থা করা হয়েছে?" 

উঃ ভারতীয় সংবিধানে তপশিলি জাতি বা Scheduled Castes', তপশিলি উপজাতি বা 'Scheduled Tribes এবং অন্যান্য অনুন্নত শ্রেণি বা Other Backward Classes' (OBC)-এর জন্য বিশেষ সুযোগসুবিধার ব্যবস্থা করা হয়েছে।


প্রশ্ন: সংবিধানের ৩৮ নং ধারায় বর্ণিত আর্থসামাজিক বিষয়ে দু নীতি উল্লেখ করো।

উঃ সংবিধানের ৩৮ নং ধারায় বর্ণিত আর্থসামাজিক বিষয়ের দুটি উল্লেখযোগ্য নীতি হল--

উঃ (i) সমাজের বস্তুগত সম্পদের উপর একচেটিয়া মালিকানা প্রতিহত করে তার সুষম বণ্টনের ব্যবস্থা করা। 

(ii) প্রতিটি শিশুকে শারীরিক ও নৈতিক শোষণের হাত থেকে রক্ষ করা ও তারা যাতে সুস্বাস্থ্য, সম্মান ও স্বাধীনতার অধিকারী হতে পারে, সেদিকে দৃষ্টি দেওয়া।


প্রশ্ন: ভারতীয় সংবিধানে স্বীকৃত মৌলিক কর্তব্যের সংখ্যা কত? 

উঃ ভারতীয় সংবিধানে স্বীকৃত মৌলিক কর্তব্যের সংখ্যা ১১টি। 


 প্রশ্ন: কততম সংশোধনীতে ভারতীয় সংবিধানে ‘ধর্মনিরপেক্ষ' ও ‘সমাজতান্ত্রিক’ কথা দুটি যোগ করা হয়?

উঃ ১৯৭৬ খ্রিস্টাব্দে ৪২ তম সংশোধনীতে ভারতীয় সংবিধানে ‘ধর্মনিরপেক্ষ’ ও ‘সমাজতান্ত্রিক' কথা দুটি যোগ করা হয়।


প্রশ্ন: ভারতীয় সংবিধানের দুটি অন্যতম বৈশিষ্ট্য লেখো।

উঃ  ভারতীয় সংবিধানের দুটি অন্যতম বৈশিষ্ট্য হল—  

(i) এটি বিশ্বের বৃহত্তম লিখিত সংবিধান এবং (ii) এতে ধর্মনিরপেক্ষতার নীতি গৃহীত হয়েছে।


প্রশ্ন: ভারতীয় সংবিধান রচনার সময় কতগুলি অধ্যায়, ধারা ও তপশিল সংবলিত ছিল?

উঃ ভারতীয় সংবিধান রচনার সময় মোট ২২টি অধ্যায়, ৩৯৫টি ধারা ও ৮টি তপশিল সংবলিত ছিল।


প্রশ্ন: কেন্দ্র ও রাজ্যের মধ্যে ক্ষমতা বন্টনের ক্ষেত্রে কতগুলি তালিকা প্রস্তুত করা হয়েছে? সেগুলি কী? 

উঃ  কেন্দ্র ও রাজ্যের মধ্যে ক্ষমতা বন্টনের ক্ষেত্রে মোট তিনটি তালিকা প্রস্তুত করা হয়েছে। সেগুলি হল— (i) কেন্দ্রীয় তালিকা,  (ii) রাজ্য তালিকা ও (iii) যুগ্ম তালিকা। 


প্রশ্ন: কেন্দ্রীয় তালিকা ইউনিয়ন লিস্ট কী?

উঃ  যে সকল বিষয়ে আইন প্রণয়নের অধিকার কেন্দ্রীয় সরকারের তাকে কেন্দ্রীয় তালিকা বা ইউনিয়ন লিস্ট বা লিস্ট ১ বলে।


প্রশ্ন: রাজ্য তালিকা বা স্টেট লিস্ট বা লিস্ট 2 কী?

উঃ যে সকল বিষয়ে আইন প্রণয়নের অধিকার রাজ্য সরকারের, তাকে রাজ্য তালিকা বা স্টেট লিস্ট বা লিস্ট 2 বলে।


প্রশ্ন: যুগ্ম তালিকা বা কনকারেন্ট লিস্ট বা লিস্ট ৩ কী?

উঃ যে সকল বিষয়ে আইন প্রণয়নের অধিকার কেন্দ্রীয় ও রাজ্য সরকারের উভয়ের, তাকে যুগ্ম তালিকা বা কনকারেন্ট লিস্ট বা লিস্ট ৩ বলে।


প্রশ্ন: কেন্দ্রীয় তালিকায় কতগুলি বিষয় এবং রাজ্য তালিকায় কতগুলি বিষয় আছে?

উঃ কেন্দ্রীয় তালিকায় 97 টি বিষয় এবং রাজ্য তালিকায় 62 টি বিষয় আছে।


প্রশ্ন: শিক্ষার বিষয়টি কবে ভারতীয় সংবিধানের অন্তর্ভুক্ত হয়?

উঃ শিক্ষার বিষয়টি ১৯৭৬ খ্রিস্টাব্দের ১৮ ডিসেম্বর সংবিধানের ৪২তম সংশোধনীতে কেন্দ্র ও রাজ্যের যৌথ তালিকাভুক্ত হয়।


প্রশ্ন: ভারতীয় সংবিধানের কোন্ কোন্ ধারায় শিক্ষাসংক্রান্ত আলোচনা রয়েছে?

উঃ ভারতীয় সংবিধানের ২৮, ৩০, ৪৫, ৪৬, ৬২, ৬৩, ৬৪, ৩৫০ প্রভৃতি ধারায় শিক্ষাসংক্রান্ত আলোচনা রয়েছে।


 প্রশ্ন: ভারতীয় সংবিধানে শিক্ষাসংক্রান্ত যে কোনো দুটি ধারা বিবৃত করো।

উঃ ভারতীয় সংবিধানে শিক্ষাসংক্রান্ত দুটি গুরুত্বপূর্ণ ধারা হল--

 i) ২৮নং ধারা (Article 28):  সংবিধানের এই ধারায় বলা হয়েছে যে, রাজ্য সরকারের আর্থিক সাহায্যপ্রাপ্ত কোনো শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীদের কোনোভাবেই ধর্মীয় শিক্ষা বা ধর্মীয় নির্দেশনা দেওয়া যাবে না।

ii) ৬৪নং ধারা (Article 64): সংবিধানের এই ধারায় বলা হয়েছে যে, পার্লামেন্ট কর্তৃক ঘোষিত ভারত সরকারের আর্থিক সাহায্যপ্রাপ্ত বিজ্ঞানমূলক ও প্রযুক্তিগত প্রতিষ্ঠানগুলি জাতীয় মর্যাদা লাভ করবে।


প্রশ্ন: ভারতীয় সংবিধানের ৩০ (১) নং উপধারায় কী উল্লেখ আছে?

উঃ ভারতীয় সংবিধানের ৩০(১) নং উপধারায় বলা হয়েছে যে, সরকার কর্তৃক পরিচালিত বা সরকারি সাহায্যপ্রাপ্ত কোনো শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ধর্ম, বর্ণ বা ভাষার পার্থক্য শিক্ষার্থীদের প্রবেশাধিকার থেকে বঞ্চিত করবে না।


প্রশ্ন: ভারতীয় সংবিধানে নির্দেশক নীতির ৪৫নং ধারার বিষয়বস্তু কী? অথবা, ভারতীয় সংবিধানের ৪৫নং ধারার মূল বক্তব্য কী?

উঃ ভারতীয় সংবিধানের ৪৫নং ধারায় বলা হয়েছে যে, সংবিধান কার্যকরী হওয়ার ১০ বছরের মধ্যে রাষ্ট্র ১৪ বছর বয়স পর্যন্ত দেশের সকল শিশুদের জন্য অবৈতনিক ও বাধ্যতামূলক শিক্ষাদানের ব্যবস্থা করবে।


প্রশ্ন: ভারতীয় সংবিধানের ৪৬নং ধারাতে কী উল্লেখ আছে?

উঃ ভারতীয় সংবিধানের ৪৬নং ধারায় বলা হয়েছে, রাষ্ট্রকে সমাজের দুর্বল শ্রেণি বিশেষ করে তপশিলি জাতি ও উপজাতির মানুষদের জন্য শিক্ষাগত ও আর্থিক সুবিধার ব্যবস্থা করতে হবে এবং সকল প্রকার সামাজিক অন্যায় ও শোষণ থেকে এই সম্প্রদায়ের মানুষদের রক্ষা করার বিশেষ ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে।


প্রশ্ন:  ভারতীয় সংবিধানের ৩৫০ (ক) ধারায় কী বলা হয়েছে?

উঃ  ভারতীয় সংবিধানের ৩৫০ (ক) ধারায় বলা হয়েছে, সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের শিশুরা প্রাথমিক স্তরে মাতৃভাষার মাধ্যমে শিক্ষাগ্রহণ করতে পারবে।


প্রশ্ন: ভারতীয় সংবিধানের ৩৫১ ধারায় কী বলা হয়েছে?

 উঃ ভারতীয় সংবিধানের ৩৫১ নং ধারায় বলা হয়েছে যে, হিন্দি ভাষার উন্নতি ও বিস্তার ঘটানো ভারত সরকারের অন্যতম কর্তব্য।


প্রশ্ন: করে, কততম সংশোধনী বিলে সর্বসম্মতভাবে তপশিলি জাতি ও উপজাতিদের জন্য আসন সংরক্ষণের মেয়াদ বৃদ্ধি করা হয়েছে?

উঃ ১৯৮৯ খ্রিস্টাব্দের ২৬ ডিসেম্বর, ৬২তম সংবিধান সংশোধনী বিলে সর্বসম্মতভাবে তপশিলি জাতি ও উপজাতিদের জন্য আসন সংরক্ষণের মেয়াদ বৃদ্ধি করা হয়েছে। 


প্রশ্ন: সংবিধানের ৯৩তম সংশোধনী বিল কত খ্রিস্টাব্দে পাস হয় এবং এই সংশোধনী বিলের বিষয়বস্তু কী ছিল?

উঃ সংবিধানের ৯৩তম সংশোধনী বিল ২০০১ খ্রিস্টাব্দে পাস হয়। এতে বলা হয়, ভারত রাষ্ট্র প্রতিটি ৬ বছর থেকে ১৪ বছর বয়সি শিশুদের অবৈতনিক ও বাধ্যতামূলক শিক্ষাদানের ব্যবস্থা করবে।


প্রশ্ন: বাধ্যতামূলক শিক্ষা' বলতে কী বোঝো? 

উঃ সংবিধানের 45 নং ধারা অনুযায়ী 14 বছর বয়স পর্যন্ত সকল শিশুকে অবশ্যই শিক্ষার আঙ্গিনায় আনাকে বাধ্যতামূলক শিক্ষা বলে।


 প্রশ্ন: ভারতীয় সংবিধানের কত নম্বর ধারায় শিশুদের জন্য অবৈতনিক বাধ্যতামূলক শিক্ষাদানের কথা বলা হয়েছে?

উঃ ভারতীয় সংবিধানের ৪৫ নম্বর ধারায় শিশুদের জন্য অবৈতনিক বাধ্যতামূলক শিক্ষাদানের কথা বলা হয়েছে।


প্রশ্ন: ভারতের সংবিধানের শিশুদের বাধ্যতামূলক শিক্ষা সংক্রান্ত 45 নং ধারাটি বিবৃত করো। 

অথবা,  ভারতীয় সংবিধানে নির্দেশক নীতির 45 নং ধারার বিষয়বস্তু কী?

উঃ ভারতের সংবিধানের 45 নং ধারায় শিশুদের বাধ্যতামূলক শিক্ষা সম্পর্কে বলা হয়েছে-- সংবিধান প্রণয়নের 10 বছরের মধ্যে সব শিশুদের জন্য 14 বছর বয়স সম্পূর্ণ না হওয়া পর্যন্ত অবৈতনিক, বাধ্যতামূলক শিক্ষা ব্যবস্থা প্রবর্তন করবে রাষ্ট্র।


প্রশ্ন: ভারতীয় সংবিধানের কততম ধারায় সকলের জন্য সমানাধিকারের কথা বলা হয়েছে?"

উঃ  ভারতীয় সংবিধানের তৃতীয় অধ্যায়ের (Part III) ১৪, ১৫ এবং ১৬নং ধারায় (Article) সকলের জন্য সমানাধিকারের কথা বলা হয়েছে।


প্রশ্ন: ভারতীয় সংবিধানে সকলের জন্য সমানাধিকার বলতে কী বোঝানো হয়েছে?

উঃ  ভারতীয় সংবিধানে সকলের জন্য সমানাধিকার বলতে বোঝানো হয়েছে যে, জাতি-ধর্ম-বর্ণ-লিঙ্গ নির্বিশেষে আইনের চোখে সকলে সমান। এমনকি সরকারি চাকরির ক্ষেত্রেও এই সমতাবিধান করা হবে বলে ভারতীয় সংবিধানে বলা হয়েছিল।


প্রশ্ন: ভারতীয় সংবিধানের ১৪নং ধারায় কী বলা হয়েছে?” 

উঃ ভারতীয় সংবিধানের ১৪নং ধারায় বলা হয়েছে, ভারতে অবস্থিত কোনো ভারতীয় নাগরিককে রাষ্ট্র আইনের দ্বারা সমানভাবে রক্ষণাবেক্ষণের অধিকার থেকে বঞ্চিত করবে না। 


প্রশ্ন: ভারতীয় সংবিধানের কত নম্বর ধারায় নারীশিক্ষার কথা বলা হয়েছে? 

উঃ ভারতীয় সংবিধানের ১৫ ও ১৬নং ধারায় নারীশিক্ষার কথা বলা হয়েছে। 


প্রশ্ন: ভারতীয় সংবিধানের ১৫নং ধারায় নাগরিকদের সমানাধিকার প্রসঙ্গে কী বলা হয়েছে?

উঃ ভারতীয় সংবিধানের ১৫নং ধারায় বলা হয়েছে যে,

(i)  জাতি, ধর্ম, বর্ণ, ভাষা, জন্মস্থান, লিঙ্গ প্রভৃতি বিষয় কখনো নাগরিকদের মধ্যে বৈষম্যের কারণ হবে না।

(ii) সাধারণের জন্য ব্যবহৃত স্নানাগার, কুয়ো, রাস্তাঘাট, পান্থশালা, রেস্তোরাঁ প্রভৃতি সকলের জন্য উন্মুক্ত রাখা হবে। 

(iii) কখনো কখনো জনস্বার্থ রক্ষার্থে সরকার কিছু বিধিনিষেধ আরোপ করতে পারে; আর নারী ও শিশুদের জন্য কিছু বিশেষাধিকার সংরক্ষিত হতে পারে।


প্রশ্ন: শিক্ষায় সমসুযোগ বলতে কী বোঝায়? 

উঃ জাতি-ধর্ম-বর্ণ অর্থ নির্বিশেষে সকলের শিক্ষায় সমান অধিকারকে শিক্ষায় সমসুযোগ বলে।


প্রশ্ন: ভারতীয় সংবিধানের কত নম্বর ধারায় শিক্ষায় সমসুযোগের কথা বলা হয়েছে? 

উঃ ভারতীয় সংবিধানের ২৯ এবং ৪৫ নম্বর ধারায় শিক্ষায় সমসুযোগের কথা বলা হয়েছে।


প্রশ্ন: নারীদের সুযোগসুবিধার কথা সংবিধানের কত নং ধারায় বলা হয়েছে?

উঃ  নারীদের সুযোগসুবিধা প্রদান ও শিক্ষাদানের কথা সংবিধানের ১৫ ও ১৬নং ধারায় বলা হয়েছে। 


প্রশ্ন: জাতীয় নারীশিক্ষা পরিষদ কত খ্রিস্টাব্দে গঠিত হয়?

উঃ জাতীয় নারীশিক্ষা পর্ষদ গঠিত হয় ১৯৫৯ খ্রিস্টাব্দে।


প্রশ্ন: মেয়েদের জন্য পৃথক কারিগরি বিদ্যালয় গঠনের কথা কে ঘোষণা করেন?

উঃ শ্রীমতী দুর্গাবাই দেশমুখ-এর নেতৃত্বে গঠিত জাতীয় নারীশিক্ষা পরিষদ ১৯৫৯ খ্রিস্টাব্দে নারীদের জন্য পৃথক কারিগরি বিদ্যালয় গঠনের কথা ঘোষণা করেন।


প্রশ্ন: শ্রীমতী হংস মেহেতা কমিটি কবে, কেন গঠিত হয়?

উঃ  ১৯৬১ খ্রিস্টাব্দের ১০ মে, মেয়েদের পৃথক পাঠ্যক্রমের সমস্যা সমাধানের জন্য জাতীয় নারী শিক্ষা পরিষদের নেত্রী শ্রীমতি হংস মেহেতা একটি শিক্ষা কমিটি গঠন করেন।


প্রশ্ন: ভক্তবৎসলম কমিটি করে ও কেন গঠিত হয়?

উঃ ১৯৬৩ খ্রিস্টাব্দে জনসাধারণের প্রত্যক্ষ সহযোগিতায় কীভাবে গ্রামাঞ্চলে নারীশিক্ষার প্রসার ঘটানো যায়, সে সম্পর্কে আলোচনার জন্য ভক্তবৎসলম কমিটি গঠিত হয়।


প্রশ্ন: গ্রামাঞ্চলে নারীদের জন্য Teachers Training College গড়ে তোলার কথা কে বলেছিল?

 উঃ গ্রামাণ্ডলে নারীদের জন্য Teachers Training College গড়ে তোলার কথা বলেছিল শ্রীভক্তবৎসলম্ কমিটি।


প্রশ্ন: ভারতে বর্তমান নারীশিক্ষার হার কত? 

উঃ ভারতে বর্তমান নারীশিক্ষার হার শতকরা ৬৫.৪৬ (২০১১ খ্রিস্টাব্দ)


প্রশ্ন: নারীশিক্ষা বিস্তারের দুটি উপায় লেখো।

উঃ নারীশিক্ষা বিস্তারের জন্য- (i) শিক্ষিকার সংখ্যা বৃদ্ধি করতে হবে, (ii) সদর্থক সামাজিক দৃষ্টিভঙ্গি গড়ে তুলতে হবে।


প্রশ্ন: 'The Education' গ্রন্থটি কার লেখা? এর বিষয়বস্তু কী?

উ: 'The Education' গ্রন্থটির রচয়িতা হলেন গান্ধিজি। এই গ্রন্থে গান্ধিজি ভারতের সামাজিক ও জাতীয় বিকাশে নারীদের শিক্ষার গুরুত্বপূর্ণ অবদানের কথা উল্লেখ করেছেন।


 প্রশ্ন: ভারতীয় সংবিধানের ৪১ নং ধারায় কী বলা হয়েছে?

উঃ ভারতীয় সংবিধানের ৪১ নং ধারায় বলা হয়েছে যে, রাষ্ট্র তার আর্থিক সামর্থ্য ও উন্নয়নের সীমার মধ্যে সব নাগরিকের জন্য কর্ম ও শিক্ষার ব্যবস্থা করবে এবং সেইসঙ্গে বেকার যুবক, বৃদ্ধ, অসুস্থ ও অক্ষম মানুষদের সরকারি সাহায্য দান করবে।


প্রশ্ন: ভারতের সংবিধান অনুযায়ী তপশিলি জাতি কাদের বলা হয়? 

উঃ ভারতের সংবিধান অনুযায়ী আর্থিক ও সামাজিক দিক থেকে পিছিয়ে পড়া অনুন্নত ও দুর্বল শ্রেণির মানুষকে তপশিলি জাতি বলা হয়। যেমন— কামার, ধোপা প্রভৃতি। 


প্রশ্ন: আমাদের দেশে ‘তপশিলি জাতি হিসেবে কারা পরিগণিত?

 উঃ আমাদের দেশ ভারতবর্ষে হিন্দুধর্মের রক্ষণশীলদের কাছে যারা 'অস্পৃশ্য' বলে পরিচিত ছিল এবং বর্তমানে ভারতীয় সংবিধান অনুসারে সামাজিক দিক থেকে যারা সুবিধাহীন শ্রেণি, তারাই ‘তপশিলি জাতি' বলে পরিগণিত।


প্রশ্ন: ভারতবর্ষে কাদের ‘তপশিলি উপজাতি' বলা হয়? 

উঃ দেশ স্বাধীন হওয়ার পর রাষ্ট্রপতির নির্দেশে বিভিন্ন রাজ্যের যেসব অনগ্রসর উপজাতির নাম নথিভুক্ত করা হয়, তাদের তপশিলি উপজাতি বলা হয়। যেমন—সাঁওতাল, কোল, মুন্ডা প্রভৃতি।


প্রশ্ন: ভারতীয় সংবিধানের কত নম্বর ধারায় তপশিলি জাতি ও উপজাতিদের শিক্ষার বিষয়ে বলা হয়েছে? 

উঃ ভারতীয় সংবিধানের ১৫ এবং ৪৬ নং ধারায় তপশিলি জাতি ও উপজাতিদের শিক্ষার বিষয়ে বলা হয়েছে।


প্রশ্ন: কার সভাপতিত্বে তপশিলি জাতি ও তপশিলি উপজাতিদের শিক্ষার জন্য কমিটি গঠিত হয়েছিল?

উঃ ইউ এন ধেবরের সভাপতিত্বে তপশিলি জাতি ও তপশিলি উপজাতিদের শিক্ষার জন্য কমিটি গঠিত হয়েছিল।


প্রশ্ন: সংখ্যালঘু' কারা?

উঃ ১৯৫৩ খ্রিস্টাব্দের কার্লেকর কমিশনের প্রস্তাব অনুযায়ী হিন্দু সমাজে একদা উচ্চবর্ণের মানুষের দ্বারা অত্যাচারিত শ্রেণির মানুষ, যারা পিছিয়ে যেতে যেতে একেবারে অনুন্নত শ্রেণিতে পরিণত হয়েছে, তাদের বলা হয় সংখ্যালঘু। যেমন ছোটো কারিগর, পশুপালনকারী বা শিকারি সম্প্রদায়।


প্রশ্ন: সংখ্যালঘুদের শিক্ষাসংক্রান্ত সমানাধিকারের বিষয়টি ভারতীয় সংবিধানের কোন ধারায় উল্লেখ করা হয়েছে।

উঃ ভারতীয় সংবিধানের ২৯ নং ধারায় সংখ্যালঘুদের শিক্ষাসংক্রান্ত সমানাধিকারের বিষয়টি উল্লেখ করা হয়েছে। 


প্রশ্ন: করে সম্পত্তির অধিকারের বিষয়টিকে মৌলিক অধিকারের তালিকা থেকে বাদ দেওয়া হয়?

উঃ ১৯৭৮ খ্রিস্টাব্দে ৪৪ তম সংবিধান সংশোধনকালে সম্পত্তি অধিকারের বিষয়টিকে মৌলিক অধিকারের তালিকা থেকে বাদ দেওয়া হয়।


প্রশ্ন:  ভারতীয় সংবিধানে সাম্যের অধিকার সম্বন্ধীয় ধারাগুলির মধ্যে কোন্‌টি সর্বাধিক গুরুত্বপূর্ণ?

উঃ  ভারতীয় সংবিধানে সাম্যের অধিকার সম্বন্ধীয় ধারা হল- ১৪-১৮ নং ধারা। এর মধ্যে সর্বাধিক গুরুত্বপূর্ণ হল ১৪ নং ধারাটি, যাতে ভারত ভূখণ্ডের মধ্যে কোনো ব্যক্তিকে আইনের দৃষ্টিতে সমানাধিকার ও আইনের দ্বারা সংরক্ষণের কথা বল হয়েছে।


প্রশ্ন: ভারতীয় সংবিধানে কাদের জন্য বিশেষ সুযোগসুবিধার ব্যবস্থা করা হয়েছে?" 

উঃ ভারতীয় সংবিধানে তপশিলি জাতি বা Scheduled Castes', তপশিলি উপজাতি বা 'Scheduled Tribes এবং অন্যান্য অনুন্নত শ্রেণি বা Other Backward Classes' (OBC)-এর জন্য বিশেষ সুযোগসুবিধার ব্যবস্থা করা হয়েছে।


প্রশ্ন: সংবিধানের ৩৮ নং ধারায় বর্ণিত আর্থসামাজিক বিষয়ে দু নীতি উল্লেখ করো।

উঃ সংবিধানের ৩৮ নং ধারায় বর্ণিত আর্থসামাজিক বিষয়ের দুটি উল্লেখযোগ্য নীতি হল--

উঃ (i) সমাজের বস্তুগত সম্পদের উপর একচেটিয়া মালিকানা প্রতিহত করে তার সুষম বণ্টনের ব্যবস্থা করা। 

(ii) প্রতিটি শিশুকে শারীরিক ও নৈতিক শোষণের হাত থেকে রক্ষ করা ও তারা যাতে সুস্বাস্থ্য, সম্মান ও স্বাধীনতার অধিকারী হতে পারে, সেদিকে দৃষ্টি দেওয়া।


প্রশ্ন: ভারতীয় সংবিধানে স্বীকৃত মৌলিক কর্তব্যের সংখ্যা কত? 

উঃ ভারতীয় সংবিধানে স্বীকৃত মৌলিক কর্তব্যের সংখ্যা ১১টি।

Read More

Monday, 20 December 2021

An Editorial Letter

Leave a Comment

 Write a letter within 120 words to the Editor of an English daily about the harm that is caused to young minds due to excessive depiction of violence and crime on television.


Ans: 

To

The Editor

The Statesman

Kolkata-70001


       Sub.: Harm caused to young minds due to excessive depiction of violence and crime on television


 Sir,


     I shall be highly obliged if you kindly publish the following matter in your daily newspaper in the interest of common people.


        Television is a wonderful invention  of science.  It has an educational value, no doubt.  The whole world is now in our drawing room through the television screen.  With the advancement of science we can see a lot of satellite channels on our television screens.  It is one of the most powerful media now.  But now a lot of serials and films on crimes  are being shown on TV screens on different channels. Sex and violence are the main attractions of these serials.  The news of crime is also given more importance than other news.  These are causing great harm to the young minds.  There is a general tendency among young people to imitate these in real life situations.  These serials and films create aggression among the younger generation.  These are very harmful for our society.  These scenes have contributed a lot to the present social crimes of different types. It should be remembered that television is the only mode of entertainment to many people.  Therefore, strict action should be taken against such serials and films immediately.  Such programs should be censored for the welfare of the society.


        Under the above circumstances, I pray and hope that the government should take proper steps to solve this problem as soon as possible.



                                  Yours faithfully,

                               Pulak Bandopadhyay

Read More

Sunday, 19 December 2021

A question and answer of 'THE PROPOSAL' --- Anton Chekhov Class xii (wbchse)

Leave a Comment

 THE PROPOSAL --- Anton Chekhov

                  Class xii (wbchse)


Question"If you like, I'll make you a present of them."-Who is the speaker? Who is the person spoken to? What would the speaker make a present of? Why did the speaker say so? [বক্তা কে? কাকে এ কথা বলা হয়েছে? বক্তা কী/কাকে উপহার হিসেবে দিতে চায়? বক্তা কেন এ কথা বলেছিল?] [1+1+1+3] 


Ans

     In Chekhov's 'The Proposal' Lomov is the speaker.


    Lomov says this to Natalya.


    The speaker, Lombov wants to give Oxen Meadows as a gift.


    When Lombo repeatedly tells them that Oxen Meadows is theirs, Natalia thinks the claim is foolish. Lomov wants to show evidence, but Natalia denies everything. She insists that she does not want anything from Lomov and does not want to give up anything. At this stage of the argument, Lomov says this to justify his principle.


[চেকফের The Proposal'-এ লোমভ হল বক্তা।


লোমভ ঐ কথা নাতালিয়াকে বলে।


বক্তা লোমভ অক্সেন মেডোজকে উপহার হিসেবে দিতে চায়।


যখন লোমভ বারবার বলতে থাকে অক্সেন মেডোজ তাদের, নাতালিয়ার মনে হয় দাবিটা বোকা বোকা। লোমভ প্রমাণ দেখাতে চায়, কিন্তু নাতালিয়া সবকিছু অস্বীকার করে। সে জোর দিয়ে বলে যে সে লোমভের কোনোকিছু চায় না আর তার কোনো কিছুই ও ছাড়তে চায় না। তর্কাতর্কির এই পর্যায়ে লোমভ তার নীতির সপক্ষে এ কথা বলে ।]

<<<<<<<<<<<<<<×>>>>>>>>>>>>>>>

Read More

An important Letter for Class xii (wbchse)

Leave a Comment

 Write a letter to M.K. Electronics, Kolkata, requesting for repair or replacement of the M.K.TV Set which you had bought from them only 2 months ago as it has developed certain defects. [H.S. '15]


ANS.


To

M / s. M.K. Electronics, 

2 Lalbazar Street, 

Kolkata 700 001.


      Sub: Repair/Replacement of the TV Set


Sir,

      I am shocked to inform you that I had bought a M.K. TV Set from your showroom only two months ago. The number attached to the set is MP 202034. The manufacturing date is 30.11.2020. But unfortunately it is not functioning properly now.


       As it has developed certain defects within the guarantee period, I request you to make necessary arrangements either by repairing the defects or by replacing it with a new one.


        Photocopies of the cash memo and the guarantee card of the said TV set are attached herewith for your perusal and ready reference.


       Looking forward to your immediate action.


Thank you.


                                           Yours faithfully,

                                             Sagar Das 

                                              BG 21, Salt Lake 

                                               Kolkata- 700 064

 <<<<<<<               --+++++--                 >>>>>>>>>



Read More

Saturday, 18 December 2021

HS English : Describe the quarrel over the hunting dogs

Leave a Comment

 THE PROPOSAL --- Anton Chekhov

Class - xii (wbchse)


Question: Describe the quarrel over the hunting dogs. [শিকারি কুকুর নিয়ে বিবাদটি বর্ণনা করো।] 


Or, How does Natalya prove that her dog is better than Lomov's dog? How does Lomov contradict Natalya's points? [ নাতালিয়া কীভাবে প্রমাণ করে তার কুকুর লোমভের কুকুরের চেয়ে ভালো? লোমভ এর বিপক্ষে কী যুক্তি দেয়?]


Or, Explain the issue of second debate between Lomov and Natalya. [লোমভ ও নাতালিয়ার মধ্যে দ্বিতীয় বিতর্কটি কী বিষয় নিয়ে হয়েছিল ব্যাখ্যা করো।]


Ans. When Lomov returns, Natalia tries to behave politely with him. She starts talking about the shooting. And the subject of shooting brings up the issue of dogs. Natalia claims that her dog Squeezer is better than Lomov's Guess, although her dog's price is lower than Lomov's dog. Lomov immediately claims Squeezer is overshot, and because of that, it is a bad hunter. Natalia claims that Squeezer is thoroughbred, whereas the Guess is old and as ugly as a worn-out cab-horse. Chubukov exacerbated the conflict by saying that Guess is short in the muzzle. Thus Lomov, Natalia, and Shurakov became embroiled in a feud over dogs.


[লোমোভ ফিরে আসার পর নাতালিয়া তার সঙ্গে ভদ্র আচরণ করতে চেষ্টা করে। সে শিকার নিয়ে কথাবার্তা শুরু করে। আর শিকারের বিষয়টি কুকুরের প্রসঙ্গ টেনে আনে। নাতালিয়া দাবি করে তার কুকুর স্কুইজার লোমোভের গেসের চেয়ে ভালো, যদিও তার কুকুরের দাম লোমোভের কুকুরের চেয়ে কম। তক্ষুনি লোমোভ দাবি করে স্কুইজারের নীচের চোয়ালটি ছোটো, আর সেই কারণে, সেটি বাজে শিকারি। নাতালিয়া দাবি করে যে স্কুইজার বিশুদ্ধ বংশজাত, যেখানে গেস বৃদ্ধ আর গাড়ি-টানা জীর্ণ ঘোড়ার মতো কুৎসিত। শুবুকভ বিবাদটিকে আরও ভয়ংকর করে তোলেন এই বলে যে গেসের নাক ও চোয়াল খাটো। এইভাবে লোমোভ, নাতালিয়া ও শুবুকভ কুকুরদের কেন্দ্র করে বিবাদে জড়িয়ে পড়ে।]

Read More