Sunday, 18 July 2021

ADVERB AND ITS CLASSIFICATION (ক্রিয়া - বিশেষণ এবং ইহার প্রকারভেদ)

1 comment

 ADVERB AND ITS CLASSIFICATION

(ক্রিয়া - বিশেষণ এবং ইহার প্রকারভেদ)

Adverb: Adverb যে সকল শব্দ Noun, Pronoun ও Interjection ছাড়া অন্যান্য Parts of Speech, Phrase এবং কোনও sentence কে modify বা বিশেষিত করতে পারে সেই শব্দগুলিকে Adverb বলা হয় ।

     ইংরেজী modify শব্দের অর্থ কোনও পদের অর্থকে কোনওভাবে পরিমিত করা, বিশেষত্ব দেওয়া।

Example

* Adverb যখন Verb কে modify করে।

তিনি ধীরে ধীরে হাঁটেন— He walks slowly. 

এই বাক্যটিতে 'walk' Verb টিকে slowly Adverb টি modify করছে। অর্থাৎ তিনি (He) কেমনভাবে হাঁটেন (walks), তা বােঝানাে হচ্ছে slowly (ধীরে ধীরে) এই শব্দটি দিয়ে। বাংলায় ধীরে ধীরে হল ক্রিয়া বিশেষণ, ইংরেজীতে তাকে বলা হয় Adverb। 

* Adverb যখন Adjective কে imodify করে

  তুমি খুবই ভালাে ছেলে— You are a very good boy . 

এই বাক্যটিতে 'good' Adjective টিকে ‘very' Adverb টি modify করছে । 

* Adverb যখন অন্য একটি Adverb কে modify করে

ঘোড়া খুব জোরে দৌড়াতে পারে। — The horse can run very fast .

 এখানে fast Adverb টিকে ‘very' Adverb টি modify করছে।


 *Adverb যখন Preposition কে modify করে। 

তার আসার ঠিক পরেই আমি সেখানে হাজির হলাম— I appeared there just after his arival. 

এই বাক্যটিতে 'just' Adverb টি 'after' Preposition কে modify করছে। 

*Adverb যখন Conjuiction কে modify করে

সে বিদ্যালয়ে আসে নি শুধুমাত্র শরীর খারাপের জন্য— He did not come to school only because he was ill . 

এখানে because 'Conjunction' টিকে modify করছে ‘only' Adverb টি । 

*Adverb যখন Participle কে modify করে : 

শিলং - এর আবহাওয়া খুবই মনােরম— The weather of Shillong is very charming. 

এই বাক্যে 'very' Adverb টি একটি Participle 'charming' কে modify করছে। 

* Adverb যখন কোনও সম্পূর্ণ sentence কে modify করে ।

 দুর্ভাগ্যবশতঃ ছেলেটি অকৃতকার্য হল— Unfortunately the boy failed. 

এক্ষেত্রে sentence- এর শুরুতে 'Unfortunately'- এই Adverb টি বসে সম্পূর্ণ sentence টিকেই modify করছে।


*Adverb যখন কোনও Phrase কে modify করে-

 যন্ত্রটি পুরােপুরি বিকল হয়েছিল— The machine was completely out of order. এখানে 'completely' এই Adverb টি একটি Phrase 'out of order' কে modify করছে।

CLASSIFICATION OF ADVERBS (ADVERB এর শ্রেণীবিভাগ):

ব্যবহার অনুযায়ী Adverb কে মূলতঃ চারভাগে ভাগ করা যায় 

1. Simple or Independent Adverb 

2. Indicating Adverb 

3. Adverbs denoting Number and Amount

 4. Emphasising Adverb 

1. SIMPLE OR INDEPENDENT ADVERB : যে Adverb দ্বারা সরাসরি কোন শব্দ বা বাক্যের রূপ, অবস্থা ইত্যাদি বোঝায় তাকে Simple Adverb বলে।

Simple Adverb নয় প্রকারের হয়—

 (i) Adverb of Manner(carefully, honestly, beautifully, well, fast, etc.)

 (ii) Adverb of Time (daily, soon, before, never, always, now etc.)

 (iii) Adverb of Place (Here, nowwhere, everywhere, away, out,etc)

 (iv) Adverb of Reason or Purpose( therefore, so, hence, so that, etc.)

(v) Adverb of Affirmation and Negation (surely, certainly, undoubtedly, not, never)

 (vi) Introductory Adverb (Here, there)

(vii) Sentence Adverb (probably, fortunately, hopefully, etc.)

 (viii) Intensifier (thoroughly, indeed, utterly, etc.)

 (ix) Downtoner (nearly, hardly, rather, barely, etc.)

(i) Adverb of Manner :  ইহা কিভাবে কিছু ঘটে বা কাজ করা হয়, অর্থাৎ ক্রিয়া কিরূপে নিষ্পন্ন হয়, তাহা বুঝাইয়া বা দেখাইয়া দেয়। 

well, fast, gently, carefully, deeply, swiftly, peacefully, honestly,  certainly, easily, loudly, strongly, bravely ইত্যাদি হল এই ধরনের Adverb এর উদাহরণ। 

**অধিকাংশ Adverb of Manner শব্দগুলি সাধারনত: Adjective-এর সাথে –ly যুক্ত করে গঠিত হয়। যেমন:

deep— deeply

easy——–easilyo

loud——–loudly

clever——-cleverly

quick———quickly

strong——–strongly

 Example

(১)ছেলেটি বেশ পড়ে— The boy reads well

(২) সে মৃদুভাবে কথা বলে— She speaks gently. 

(৩) তারা সাবধানে হাঁটে— They walk carefully. 

(৪) তিনি আমাদের খুব ভালবাসেন— He loves us deeply. 

(৫) তারা শান্তিতে বাস করে— They live peacefully.

(৬) শরৎবাবু সভাবে জীবন যাপন করেন—— Saratbabu lives honestly. 

[ Note: ওপরের sentence গুলিতে প্রতিটি Verb অন্য আর একটি শব্দের দ্বারা modified হয়েছে বা ক্রিয়াটি কিভাবে সম্পাদিত হয়েছে তা বর্ণিত হয়েছে; অর্থাৎ Verb টি কিভাবে ( in what mater) বা কেমন করে (how) সম্পাদিত হয়েছে, ঐ শব্দটির দ্বারা তা বােঝানাে হয়েছে।]


( ii ) Adverb of Time : এই Adverb গুলি কোন কিছু ঘটার সময় দেখাইয়া দেয়। অর্থাৎ ইহারা ক্রিয়ার কাল বা সময় নির্দেশ করে। 

 soon (শীঘ্র), every week (প্রতি সপ্তাহে), before (আগে), early (সকাল সকাল), yesterday (গতকাল), now (এখন), lately (সম্প্রতি), always (সর্বদা), never  (কখনও না), tomorrow (আগামীকাল), recently (সম্প্রতি) ইত্যাদি এই ধরনের Adverb এর উদাহরণ। 


Example

(১) সে রােজ এখানে আসে— He comes here daily. 

(২) সে শিগগিরই ফিরবে— He will return soon.

(৩) আমি এটি আগে শুনেছি— I have heard this before. 

(৪) রাম তাড়াতাড়ি এসেছিল— Ram came early.

(৫)  আগামীকাল ছুটি— It is a holiday tomorrow. 

[Note : ওপরের sentence গুলিতে প্রত্যেকটি কাজ কখন করা হয় বা ঘটে তা বােঝাবার জন্যে একটি করে সময়সূচক Adverb (Adverb of Time) ব্যবহার করা হয়েছে। 


(iii) Adverb of Place : ইহারা কোথায় কিছু ঘটে বা কোন কাজ হয় তাহা দেখাইয়া দেয়। অর্থাৎ ইহারা ক্রিয়ার স্থান নির্দেশ করে । 

[ Here, there, nowhere, somewhere, in, out, everywhere, forward, backward,, within প্রভৃতি শব্দকে Adverb of Place হিসেবে ব্যবহার করা হয়।]

Example

১) সে ওপরের দিকে তাকালাে— He looked up. 

(২) সরমা বাইরে গিয়েছে— Sarama has gone out. 

(৩)  ঐখানে গিয়ে বােসো— Go and sit there.  

(৪) ঘােড়াগুলি ছুটে চলে গেল— The horses galloped away. 

[Note : ওপরের উদাহরণগুলিতে প্রত্যেকটি sentence- এ একটি করে স্থানবাচক Adverb ব্যবহার করা হয়েছে। Verb টি কোথায় ঘটছে কোথা থেকে ঘটেছে বা কোথায় ঘটবে তা এই Adverb of Place এর হারা সূচিত হয়।]


(iv) Adverb of Reason : কোনও কাজ বা ঘটনার কারণ বা উদ্দেশ্য বােঝানাের জন্য যেসমস্ত Adverb ব্যবহার করা হয়, তাদের Adverb of Reason / Purpose বলা হয়। Therefore, Hence, so, so that, that is why ইত্যাদি হল এই ধরনের Adverb এর উদাহরণ। 

 Example

১) সেজন্য তিনি কাজটি ছেড়ে দিলেন— He therefore left the job . 

 ২) সুতরাং আমি স্থানটি পরিত্যাগ করলাম— So I left the place. 

৩) এই কারণে আমি খেলতে যাই না— I therefore do not go to play.

৪) পরিশ্রম কর যাতে সফল হতে পারাে— Work hard so that you can succeed . . 


(v) Adverbs of Affirmation এবং Adverb of Negation : অস্ত্যর্থক ( হাঁ - সূচক— Affirmative ) এবং not নঞর্থক ( না - সূচক— Negative ) অর্থ প্রকাশে যে সমস্ত Adverb ব্যবহার করা হয়, তাদের Adverbs of Affirmation এবং Adverb of Negation বলা হয়। 

Example

(১) ভারত নিশ্চিতভাবে জিতবে— Surely India will win. 

(২) নিশ্চিতরূপেই তুমি সফল হবে— You will certainly succeed .

(৩) হ্যা , আমি ভাত খেয়েছি— Yes, I have taken rice. 

(৪) নিঃসন্দেহে তিনি একজন সুবক্তা-- undoubtedly he is a good speaker.

(৫) আমি তাকে চিনি না— I do not know him.

[Note : ওপরের উদাহরণগুলিতে surely, certainly, undoubtedly,  এই পদগুলি অস্ত্যর্থক ( হাঁ - সূচক— Affirmative ) এবং not নঞর্থক ( না - সূচক— Negative ) অর্থ প্রকাশে সাহায্য করছে। তাই এই পদগুলিকে যথাক্রমে Adverbs of Affirmation এবং Adverb of Negation বলা হয়।]


(vi) Introductory Adverb:  শুধু sentence আরম্ভ করার জন্য যখন Here, there (কোনও sentence এর প্রথমেই) ব্যবহৃত হয় তখন তাদের Introductory Adverb বলা হয়। 

Example

(১) এই গ্রামে একটি বিদ্যালয় আছে— There is a school in this village. 

(২) একজন লােক তােমার জন্য অপেক্ষা করছে— Here is a man waiting for you .  

[Note :  Here এবং there দিয়ে কোনও sentence শুরু হলে Finite Verb সবসময় Subject এর আগে বসে। যেমন : এই গ্রামে একটি ধনী লােক বাস করতেন— There lived a rich man in this village এখানে লক্ষ্য কর ‘lived' এই Finite Verb টি 'a rich man' এর আগে বসেছে। যদি লেখা হত— There a rich man lived in this village— তাহলে Finite Vrrb এর অবস্থান Subject এর পরে বসতো, তাই এইধরনের বাক্যগঠনরীতি ভুল হতাে। সঠিক বাক্য গঠন করতে হলে ( Introductory Adverb দিয়ে ) Finite Verb এর অবস্থান Subject এর আগে হবে।]


(vii) Sentence Adverb: কখনও কখনও sentence- এর একেবারে প্রথমে যে Adverb বসিয়ে তার দ্বারা sentence টির সম্পূর্ণ বক্তব্যকে modify বা তার চিন্তার প্রকৃতি প্রকাশ করা হয়, তাদের Sentence Adverb বলে। এই Adverb গুলি বাক্যের কোনও বিশেষ Verb বা Adjective বা অন্য কোনও Adverb কে modify করে না। 

Example

(১) সৌভাগ্যক্রমে সেদিন কোনও বৃষ্টি হয় নি— Fortunately there was no rain that day. 

(২) সম্ভবতঃ তিনি এখানে দেরিতে পৌঁছবেন—- Probably he will reach here late. 

(৩) স্পষ্টতঃই তিনি সব তথ্য জানেন না— Evidently he does not know all the facts.


(viii) Intensifier Adverb: যে Adverb গুলি Verb এর কাজের ওপর বিশেষ জোর প্রয়ােগ করে, সেগুলিকে Intensifier বলে। actually, certainl , thoroughly, definitely, surely, really, indeed, absolutely, practically প্রভৃতি শব্দগুলি Intensifier. 

Example

(১) বইটি সম্পূর্ণরূপে পড়– Read the book thoroughly . 

(২) সত্যিই তিনি সৎলােক— Really he is an honest man. 

(৩) প্রকৃতপক্ষে রাখালই আমটি খেয়েছে— Actually it is Rakhal who has eaten the mango. 


 (ix) Downtone:  যে Adverb গুলি Verb, Adjective বা অন্য কোনও Adverb এর গুরুত্ব কমিয়ে দেয়, তাদের Downtoder বলা হয়।

 Example

(১) সে কাজটি প্রায় শেষ করেছে — He has nearly finished the work . 

(২) আমি তাকে প্রায় চিনতেই পারি নি I hardly recognized him . 

(৩) তুমি কিছুটা ক্লান্ত— You are rather tired.

(৪) কদাচিৎ আমি মিথ্যে কথা বলি— l scarcely tell a lie.

 (৫) কদাচিৎ তিনি লেখেন— He seldom writes. 


2. INDICATING ADVERB : 

Indicating Adverb তিনটি শ্রেণীতে বিভক্ত। যথা-

 (i) Interrogative Adverb

 (ii) Relative Adverb

 (iii) Exclamatory Adverb 


(i) Interrogative Adverb : যখন where (স্থানসূচক Adverb ), when (সময়সূচক Adverb), why (কারণসূচক Adverb), how (পদ্ধতিসূচক Adverb) প্রভৃতি Adverb প্রশ্ন করার জন্য sentence- এর প্রথমে ব্যবহার করা হয় তখন তাদের Interrogative Adverb বলা হয়। 

Example

(১) তুমি কলমটি কোথায় পেলে? —Where did you get the pen ?

(২) তুমি কখন শুতে যাও? —When do you go to bed? 

(৩) কেন সে ভাত খেল ? —Why did he eat rice? 

(৪) তুমি কেমন আছ ? How are you? 


(ii) Relative Adverb : যে সকল Adverb, বাক্যে আগে উল্লেখ হয়েছে এমন কোনও Noun এর সঙ্গে সম্পর্ক রক্ষা করে দু'টি Clause কে যুক্ত করে তাদের Relative Adverb বলা হয়। Relative Adverb বাক্যটির প্রথম অংশে ব্যবহৃত যে Noun এর সঙ্গে সম্পর্ক রক্ষার জন্য sentence- এ ব্যবহৃত হয় সেই Noun টিকে Antecedent ( Ante = before ; cedent = going ) বলে। How, when, why, where প্রভৃতি Adverb গুলি Relative Adverb ।

 Example

(১) এখানে আমি জন্মেছিলাম— This is the place where I was born .

(২) আমি জানি তিনি কোন সময় আসবেন— I know the time when he will come. 

(৩) আমি জানি না কী কারণে সে অকৃতকার্য হয়েছিল— I do not know the reason why he failed. 

[Note: ওপরের বাক্যগুলিতে where , when , why এই Adverb গুলি Relative Adverb এবং place , time ও reason যথাক্রমে এদের Antecedents.]


(iii) Exclamatory Adverb : 'How' শব্দটি Exclamatory Pronoun এর মত Exclamatory Adverb রূপে ব্যবহৃত হয়। 

Example:

(১) ঘুম কি সুন্দর ! –How beautiful sleep is! 

(২) কিরকম সুস্বাদু মাছ! —How tasteful the fish is! 

(৩) কি বিস্ময়কর বালক! —How wonderful the boy is! 


3. Adverbs Denoting Number & Amount সংখ্যা এবং পরিমাণসূচক Adverb

 Adverbs denoting Number and Amount দু'টি শ্রেণীতে বিভক্ত

 (i) Adverbs denoting Number or Frequency 

( ii ) Adverbs denoting Amount 


(i) Adverbs Denoting Number:  কোনও Verb কতবার (frequency) ঘটছে বা একবারও ঘটছে কিনা ইত্যাদি বােঝাবার জন্য যে  Adverb গুলি ব্যবহার করা হয় তাদের Adverbs Denoting Number বলে। 

এই Adverb গুলি হল— twice (দুবার), never (কখনও না), often (প্রায়), seldom (খুব কম / কদাচিৎ), frequently ( প্রায় / ঘনঘন ), once (একবারমাত্র), thrice (তিনবার), again (পুনরায়), repeatedly ( বারবার ), regularly (নিয়মিত), ইত্যাদি।

Example:

(১) সে দু’বার অঙ্কটি করার চেষ্টা করল— He tried to do the sum twice. 

(২)  তিনি কখনও এখানে আসেন না— He never comes here. 

(৩) তিনি প্রায়ই আমার সঙ্গে দেখা করেন— He often meets me. 

[Note: one , two , three প্রভৃতি Cardinal Numerals থেকে গঠিত  once, twice, thrice প্রভৃতি Adverb যেমন Adverbs denoting Nuruber- এর মধ্যে পড়ে, তেমনই first ( firstly এখন আর প্রচলিত নয়), secondly, thirdly প্রভৃতি Ordinal Numerals থেকে গঠিত Adverb গুলিও Adverbs deioting Number- এর পর্যায়ভুক্ত। ]

(ii) Adverbs Denoting Amount or Quantity:  যে  Adverb গুলি Degree  (মাত্রা বা তুলনা) বা Quantity (পরিমাণ) -সূচক  হিসাবে ব্যবহার করা হয়, তাদের বলা হয় Adverb of Degree বা Quantity বা Adverbs denoting Amount। 

Almost  (প্রায়), quite (সম্পূর্ণরূপে), entirely, fully, partly (আংশিকরূপে) , enougli (যথেষ্ট), pretty, rather, as, half as ইত্যাদি হল এই ধরনের Adverb ।

Example

(১) আমগুলি প্রায় পাকা— The mangoes are almost ripe. 

(২) আমার কাজ প্রায় শেষ হয়েছে - My work is almost complete.

(৩) তোমার ধারণা সম্পূর্ণ ভুল- Your idea is entirely wrong.

(৪) তুমি যা বলেছ তা সম্পূর্ণ সত্যি- What you say  is quite true.


4. Emphasising Adverb : Too, only, even এই Adverb -গুলি শুধু পরবর্তী বা পূর্ববর্তী word টির ওপর জোর দেওয়ার জন্য ব্যবহৃত হয় বলে তাদের Eimpliasising Adverb বলা হয়।

Example

(১) সেও আমাকে ছেড়ে চলে গেল— He too left me . 

(২) শুধু সে - ই এসেছিল— Only he came. 

(৩) তুমিও আমাকে ছেড়ে গেলে— Even you left me. 

(৪) তােমাকেও ধন্যবাদ— Thank you too.


General Rules for the position of Adverb ( Adverb- এর অবস্থানের সাধারণ নিয়ম )

 1. Adverb সাধারণতঃ Intransitive verb- এর পরে বসে। যথা- 

(i) He comes late. 

(ii) We rise early. 

2. Transitive verb- এর Adverb সাধারণতঃ Object- এর পরে বসে। যথা- 

(i) He reads the book attentively. 

3. Adverb সাধারণতঃ Auxiliary Verb এবং Finite verb- এর মধ্যে বসে। যথাঃ 

(i) He is carefully examining the scripts. 

4. Adjective বা Adverb কে modify করে এমন Adverb, modifying Adjective বা Adverb- এর পুর্বে বসে । যথাঃ

 i) It is most beautiful .

 ii) He is moving very slowly.

 5. Always, seldom, never, often প্রভৃতি Adverb of time সর্বদা 'to be' ছাড়া অন্যান্য Verb এর পূর্বে বসে। যথা-

 (i) He never tells a lie. 

6. জোর বুঝানাের জন্য অনেক সময় Adverb বাক্যের প্রথমে বসে। যথাঃ 

(i) Surely, I shall meet you. 

(ii) Accidentally, we won the game.

<<<<<<<<<<<<<>>>>>>>>>>>

 


Read More

Wednesday, 14 July 2021

সমাজ দর্শন: ধর্মের মার্কসীয় ব্যাখ্যা দাও।

Leave a Comment

 প্রশ্ন  “ধর্ম জনগণের আফিম” —এই উক্তিটি ব্যাখ্যা কর ও বিচার কর। এই প্রসঙ্গে ধর্ম জনজীবনের সঙ্গে কিভাবে সম্পর্কযুক্ত তা আলােচনা কর।

 অথবা, ধর্মের মার্কসীয় ব্যাখ্যা দাও।

 অথবা, ধর্মের সামাজিক ভূমিকা আলােচনা কর। 

( “Religion is the opium of People" — Explain and examine this statement. Show how religion is related to social life.) 

উত্তর“ধর্ম জনগণের আফিম" - এই উক্তিটি জার্মান দার্শনিক ও সমাজতত্ত্ববিদ কার্ল মার্কস - এর। তিনি মনে করেন, ধর্ম হল আফিম সেবনের অনুরূপ। আফিম সেবনে মানুষ যেমন নিস্তেজ হয়ে পড়ে, তার চিন্তাশক্তি যেমন স্তিমিত হয়ে যায়, সেইরূপ ধর্মের বাণীও মানুষকে নিস্তেজ করে দেয়, তার বিচারশক্তি হারিয়ে যায়। ধর্ম তার সত্য উপলব্ধির প্রতিবন্ধক হয়ে দাঁড়ায়। 

ধর্ম যেন মুখােস, যা পরিধান করে শাসক তার শোষণ নীতি অব্যাহত রাখে। দরিদ্র জনগণকে নিপীড়নের জন্য সুবিধাবাদী শাসকগণ ঈশ্বরের কল্পনা করে। অসহায় দুর্বল মানুষকে ঈশ্বরের সার্বভৌমত্ব কল্পনা করতে বাধ্য করা হয়। পুরােহিতদের মাধ্যমে তাদের বােঝান হয় যে ইহজীবনের দুঃখকষ্ট তাদের কর্মফল, তাই ঈশ্বরের অভিপ্রেত। প্রতিবাদ না করে তারা যদি দুঃখ - কষ্ট মেনে নেয় তবে পরজীবনে ঈশ্বর তাদের পুরস্কৃত করবেন। 

ধর্মের প্রথম কথা হল মিথ্যা। ধর্ম নিপীড়নের হাতিয়ার। শাসকশ্রেণী অবাধে যাতে সর্বহারাদের শােষণ করতে পারে তারজন্য ধর্মকে তারা হাতিয়াররূপে গ্রহণ করে। ধর্মের মূলে আছে শোষণের গােপন পরিকল্পনা, ধনতন্ত্রকে টিকিয়ে রাখার এক অভিনব কৌশল। ধর্মের বাণী শােষিতদের নিস্তেজ করে দেয়, শােষকদের বিরুদ্ধে বিদ্রোহ করার ক্ষমতা কেড়ে নেয়। ধনতান্ত্রিক সমাজব্যবস্থায় শ্রেণী - সংঘাত অনিবার্য। পুঁজিবাদীদের কাছে ধর্ম হয়ে ওঠে শ্রেণী - সংগ্রামের অন্যতম হাতিয়ার। এমন একদিন আসবে যখন এই শ্রেণী - সংগ্রামের অবসান হবে, নিপীড়িত জনগণ জয়ী হবে। ধর্মও সেদিন পৃথিবী থেকে বিদায় নেবে। 

 সমালোচনা: বিভিন্ন কারণে ধর্ম সম্পর্কে মার্কসীয় অভিমত গ্রহণ করা যায় না। সমাজ - জীবনের উপর ধর্মের প্রভাব খুবই স্পষ্ট। ধর্ম সমাজ - সংহতির সহায়ক। মানুষকে মানুষের সঙ্গে ভ্রাতৃত্বের বন্ধনে আবদ্ধ করা ধর্মের প্রধান সামাজিক কাজ। একথা সত্য যে ধর্মের নামে সমাজে অনেক অধার্মিক বা অসামাজিক কাজ আজও ঘটছে। হিন্দু - মুসলিম সম্প্রদায়ের মধ্যে সংঘাত, মন্দির ধ্বংস, মসজিদ ধ্বংস প্রভৃতি কাজ আজও সমাজে লক্ষ্য করা যায়। কিন্তু এইগুলি হল স্বার্থান্বেষী মানুষের দ্বারা ধর্মের অপপ্রয়ােগ। এর জন্য ধর্মকে দায়ী করা উচিত নয়।

ধর্মের সামাজিক ভূমিকা: ধনতান্ত্রিক সমাজ - ব্যবস্থার উদ্ভবের ফলে ধর্মের উদ্ভব — একথা সত্য নয়। আদিম সমাজ ব্যবস্থায়ও ধর্মের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা ছিল। আবার ধর্ম যে সার্বিকভাবে শােষণের হাতিয়ার একথা ঠিক নয়। উচ্চতর ধর্মে বা সর্বজনীন ধর্মে প্রেম, ভালবাসা, দয়া, প্রভৃতি মহৎ গুণগুলি প্রচার করা হয়। যথার্থ ধর্ম মানুষের আচরণকে সংযত করে, তাকে সহনশীল করে তােলে। পরস্পরকে ভ্রাতৃত্বের বন্ধনে আবদ্ধ করে। অনেক ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান প্রয়ােজনে সামাজিক বা অর্থনৈতিক নিপীড়নের বিরুদ্ধে প্রতিরােধ গড়ে তােলে। তাছাড়া অনেক মঙ্গলজনক ক্রিয়াকর্মকে ধর্ম উৎসাহিত করে। সামাজিক উন্নতি, সংস্কার, বিপ্লব প্রভৃতি মানুষের ধর্মীয় চেতনার জন্য ঘটে থাকে। সুতরাং সমাজ - জীবনে ধর্মের প্রয়ােজন নেই, একথা ঠিক নয় । ধর্মের মাধ্যমে বিশ্বশান্তির বাণী বিবেকানন্দ প্রচার করেছেন। সঙ্কীর্ণ দৃষ্টিভঙ্গীর জন্য মানুষ ধর্মকে অলৌকিকতার সঙ্গে যুক্ত করে, ধর্মের প্রকৃত তাৎপর্য উপলব্ধি করতে পারে না। যথার্থ ধর্ম মানুষকে উদার করে, তাকে নৈতিক শক্তি যােগায়। 

মার্কসবাদীদের ধর্মবিমুখতার অন্যতম কারণ হল তাদের জড়বাদী দৃষ্টিভঙ্গী। জড়বাদ অনুসারে জড় একমাত্র জগতের উপাদান, চেতনা জড়ের এক বিশেষ অবস্থা। কতকগুলি রাসায়নিক পদার্থের সংমিশ্রণের ফলে প্রাণের উদ্ভব। জগৎ স্রষ্টারূপে ঈশ্বরের কল্পনা নিরর্থক । কিন্তু জড়বাদ একমাত্র দার্শনিক মতবাদ নয়। হেগেলীয় দ্বন্দ্ববাদের মার্কসীয় ব্যাখ্যা সর্বজনস্বীকৃত নয়।

<<<<<<<<<<<>>>>>>>>>

Read More

Sunday, 16 May 2021

পাশ্চাত্য দর্শন: দর্শনের আলোচ্য বিষয় বা পরিসর (Scope of Philosophy) আলোচনা করো.

Leave a Comment

 প্রশ্ন: দর্শনের আলোচ্য বিষয় বা পরিসর (Scope of Philosophy) আলোচনা করো.

উত্তর: 

দর্শনের আলােচ্য বিষয় বা পরিসর: দর্শনের আলােচ্য বিষয়গুলিকে নিয়েই দর্শনের পরিসর বা পরিধি। জড়, জীবন, ইন্দ্রিয়, মন, প্রাণ, জীবাত্মা, পরমাত্মা — সবই দার্শনিক আলােচনার বিষয়। 

এদিক থেকে দেখতে গেলে দর্শনের আলােচনার পরিধি বিরাট। সমগ্র জগই দর্শনের আলােচনার বিষয়। জগৎ সম্পর্কে ন্যায়সঙ্গত বিচার - বিশ্লেষণ করে, মানুষের জীবনের প্রকৃত মূল্যায়ন করে বিশ্বের সাথে তার সম্পর্ক নির্ণয় করা দর্শনের কাজ।  জনৈক পাশ্চাত্য দার্শনিক মন্তব্য করেছেন যে স্বর্গ ও মর্ত্যের এমন কোন  বিষয় নেই যা দার্শনিক আলােচনার গণ্ডীর বাইরে বা যা নিয়ে দার্শনিক অনুসন্ধান চালানাে যায় না। সমাজ, শিক্ষা, কলা, বিজ্ঞান, ধর্ম, নীতি, অহিংসা, শান্তি প্রভৃতি বিষয়সমূহের ওপরেও দার্শনিক ব্যাখ্যা এগিয়ে যেতে পারে। এখন দর্শনের আলোচ্য বিষয়বস্তুকে কয়েকটি ভাগে ভাগ করে আলোচনা করা যেতে পারে।

(১) অবভাস সংক্রান্ত আলােচনা : বাহ্যজগতের প্রতিটি বস্তুর দুটি রূপ আছে। একটি হল ইন্দ্রিয়গ্রাহ্য রূপ বা অবভাস এবং অপরটি হল বস্তুম্বরূপ। আমরা বস্তু বা বিষয়ের যে বাহ্যরূপ প্রত্যক্ষ করি সেটি হল বস্তুর অবভাস (Appearance)। বস্তুর এই অবভাস সংক্রান্ত আলােচনা করে রূপবিদ্যা বা প্রতিভাস বিজ্ঞান ( Phenomenology )। বস্তুত ইন্দ্রিয় অভিজ্ঞতার জগৎ তথা অবভাসিক জগৎ নিয়ে আলােচনা করতে গিয়ে দর্শনকে বিভিন্ন প্রতিভাস বিজ্ঞানের সিদ্ধান্তের ওপর নির্ভর করতে হয়। এইসব সিদ্ধান্তকে বিচারবিশ্লেষণ করে তাদের সমন্বিত বা ঐক্যবদ্ধ করাই হল দর্শনের লক্ষ্য। 

(২) বস্তুম্বরূপ সংক্রান্ত বা অধিবিদ্যা বিষয়ক আলােচনা:  বস্তুর আসল রূপকে বলা হয় বস্তুস্বরূপ। প্রকৃতপক্ষে বস্তুর ইন্দ্রিয়গ্রাহ্য বা অবভাসিত রূপের অন্তরালে তার একটি প্রকৃত সত্তা (Reality) আছে, যাকে বাইরে থেকে আমরা দেখতে পাই না। বস্তুর এরূপ সত্তাই হল বস্তুসত্তা বা তত্ত্ব। অবভাস পরিবর্তনশীল কিন্তু বস্তুস্বরূপ নিত্য বা অপরিবর্তনীয়। দর্শনের অন্যতম শাখা হিসাবে অধিবিদ্যা (Metaphysics) বস্তুর স্বরূপ সংক্রান্ত যাবতীয় বিষয় নিয়ে আলােচনা করে। অর্থাৎ জড়, প্রাণ, মন, আত্মা, ঈশ্বর, পরমসত্তা, দেশ, কাল, কার্যকারণ সম্পর্ক প্রভৃতির যথার্থ স্বরূপ সম্পর্কিত সমস্যাগুলির আলােচনা করে দর্শনের যে শাখা তার নাম অধিবিদ্যা। 

(৩) জ্ঞান সংক্রান্ত আলােচনা: দর্শনের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হল জ্ঞান সম্পর্কিত আলােচনা। জ্ঞানের স্বরূপ, জ্ঞানের উৎস, জ্ঞানের সীমা, জ্ঞানের শর্ত, যথার্থ জ্ঞান আদৌ সম্ভব কিনা — এই সমস্ত বিষয় নিয়ে আলােচনা করে দর্শনের যে শাখা, তাকে বলা হয় জ্ঞানবিদ্যা ( Epistemology)। 

(৪) আদর্শ বা মূল্যের স্বরূপ বিষয়ক আলােচনা: মানবজীবনের মূল আদর্শ বা পরমমূল্য হিসাবে সত্য, শিব ও সুন্দরের আলােচনা করে যে শাস্ত্র, তাকে বলা হয় মূল্যবিদ্যা (Aviology)। সত্য বলতে চিন্তার আদর্শকে, ‘শিব’ বলতে মহৎ আচরণের আদর্শকে এবং ‘সুন্দর’ বলতে অনুভূতির আদর্শকে বােঝানাে হয়। দর্শন এই তিনটি পরমমূল্যের সাহায্যে পরম সত্তার স্বরূপ এবং জগৎ ও জীবনের তাৎপর্যপূর্ণ ঘটনাগুলির মূল্য অবধারণ করে থাকে। কাজেই মূল্যবিদ্যা সংক্রান্ত আলােচনা দর্শনের বিষয়বস্তুর অন্তর্ভুক্ত। 

(৫) ধর্ম সম্পর্কিত আলােচনা: জীবনের সত্যকে যা ধারণ করে রাখে তাই হল ধর্ম। তাই ধর্ম সম্পর্কে মানুষের কৌতূহল অপরিসীম। এই ধর্ম - বিষয়ক বিভিন্ন ধারণা যেমন — ঈশ্বর, ধর্মীয় চেতনা, আত্মার স্বরূপ, অমঙ্গল প্রভৃতি বিষয় সম্পর্কে যুক্তিগ্রাহ্য আলােচনা করে দর্শনের যে শাখা, তাকে বলা হয় ধর্মদর্শন। 

(৬) সমাজ বিষয়ক আলােচনা: সমাজবদ্ধ জীব হিসাবে মানুষ সামাজিক জীবনযাপনের জন্য বিভিন্নপ্রকার সংঘ, প্রতিষ্ঠান গড়ে তােলে। সমাজের সঙ্গে মানুষের সম্পর্ক এবং এই সম্পর্কের ভিত্তিতে গড়ে ওঠা বিভিন্ন সামাজিক সংগঠনগুলির স্বরূপ, বৈশিষ্ট্য, সামাজিক ভূমিকা প্রভৃতি আলােচনা করা দর্শনের কাজ। দর্শনের যে শাখায় এই বিষয়সমূহ আলােচিত হয়, তাকে বলা হয় সমাজদর্শন।

 (৭) রাষ্ট্রসম্পর্কীয় আলােচনা: দর্শনের অন্যতম একটি গুরুত্বপূর্ণ শাখা হিসাবে রাষ্ট্রদর্শন রাষ্ট্রের উৎপত্তি, রাজনৈতিক আদর্শ, রাজনৈতিক ঘটনার মূল্যায়ন, শাসনব্যবস্থা, স্বাধীনতা, সাম্য, গণতন্ত্র প্রভৃতি প্রত্যয়গুলির বিশ্লেষণ ও অর্থ নির্ণয় করে। 

অবশেষে বলা যায়, আমরা যে জগতে বসবাস করি তা বিচিত্র রহস্যে ও বৈচিত্র্যপূর্ণ গতিতে ভরপুর। এই পরিদৃশ্যমান জগৎ নিয়ত পরিবর্তনশীল। তাই জগৎ সম্পর্কে আমাদের অভিজ্ঞতাও পরিবর্তনশীল। বিভিন্ন বিজ্ঞান এই সমস্ত অভিজ্ঞতার এক একটি দিক নিয়ে আলােচনা করে মাত্র। কিন্তু দর্শন আমাদের সামগ্রিক অভিজ্ঞতাকে তার আলােচ্য বিষয় সূচির অন্তর্ভুক্ত করে। অর্থাৎ , জগৎ ও জীবন সম্পর্কে মানুষের সামগ্রিক অভিজ্ঞতাও দর্শনের পরিধির অন্তর্ভুক্ত।

<<<<<<<<<<<<<<<<<The End>>>>>>>>>>>>>

Read More

Thursday, 13 May 2021

TEXTUAL GRAMMAR OF JIMMY VALENTINE

Leave a Comment

 TEXTUAL GRAMMAR OF JIMMY VALENTINE 

Change the voice.

1) Jimmy Valentine was assiduously stitching uppers. 

Ans. Uppers were being assiduously stiched by Jimmy Valentine.

 2) There the warden handed Jimmy his pardon. 

Ans. There Jimmy was handed his pardon by the warden.

 3) Jimmy took it in a tired kind of way. 

Ans. It was taken in a tired kind of way by Jimmy.

 4) He had served nearly ten months of a four year sentence. 

Ans. Ten months of a four year sentence had been served by him. 

5) Stop cracking safes. 

Ans. Let cracking safes be stopped. 

6) I never cracked a safe in my life. 

 Ans. A safe was never cracked in my life by me.

 7) Take him back. 

Ans. Let him be taken back. 

8) Unlock him at seven in the morning. 

Ans. Let him be unlocked in the morning. 

9) The clerk handed him a railroad ticket and the five-dollar bill.

 Ans. He was handed a railroad ticket and the five- dollar bill by the clerk. 

10) The warden gave him a cigar. 

Ans. He was given a cigar by the warden. 

11) He tossed a quarter into the hat of a blind man sitting by the door.

Ans. A quarter was tossed by him into the hat of a blind man sitting by the door.

12) we couldn't make it soonerr.

Ans. It could not be made sooner by us. 

13) He's resumed business. 

Ans. The business has been resumed by him. 

14) He's got the only clamps that can do it. 

Ans. The only clamps that can do it have been got by him. 

15) Ben Price knew Jimmy's habits. 

Ans. Jimmy's habits were known to Ben Price. 

16) He Had learned them while working on the Springfield case. 

Ans. They had been learnt by him while working on the Springfield case.

 17) A young lady crossed the street. 

Ans. The street was crossed by a young lady. 

18) Jimmy collard a boy loafing on the steps of the bank.

 Ans. A boy loafing on the steps of the bank was collared by Jimmy.

19) Her pa owns this bank.

Ans. This bank is owned by her pa.

 20) He had thought of the shoe business. 

 Ans. The shoe business was thought of by him.

 21) The clerk was impressed by the cloths and manner of Jimmy.

 Ans. The clothes and manner of Jimmy impressed the clerk. 

22) He now perceived his shortcommings.

 Ans. His shortcomings were now perceived by him. 

23) He cordially gave information.

 Ans. Information was cordially given by him. 

24) The dry-goods and general stores handled them. 

Ans. They were handled by the dry-goods and general stores. 

25) He would find it a pleasant town to live in. 

Ans. It would be found a pleasant town to live in by him.

 26) He would carry up his suitcase.

 Ans. His suitcase would be carried up by him. 

27) He opened a shoe-store and secured a good run of trade. 

Ans. A shoe-store was opened and a good run of trade was secured by him. 

28) And he accomplished the wish of his heart. 

Ans. And the wish of his heart was accomplished by him.

29) She believes in me. 

Ans. I am believed in by her. 

30)  And I wouldn't do another crooked thing for the whole world.

 Ans. And another crooked thing for the whole world would not be done by me. 

31) I'll bring along the tools with me. 

Ans. The tools will be brought along with me. 

32) Jimmy wrote this letter. 

Ans. This letter was written by Jimmy. 

33) Well, I don't know. 

Ans. Well, it is not known to me. 

34) The next morning Jimmy took breakfast at the Adamses.

 Ans. The next morning breakfast was taken by Jimmy at the Adamses.

 35) Jimmy set his suitcase down.

 Ans. His suitcase was set down by Jimmy. 

36) The Elmore Bank had just put in a new safe and vault. 

Ans. A new safe and vault had just been put in by the Elmore Bank.

37) May had shut Agatha in the vault. 

Ans. Agatha had been shut in the valut by May. 

38) She had then shot the bolts and turned the knob. 

Ans. The bolts then had been shot and the knob was turned by her.

 39) The door can't be opened.

 Ans. No one can opene the door. 

40) The clock has not been wound nor the combination set.

 Ans. No one has wound the clock nor set the combination.

 41) They could just hear the faint sound of the child. 

Ans. The faint sound of the child could just be heard by them. 

42) Open the door.

 Ans. Let the door be opened.od 

43) Oh, break it open. 

Ans. Oh, let it be broken for opening. 

44) Can't you men do something? 

Ans. Can't something be done by you men?

45) Spencer, what shall we do?

 Ans. Spencer, what will be done by us? 

46) Agatha's mother beat the door of the vault with her hands.

  Ans. The door of the vault was beaten with her hands by Agatha's mother. 

       47) Somebody widly suggested dynamite. 

         Ans. Dynamite was suggested widly by someone. 

           Change  the narration

1) "Now, Velentine," said the warden, “you'll go out in the morning. Brace up". 

Ans. The warden then informed Valentine that he would go out in the morning and also told him to brace up.


2) "Fine," said Jimmy. "Got my key?". 

Ans. Jimmy informed that it was fine and asked if he got his key. 

3) "Isn't that young lady Polly Simpson?" asked Jimmy. 

Ans. Jimmy asked if that young lady was Polly Simpson. 

4) "Naw," said the boy. "She's Annabel Adams." 

Ans. The boy contradicted and informed that she was Annabel Adams.

 5) "Wouldn't I make a nice drummer?" said Annabel. 

Ans. Annabel asked if she would not make a nice drummer. 

6) "The door can't be opened," he groaned.

 Ans. He groaned that the door could not be opened. 

7) "Agatha!" he called as loudly as he could. "Listen to me." 

Ans. He called Agatha as loudly as he could and told her to listen to him. 

8) The mother wailed, "She will die of fright! Open the door!" 

Ans. The apprehensive mother wailed that she (Agatha) would die and she also pleaded to open the door. 

9) "There isn't a man nearer than Little Rock who can open that door," said Mr. Adams.

Ans. Mr. Adams informed that there was not a man nearer than Little Rock who could open that door.

 10) "Can't you do something, Ralph?" said Annabel. 

Ans. Annabel asked Ralph if he could do something.

 11) "Annabel," he said, "give me that rose you are wearing."

Ans. He asked Annabel to give him that rose he was wearing.

12) "Hello, Ben!" said Jimmy, still with his strange smile. 

Ans. Jimmy, sitll with his strange smile, greeted Ben. 

13) Jimmy said "I don't know that it makes much differences, now." 

Ans. Jimmy said that he did not know that it made much differences, then. 

14) "Guess you're mistaken, Mr Spencer," he said. 

Ans. He told Mr Spencer that he guessed that he were mistaken. 

15) Ben said, "Didn't believe I recognise you."

 Ans. Ben said that he did not believe that he recognised him (Jimmy).

Affirmative to negative / Vice Versa

1) You are not a bad fellow at heart. (Make affirmative) 

Ans. You are a good fellow at heart. 

2) He had expected to stay only about three months. (Make it negative) 

Ans. He had expected to stay no longer than about three month. 

3) I must see you. (Make it negative) 

Ans. I cannot help seeing you. 

4) He never touched 'hard' drinks. (Make it affirmative) 

Ans. He touched all other drinks but 'hard' drinks. 

5) Sorry, we couldn't make it sooner, Jimmy. (Make it affirmative) 

Ans. Sorry, we failed to make it sooner, Jimmy. 

6) There was a neat job of safe-burglary done in Richmond, Indiana with no clue to the author. (Make it affirmative)

 Ans. There was a neat job of safe-burglary done in Richmond, Indiana without any clue to the author.

 7)  Jimmy never has to drill but one hole. (Make it affirmative) 

Ans. Jimmy always has to drill only one hole. 

8) Ben Price knew Jimmy's habits. (Make negative) 

Ans. Jimmy's habits were not unknown to  Ben Price. 

9) Well, I don't know. (Make it affirmative) 

Ans. Well, it is unknown to me. 

10) He's got the only clamps that can do it. (Change into a negative sentence.)

Ans. None but the clamps he's got can do it.


Splitting into two simple sentences

1) He got his key and went upstairs. 

Ans. (i) He got his key. (ii) He went upstairs.

 2) Pulling out from the wall a folding bed, Jimmy slid back a panel in the wall. voin sdf 

Ans. (i) He pulled out a folding bed from the wall. (ii) He slid back a panel in the wall. 

3) He went to the cafe of one Mike Dolan and shook hands with Mike.  

Ans. (i) He went to the cafe of one Mike Dolan. (ii) He shook hands with Mike.

 4) He had learned them while working on the springfield case.

 Ans. (i) He had learned them. (ii) he worked on the springfield case. 

5) She lowered her eyes and coloured slightly. 

Ans. (i) She lowered her eyes. (ii) She coloured slightly. 

6) He secured a shoe-store and secured a good run of trade.

 Ans. (i) He secured a shoe-store. (ii) He secured a good run of trade.

      7)   Socially he was also a success and made many friends. 

Ans. (i) Socially he was a success. (ii) He made many friends. 

8) On the Monday night Jimmy wrote this letter. 

Ans. (i) It was Monday night. (ii) Jimmy wrote this letter. 

9) They came by the hotel where Jimmy still boarded. 

Ans. (i) Jimmy still boarded in a hotel. (ii) They came by there. 

10) Mr. Adams was very proud of it and insisted on an inspection by everyone. 

Ans. (i) Mr. Adams was very proud of it. (ii) He insisted on an inspection by everyone. 

11) The old banker sprang to the handle and tugged  at it for a moment. 

      Ans. (i) The old banker sprang to the handle. (ii) He tugged at it for a moment.

 12) He set his suitcase on the table and opened it out flat. 

Ans. (i) He set his suitcase on the table (ii) He opened it out flat.

Transformation of Sentences

 1. Jimmy took it in a tired kind of way. (Use the noun form of "tired'] 

Ans. Jimmy took it in a way that showed his tiredness.

2. He had expected to stay only about three months, at the longest. (use the comparative degree of 'longest')

Ans. Hee had expected to stay no longer than about three months. 

3. He had expected to stay only about three months, at the longest.(Use the positive degree of 'longest'] 

Ans. He had expected to stay as long as about three months at the most.

       4. I never cracked a safe in my life. [Omit 'never'] 

Ans. I always refrained from cracking a safe in my life.

5. I never was in Springfield in my life. (Change into an affirmative sentence] 

Ans. I was always anywhere but in Springfield in my life.

6. He had a pair of the stiff, squeaky shoes. [Change into a complex sentence)

Ans. He had a pair of shoes which was stiff, squeaky. 

         7. From there he proceeded leisurely to the depot. (Use the noun form of 'leisurely']

Ans. From there he proceeded at leisure to the depot.

 8. He tossed a quarter into the hat of a blind man sitting by the door. (Change into a complex sentence] 

Ans. He tossed a quarter into the hat of a man who was blind and sitting by the door.

9. He shook hands with Mike, who was alone behind the bar. (Change into a simple sentence] 

ANS. He shook hands with Mike, alone behind the bar.

       10. He gazed fondly at the finest set of burglar's tools in the East. (Use positive degree of 'finest'] 

Ans. No set of burglar's tools in the East was so fine as that at which he gazed fondly.

11. He gazed fondly at the finest set of burglar's tools in the East. (Change into a complex sentence using comparative degree of 'finest']

Ans. No set of burglar's tools in the East was fine than that at which he gazed fondly.

       12. He never touched 'hard' drinks.( Change into an affirmative sentence)

Ans. He touched all other drinks but 'hard' ones.

13. After I get married, I am going to sell out and go West.(Use the noun from 'married')

Ans. After my marriage, I am going to sell out and go west.

Read More

Thursday, 29 April 2021

Philosophy, দর্শনের প্রশ্ন উত্তর (জ্ঞানের স্বরূপ বা প্রকৃতি অধ্যায় থেকে)

Leave a Comment

 প্রশ্ন: সহজাত ধারণা কী? সহজাত ধারণাবাদের স্বপক্ষে ও বিপক্ষে প্রধান যুক্তিগুলি কী কী?

অথবা 

সহজাত ধারণার স্বপক্ষে যুক্তিগুলি বিবৃত কর।

অথবা 

সহজাত ধারণা প্রসঙ্গে দেকার্তের মত আলোচনা কর।

অথবা

 লক কেমনভাবে সহজাত ধারণা নস্যাৎ করেছেন? আলোচনা কর।

অথবা 

লক কিভাবে সহজাত ধারণার অস্তিত্ব খন্ডন করেছেন তা যুক্তিসহ আলোচনা করো।

অথবা 

"আমাদের কোনো ধারণাই সহজাত নয়" ---- এই মন্তব্যটি কোন দার্শনিকের? বক্তব্যটির যথার্থতা বিশ্লেষণ কর।

উত্তর:

 সহজাত ধারণাবাদ: “সহজাত” বলতে বােঝায় যা ইন্দ্রিয় অভিজ্ঞতার সাহায্য ছাড়াই নিজের দ্বারা নিজেই প্রমাণিত। এটা বুদ্ধিতেই সম্ভব। যা বুদ্ধির সাহায্যে লাভ করা যায় বা যা বুদ্ধিগম্য, তাই সহজাত। 'সহজাত' কথাটির মানে ঠিক জন্মগত বােঝায় না। সহজাত ধারণা অভিজ্ঞতাপূর্ব বা পূর্বতসিদ্ধ(apriori)। চিন্তাক্ষেত্রে মানুষ বুদ্ধির দ্বারা কতকগুলি ধারণাকে স্পষ্ট করে তােলে। তাই সহজাত ধারণা আবশ্যিক বা নিশ্চয়ত্মক। পূর্ণতা, অসীমতা ইত্যাদির ধারণা সহজাত, তার কারণ অভিজ্ঞতা - নিরপেক্ষ অবস্থায় বুদ্ধির মাধ্যমে আমরা এইসব ধারণা লাভ করতে পারি। সহজাত ধারণার ক্ষেত্রে বিপরীত চিন্তা করা যায় না। অভিজ্ঞতালব্ধ ধারণার ক্ষেত্রে বিপরীত চিন্তা করা যায়। আমরা একটা চেয়ারকে লােহার চেয়ার না বলে কাঠের চেয়ারও বলতে পারি। এটা অভিজ্ঞতার ক্ষেত্রে সম্ভব। কিন্তু সহজাত ধারণার ক্ষেত্রে এরকম হয় না। যেমন ডেকার্ট বলেছেন, 'আমি চিন্তা করি, আমার অস্তিত্ব আছে। এক্ষেত্রে 'আমার অস্তিত্ব নেই’ — একথা বলতে পারি না। কেননা আমি না থাকলে 'আমি চিন্তা করি’ একথা বলতে পারতাম না। এই যে আমার আত্মার ধারণা, আমার চিন্তার অস্তিত্ব এটাই বুদ্ধিগম্য ও সহজাত। সমস্ত নিত্য সত্যই সহজাত। যেমন, 'শূন্য থেকে শূন্যই সৃষ্টি হয়”, “অভাব থেকে অভাবেরই জন্ম হয়”। ঈশ্বরের ধারণা হল সহজাত। পূর্ণ সত্তা বিশিষ্ট ঈশ্বরের ধারণার কারণ ঈশ্বর নিজেই। অসীমতার ধারণা আমাদের মনে থাকে বলেই আমরা বুঝি যে আমরা সসীম।

সহজাত ধারণার স্বপক্ষে যুক্তি: দেকার্ত, স্পিনােজা, লাইবনিজ প্রভৃতি বদ্ধিবাদী দার্শনিকরা অন্তর ধারণার অস্তিত্ব স্বীকার করেছেন। ডেকার্ট ও স্পিনােজার মতে আমাদের কিছু কিছু ধারণা হল অন্তর বা সহজাত। কিন্তু লাইবনিজের মতে, আমাদের মনের সকল ধারণাই হল অন্তর বা সহজাত। অন্তর বা সহজাত ধারণা যে সম্ভব তাঁর সপক্ষে বুদ্ধিবাদীরা কয়েকটি যুক্তির অবতারণা করেছেন। সেগুলাে নিম্নরপ:

(১) অভিজ্ঞতালব্ধ ধারণার বিপরীত ভাবা যায়, কিন্তু এমন ধারণা আছে যার বিপরীত ভাবা যায় না। ২ + ২ = ৪ - এ জাতীয় জ্ঞানের বিপরীত ভাবা যায় না এবং এর সম্পর্কে কোন মতভেদ দেখা যায় না। বুদ্ধিবাদী দার্শনিকগণ বলেন , এ জাতীয় জ্ঞান বা ধারণা অভিজ্ঞতালব্ধ নয়, অন্তর বা সহজাত।

 (২) অভিজ্ঞতালব্ধ ধারণা অভিজ্ঞতার পূর্বে থাকতে পারে না, কিন্তু কার্যকারণ সম্বন্ধ, দেশ, কাল প্রভৃতি ধারণা অভিজ্ঞতাপূর্ব। তাই এই সকল ধারণা সহজাত। 

(৩) অভিজ্ঞতালব্ধ জ্ঞানের ক্ষেত্রে মতপার্থক্য থাকতে পারে, কিন্তু তর্কবিজ্ঞানে আমরা এমন কতকগুলি চিন্তার মূল সূত্ৰ পাই যাদের সম্বন্ধে কোনরূপ মতবিরােধ থাকতে পারে না। এগুলো অন্তর বা সহজাত অভিজ্ঞতালব্ধ নয়। 

(৪) অসীমতা, নিত্যতা, পূর্ণতা, ঈশ্বর সম্পর্কীয়, ধারণা ও নৈতিকতা সম্পর্কীয় ধারণা ইন্দ্রিয় প্রত্যক্ষের সাহায্যে কখনও পাওয়া যায় না। এগুলো সহজাত এবং মনের মধ্যে প্রচ্ছন্ন অবস্থায় থাকে, বুদ্ধির সাহায্যেই এগুলো প্রকাশ্যে ব্যক্ত হয় ।

সহজাত ধারণাবাদের বিরুদ্ধে লকের যুক্তি: ব্রিটিশ দার্শনিক জন লক বুদ্ধিবাদীদের সহজাত ধারণাবাদের বিরুদ্ধে কঠোর সমালোচনা করে বলেন সহজাত বা অন্তর ধারণা বলে কিছু নেই। আমাদের কোন ধারনাই সহজাত নয়। এই প্রসঙ্গে লকের যুক্তিগুলি নিম্নরূপ:

(১) অন্তর ধারণা যদি প্রকৃতই থাকে, তাহলে সেগুলাে সবজনস্বীকৃত হয়। কিন্তু অসীমতা, নিত্যতা, পূর্ণতা, কার্যকারণ সম্বন্ধীয় তথাকথিত অন্তর ধারণা সম্বন্ধে শিশু, নির্বোধ ও অশিক্ষিত ব্যক্তিরা সচেতন নয়। এর দ্বারা প্রমাণিত হয় যে সর্বজন স্বীকৃত অন্তর ধারণার কোন অস্তিত্ব নেই।

 (২) অন্তর বা সহজাত ধারণা যদি অস্তিত্বশীল হয়, তাহলে সকলের মনে এই ধারণাগুলাে সমানভাবে উপস্থিত থাকবে। কিন্তু ঈশ্বর, নৈতিক নিয়ম প্রভৃতি ধারণা সম্বন্ধে সকলে একই মত পোষণ করে না। বিভিন্ন দেশে ও কালে ঈশ্বর সম্বন্ধে ভিন্ন ভিন্ন ধারণার প্রচলন দেখা যায়। সুতরাং অন্তর ধারণা বলে কিছু থাকতে পারে না।

(৩) কোনো ধারণার সর্বজনীনতা প্রমাণ করে না যে সেই ধারণা হলো অন্তর বা সহজাত। আগুন সম্পর্কে সকলের মনে একই ধারণা থাকতে পারি। কিন্তু তথাপি তাকে অন্তর ধারণা বলা চলে না। কোন কোন ধারণা সকলের স্বীকৃতি লাভ করলেও তাতে প্রমাণ হয় না যে সে ধারণা অন্তর।

(৪) সহজাত ধারণা বলতে অভিজ্ঞতাপূর্ব ধারণা বোঝায়। কিন্তু যে অবস্থার সম্বন্ধে আমাদের কোন বোধই নেই, সেইরূপ অবস্থার সহজাত ধারণার অস্তিত্ব কিভাবে মেনে নেওয়া যাবে।

(৫) চিন্তার মৌলিক নিয়মগুলি যথা- তাদাত্ম নিয়ম, বিরোধবাধক নিয়ম প্রভৃতি তথাকথিত সহজাত ধারণা সম্পর্কে সচেতন না হয়েও সাধারণ মানুষ বোঝে যে লাল ফুল লাল হবে কিংবা মা টক তার মিষ্টি হবে না ইত্যাদি। কাজেই সহজাত ধারণা বলে কিছু নেই।

এইভাবে লক সহজাত ধারণা বাদ খন্ডন করেছেন। লক বলতে চান যে, 'মনের মধ্যে এমন কিছু নেই যা পূর্বে ইন্দ্রিয়ের মধ্যে ছিল না।'

Read More

Wednesday, 28 April 2021

A Question & Answer of Philosophy (দ্রব্য: বুদ্ধিবাদ)

Leave a Comment

 প্রশ্ন: দ্রব্য বলতে কি বুঝায়? দ্রব্যের স্বরূপ সম্বন্ধে বুদ্ধিবাদীদের অভিমত সমালোচনাসহ ব্যাখ্যা কর।

অথবা

দ্রব্য সম্পর্কে বুদ্ধিবাদের বক্তব্য কী? এই বক্তব্য কি গ্রহণযোগ্য?

অথবা

দ্রব্যের প্রকৃতি সম্বন্ধে বুদ্ধিবাদীদের বক্তব্য ব্যাখ্যা কর। এই মতবাদ কি সন্তোষজনক? বিচার কর।

উত্তর: 

দ্রব্য: নানা পরিবর্তনের মধ্যেও বস্তুর অপরিবর্তনীয় সত্তাকে দ্রব্য বলা হয়। দ্রব্য হল বস্তুর সেই সত্তা যা শত পরিবর্তনের মধ্যেও অপরিবর্তিত থাকে, যা সবকিছু ক্রিয়াশীলতার উৎস এবং যা গুণের মাধ্যমে নিজেকে প্রকাশ করে। দ্রব্য হল গুণ এর আধার। দ্রব্য ঐক্য ও অখন্ডতাকে সূচিত করে।

বুদ্ধিবাদী দার্শনিকদের মধ্যে ডেকার্ট, স্পিনোজা এবং লাইবোনিজ প্রভৃতি দার্শনিকদের নাম বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য।

 দ্রব্য সম্পর্কে বুদ্ধিবাদী মতবাদ : ডেকার্টের মত ( Descartes ) : দ্রব্যের সংজ্ঞা দিতে গিয়ে বুদ্ধিবাদী দার্শনিক ডেকার্ট বলেছেন, যাকে স্বীয় অস্তিত্ব রক্ষার জন্য অপর কিছুর উপর নির্ভর করতে হয় না, তাই হল দ্রব্য। ডেকার্টের মতে স্ব - নির্ভরতা দ্রব্যের লক্ষণ। ডেকার্টের এই সংজ্ঞা মেনে নিলে একটি মাত্র দ্রব্যেরই অস্তিত্ব থাকতে পারে তা হল ঈশ্বর। ঈশ্বরই একমাত্র স্বনির্ভর দ্রব্য। কেননা, ঈশ্বর অসীম; তার বাইরে কিছু নেই। অপরদিকে, যা সসীম তা কোন - না - কোনভাবে নিজ অস্তিত্ব রক্ষার জন্য অপর বিষয়ের উপর নির্ভরশীল। তাই সসীম কোন কিছুকেই ডেকার্টের সংজ্ঞা অনুযায়ী দ্রব্য আখ্যা দেওয়া যায় না। কিন্তু ডেকার্ট ঈশ্বর ছাড়া অন্য দুটি দ্রব্যের অস্তিত্ব স্বীকার করেছেন। এই দুটি দ্রব্য হল— মন এবং জড়। মন এবং জড় ঈশ্বরের উপর নির্ভরশীল। কারণ, ঈশ্বরই এদের স্রষ্টা। ঈশ্বরই একমাত্র অন্য নিরপেক্ষ দ্রব্য, জড় ও মন ঈশ্বর সাপেক্ষ; তবে অন্য সমস্ত বস্তু নিরপেক্ষ। ডেকার্ট একজন দ্বৈতবাদী। দর্শনে তারাই দ্বৈবাদী হিসেবে খ্যাত যাঁরা মনে করেন যে এই জগতে দুটি মৌলিক উপাদান আছে মন ও জড় এবং জগতের সব অস্তিত্বশীল বস্তুকে দুই শ্রেণীতে বিভক্ত করা যায়— জড়াত্মক এবং মানসিক। দ্বৈতবাদী হিসেবে ডেকার্ট বিশ্বাস করেন যে জড় ও মন পরস্পরবিরােধী দ্রব্য। তাঁর মতে মনের গুণ বা সারধর্ম  হল চেতনা এবং জড়ের গুণ বা সারধর্ম হল বিস্তৃতি। কোন অচেতন মন নেই এবং কোন বিস্তৃতিহীন জড় নেই।

     ডেকার্টের মতে দ্রব্যের অতি প্রয়ােজনীয় ধর্ম বা বৈশিষ্ট্য যা অনিবার্যভাবে দ্রব্যে নিহিত থাকে তাকেই গুণ বলে। এই অতি প্রয়ােজনীয় গুণগুলি ছাড়াও কতকগুলি গৌণ গুণ বা বৈশিষ্ট্য আছে, যেগুলি সর্বদা দ্রব্যে উপস্থিত থাকে না। দ্রব্যের গৌণগুণ বা বৈশিষ্ট্যগুলিকে ডেকার্ট প্রত্যংশ বা রূপান্তর (modes) নামে অভিহিত করেছেন। মনের গুণ হল চিন্তন। ইচ্ছা, অনুভূতি, কামনা প্রভৃতি হল মনের প্রত্যংশ বা রূপান্তর। অনুরূপভাবে, বিস্তৃতি হল জড়ের গুণ এবং অবস্থান, আকৃতি, গতি প্রভৃতি জড়ের প্রত্যংশ বা রূপান্তর। ডেকার্টের মতে ঈশ্বরের কোন প্রত্যংশ বা রূপান্তর নেই; কারণ তিনি নিত্য বা অপরিবর্তনীয়। 

      ডেকার্ট বিশ্বাস করেন, দ্রব্যের ধারণা অভিজ্ঞতার মাধ্যমে পাওয়া যায় না। এ ধারণা হল, অভিজ্ঞতা - পূর্ব (a - priori)। তাঁর মতে দ্রব্যের ধারণা সহজাত বা অন্তর। আমরা জন্মগ্রহণের সময় এই ধারণাগুলি নিয়ে জন্মাই। ডেকার্ট আধুনিক পাশ্চাত্য দর্শনে ‘সহজাত ধারণা’ ( Innate ideas ) তত্ত্বের প্রতিষ্ঠাতা। 

স্পিনােজার (Spinoza) অভিমত: ডেকার্টের পরবর্তী দার্শনিক স্পিনােজা দ্রব্য সম্পর্কে ডেকার্টের সংজ্ঞাকেই মেনে নিলেন। কিন্তু তিনি ডেকার্টের সঙ্গে সম্পূর্ণভাবে একমত হতে পারলেন না। তাই ডেকাট - প্রদত্ত দ্রব্যের সংজ্ঞার সংশােধন করে স্পিনােজা দ্রব্যের যে সংজ্ঞা দিয়েছেন তা হল:  “যা নিজে নিজেই অস্তিত্বশীল এবং যাকে নিজের সাহায্যেই বোঝা যায়, অর্থাৎ অপর কোন ধারণার সাহায্য না নিয়ে যার সম্পর্কে ধারণা গঠন করা যায় তাই হল দ্রব্য”। স্পিনােজার এই সংজ্ঞা বিশ্লেষণ করলে বােঝা যায় যে, স্পিনােজার  মতে দ্রব্যের অপরিহার্য গুণ  দুটি— স্বনির্ভরতা  এবং স্ববেদ্যতা ( self - intelligibility )। যা অস্তিত্বের জন্য অন্য কোন কিছুর উপর নির্ভরশীল নয়, তাকে বলে স্ব - নির্ভর। আর, যাকে নিজের সাহায্যেই বােঝা যায়, তা হল স্ববেদ্য। স্ব - নির্ভরতা এবং স্ববেদ্যতা— এই উভয় গুণ থাকলে, তবে, স্পিনােজার মতে, কোন বস্তুকে দ্রব্য আখ্যা দেওয়া যেতে পারে।

      স্পিনােজা বলেন যে, দ্রব্যের সংজ্ঞা থেকে অনিবার্যভাবেই কতকগুলি সিদ্ধান্ত এসে পড়ে। 

     প্রথমতঃ, দ্রব্য স্বয়ম্ভু বা নিজেই নিজের কারণ। দ্রব্যের যদি কারণ থাকত, তাহলে দ্রব্য অন্য কিছুর দ্বারা উৎপন্ন হত এবং সেক্ষেত্রে সংজ্ঞানুযায়ী তাকে দ্রব্য আখ্যা দেওয়া যেত না। দ্রব্য সম্পূর্ণ স্বাধীন। সকলের অস্তিত্ব দ্রব্যের উপর নির্ভরশীল, কিন্তু দ্রব্যের অস্তিত্ব কারাের উপর নির্ভরশীল নয়।

    দ্বিতীয়তঃ, দ্রব্য অসীম। দ্রব্য অসীম বা অনন্ত না হলে একে সীমিত করতে পারে এমন আরও অন্যান্য বস্তুর সম্ভাবনা থেকে যায় এবং দ্রব্য তার উপর নির্ভরশীল হয়ে পড়েবে। 

তৃতীয়তঃ, দ্রব্য এক এবং শাশ্বত। দ্রব্য বহু হলে পরম্পর পরস্পরের দ্বারা সীমিত হয়ে পড়ত এবং স্বাধীনতা হারাত। তাছাড়া দ্রব্য শাশ্বত বা কালাতীত। যদি দ্রব্য শাশ্বত না হয়ে ক্ষণস্থায়ী হয়, তাহলে পূর্ববর্তী কোন কিছুর দ্বারা দ্রব্য উৎপন্ন হয়েছে এই সিদ্ধান্ত করতে হয়। সেক্ষেত্রে দ্রব্য অসীমত্ব হারাবে। এই এক, অদ্বিতীয়, অসীম ও স্বয়ম্ভ দ্রব্যকে স্পিনােজা ‘ঈশ্বর’ আখ্যা দিয়েছেন। আবার, তাঁর মতে ঈশ্বরই প্রকৃতি। 

স্পিনােজার দর্শনে তিনটি পদ— দ্রব্য, ঈশ্বর এবং প্রকৃতি— অভিন্ন হয়ে গেছে। ঈশ্বর কিংবা প্রকৃতি (বা বিশ্বজগৎ) থেকে দ্রব্য স্বতন্ত্র নয়; কেননা, সেক্ষেত্রে দ্রব্য আর এক থাকবে না। স্পিনােজা মনে করেন, এই দ্রব্য নির্গুণ ও নির্বিশেষ সত্তা। 

স্পিনােজা মনে করেন, মন এবং জড় দ্রব্য নয়; কেননা, এরা স্বনির্ভর নয়। মন (যার সারধর্ম চেতনা) এবং জড় (যার সারধর্ম বিস্তৃতি) ঈশ্বরের অসংখ্য গুণের মধ্যে দুটি গুণ। সমস্ত জীব ঈশ্বরের চেতনার প্রকাশ এবং সমস্ত জড়দ্রব্য ঈশ্বরের বিস্তৃতির প্রকাশ। সমুদ্র ছাড়া যেমন তরঙ্গ  অস্তিত্বশীল হতে পারে না, ঠিক তেমনভাবে ঈশ্বরকে বাদ দিয়ে জীব ও জড়দ্রব্যের কোন স্বতন্ত্র সত্তা নেই। তারা মিথ্যা, মায়ামাত্র। জীবের স্বাধীন ইচ্ছাশক্তি নেই। জীবের কর্ম ঈশ্বরের দ্বারা নিয়ন্ত্রিত। জড়জগতেও যা কিছু ঘটে ঈশ্বরই তার কারণ। এইভাবে স্পিনােজা বিশ্বের চরম সত্যতা অস্বীকার করলেন। 


লাইবনিজের ( Leibnitz ) অভিমত : লাইবনিজ ডেকার্ট ও স্পিনােজার মতই বিশ্বাস করেন যে, দ্রব্য তার অস্তিত্বের জন্য অন্য কোন কিছুর উপর নির্ভরশীল নয়। কিন্তু তাঁর মতে স্ব - নির্ভরতা দ্রব্যের স্বরূপ লক্ষণ নয়; দ্রব্যের স্বরূপ - লক্ষণ হল— আত্মসক্রিয়তা, বা স্বাধীনভাবে ক্রিয়া করার ক্ষমতা। যা দ্রব্য তা অপরের সাহায্য ছাড়া স্বাধীনভাবে ক্রিয়া করতে পারে। লাইবনিজের মতে দ্রব্য এক নয় ( যা স্পিনােজার মত ), তিন নয় ( যা ডেকার্টের মত ), দ্রব্য অসংখ্য ও অগণিত। 

লাইবনিজ বিশ্বাস করেন যে, দ্রব্য সরল বা অবিভাজ্য। এই মানদণ্ড অনুযায়ী কোন যৌগিক বস্তুকেই দ্রব্য হিসেবে স্বীকার করা যায় না। গ্রীসদেশে এক সম্প্রদায়ের দার্শনিক ছিলেন, যারা পরমাণুবাদী  নামে খ্যাত। তারা বিশ্বাস করতেন যে , জড়বস্তুকে  ক্রমাগত ভাগ করে গেলে শেষ পর্যন্ত আমরা এমন একটি ন্যূনতম অংশে পৌছাব, যাকে আর ভাগ করা যায় না। এই অবিভাজ্য অংশের নাম পরমাণু। তারা বিশ্বাস করতেন পরমাণু অবিভাজ্য, কিন্তু বিস্তৃতিসম্পন্ন। পরমাণুবাদী দার্শনিকদের মতে কেবলমাত্র অবিভাজ্য পরমাণুই দ্রব্য হিসেবে স্বীকৃত হতে পারে। 

লাইবনিজ বলেন, পরমাণু কখনও অবিভাজ্য হতে পারে না। কেননা, পরমাণু বিস্তৃতিসম্পন্ন। যার বিস্তৃতি আছে, তা যত ক্ষুদ্রই হােক না কেন, অবশ্যই বিভাজ্য। বাস্তবে বিভাজ্য না হলেও কল্পনাতে বিভাজ্য। কাজেই পরমাণু দ্রব্য লাইবনিজের বক্তব্য হিসেবে স্বীকৃত হতে পারে না। লাইবনিজের বিশ্বাস হল— যে উপাদান দিয়ে বিশ্বসংসার গঠিত তা জড়াত্মক পরমাণু নয়; তা অন্য এক জাতের পরমাণু। এই পরমাণুকে লাইবনিজ 'মনাড’ (Monad) নামে অভিহিত করেছেন। আমরা মনাডের প্রতিশব্দ হিসেবে ‘চিৎপরমাণু' কথাটি ব্যবহার করব। এই মনাড বা চিৎপরমাণু জগতের সমস্ত বস্তুর মূল উপাদান এবং লাইবনিজের মতে কেবলমাত্র মনাডকেই দ্রব্য বলে অভিহিত করা যায়। মনাড বা চিৎপরমাণু সংখ্যায় অগণিত। এরা যৌগিক নয়, সরল। এদের বিস্তৃতি নেই। এদের স্বভাব হল যে এরা স্বাধীনভাবে ক্রিয়া করতে পারে। এরা গবাক্ষহীন; তাই এরা একে অন্যের উপর কোন প্রভাব বিস্তার করতে পারে না। এরা অচেতন নয়, চেতন। এরা আধ্যাত্মিক বিন্দু। এরা প্রত্যেকে এক একটি শক্তিকেন্দ্র।

লাইবনিজ বলেন যে, মনাড বা চিৎপরমাণুগুলিকে তাদের শক্তি ও ক্রিয়া অনুসারে সুশৃঙ্খলভাবে সাজালে সকলের শীর্ষদেশে যে মনাড বা দ্রব্যকে পাওয়া যাবে তিনিই ঈশ্বর। লাইবনিজ বিশ্বাস করেন যে, এই অসংখ্য চিৎপরমাণু বা মনাড কাজ করে চলেছে, তাদের যিনি স্রস্টা— সেই ঈশ্বরের ইচ্ছা - সঙ্কেতে। তার ইচ্ছাতেই তারা সকলে স্বতন্ত্র স্বাধীন পথে চলেও একই সামঞ্জস্যপূর্ণ বিশ্বের অধিবাসী। লাইবনিজ মনে করেন, অনন্ত বৈচিত্র্যের ভিতর এই সামঞ্জস্য - সর্বশক্তিমান্ স্রষ্টার আদিম ইচ্ছারই অপরিহার্য ফল।


সমালােচনা : 

(১) ডেকার্টের পরবর্তী দার্শনিক স্পিনােজা  দ্রব্য সম্পর্কে ডেকার্টের সংজ্ঞাকেই মেনে নিলেন। কিন্তু তিনি ডেকার্টের মতের সমালােচনা করে বললেন যে স্ব - নির্ভরতাই যদি দ্রব্যের লক্ষণ হয়, তা হলে ঈশ্বরই একমাত্র দ্রব্য। মন এবং জড় দ্রব্য হতে পারে না। কেননা, তারা ঈশ্বরের উপর নির্ভরশীল। স্পিনােজার মতে যা সসীম এবং পরনির্ভর তা কখনই দ্রব্য হতে পারে না। 

(২) তাছাড়া, ডেকার্ট মন এবং জড়ের পৃথক অস্তিত্ব স্বীকার করে যে দ্বৈতবাদ ( dualism ) সৃষ্টি করেছেন, তা গ্রহণযােগ্য নয়। দার্শনিক মতবাদ হিসেবে দ্বৈতবাদ ক্রটিপূর্ণ। এই মতবাদের প্রধান ক্রটি হল যে, মন এবং জড় যদি বিজাতীয় দ্রব্য হয়, তাহলে তাদের পারস্পরিক ক্রিয়া - প্রতিক্রিয়া কিভাবে সম্ভব? যদি দুটি দ্রব্য সমজাতীয় হয়, তবেই তাদের পারস্পরিক ক্রিয়া - প্রতিক্রিয়া সম্ভবপর হয়। ডেকার্টের দ্বৈতবাদের ত্রুটি দূর করতে গিয়েই স্পিনােজার অদ্বৈতবাদের ( Monism ) উদ্ভব হয় । 

      (৩) খ্যাতনামা বুদ্ধিবাদী দার্শনিক লাইবনিজ (Leibnitz) ডেকার্ট প্রদত্ত দ্রব্যের সংজ্ঞা সম্পূর্ণভাবে মানতে চান না। তাঁর মতে স্বনির্ভরতা দ্রব্যের প্রধান লক্ষণ নয়। নিজে নিজেই ক্রিয়াশীল হওয়াটাই দ্রব্যের প্রধান লক্ষণ। তার মতে দ্রব্য অনন্ত সংখ্যক এবং দ্রব্যগুলি ক্রিয়াশীল। এই দ্রব্যকেই তিনি ‘ মনাড ’ ( Monad ) বা চিৎপরমাণু আখ্যা দিয়েছেন। এই দ্রব্যগুলি স্বয়ংশাসিত, স্বয়ংসম্পূর্ণ। 

(৪) ডেকার্টের দ্রব্যতত্ত্ব সাধারণ মানুষকে আকৃষ্ট করতে পারে না। তার কারণ, দ্রব্যের স্বরূপ সম্পর্কে সাধারণ মানুষের বিশ্বাসগুলি তিনি খুঁটিয়ে দেখেননি। দ্রব্যের সঙ্গে গুণের সম্বন্ধ নিয়ে যে সমস্যা তাও তিনি ভালভাবে আলােচনা করেননি। আসলে, এই মতবাদ একটি দার্শনিক সমস্যাকে সরলীকরণের একটি বিশিষ্ট দৃষ্টান্ত।


(৫) স্পিনােজার বক্তব্য নানা কারণে গ্রহণযােগ্য নয়। তিনি ঈশ্বরকে একমাত্র দ্রব্য বললেও যুক্তির সাহায্যে তা প্রতিষ্ঠিত করতে পারেন নি। স্পিনােজার মতে দ্রব্য হল নিবিশেষ এবং ভেদবর্জিত। এরূপ দ্রব্যের সাহায্যে জগতের বৈচিত্র্য ও পরিবর্তন ব্যাখ্যা করা যায় না। তাছাড়া দ্রব্য যদি ভেদ - বর্জিত নিবিশেষ ঐক্য হয়, তাহলে জগত্রে উৎপত্তি কিভাবে ব্যাখ্যা করা যায়? এর সদুত্তর পিনােজার দর্শনে পাওয়া যায় না। স্পিনােজা বলেন জড় ও মন সমপর্যায়ের। কিন্তু একথা ঠিক নয়। 

(৬) লাইবনিজ বলেন, চিৎপরমাণু বা মনাড হল দ্রব্য। এরা গবাক্ষহীন। একটি চিৎপরমাণ; আর একটির ওপর কোন প্রভাব বিস্তার করতে পারে না। ঈশ্বর হলেন  সর্বশ্রেষ্ঠ চিৎ পরমাণ। তাহলে ঈশ্বর অন্য কোন চিৎপরমাণুর ওপর কিভাবে প্রভাব বিস্তার করতে পারেন? এর উত্তর লাইবনিজ দিতে পারেন না। লাইবনিজের চিৎপরমাণ; বােধগম্য নয়। এরপ বিষয়ের অনুভব সম্ভব নয়। চিৎপরমাণ  যৌগিক জড়বস্তর ব্যাখ্যা সঙ্গতভাবে দিতে পারে না। লাইবনিজ বহুত্ববাদী। তিনি বহুত্ব ঐক্যের মধ্যে সামঞ্জস্যবিধান করতে পারেন নি। তাঁর মতবাদ আত্মবিরােধিতায় পরিপূর্ণণ। 

 সুতরাং দেখা যাচ্ছে বুদ্ধিবাদীদের দ্রব্য সম্পর্কে মতবাদ সন্তোষজনক নয়। প্রত্যেকের বক্তব্যের মধ্যেই কোন না কোন এটি আছে।

Read More

Monday, 8 March 2021

Editorial Letters for class xii (wbchse)

Leave a Comment

 1. Write a letter to the editor of a newspaper about the high price of essential commodities

 To

 The Editor 

The Statesman

 Kolkata 700001

                     Subject:  the high price of essential commodities

Dear Sir,

               I shall be highly obliged if you kindly publish the following matter in your daily newspaper in the interest of common people.

                Now the price of  every essential commodities is increasing day by day. Rice sells at Rs. 35/- per kilo. Mustard oil sells at Rs. 110/- per kg. The price of fish has gone up very high.  The retail price of clothes, medicines, the vegetables ,kerosene, petrol, etc. has gone beyond the common man's reach. Dishonest merchants are indeed responsible for price rise. As a result the poor and middle class people have been suffering much.



Under the above circumstances, I pray and hope that the Government should take proper steps to solve the problem as soon as possible.     

    Place:  Gangarampur                                                           Yours faithfully,

       Date:                                                       Name

 2.  Write a letter to the editor of a newspaper about the bad condition of the hospital in your locality                                                                           

 To

The Editor,

The Statesman,

Kolkata -700001  .


                                         Sub: Bad condition of the hospital

 Through the columns of your esteemed daily I would like to ventilate my views about the bad condition of hospital in our locality.

      The condition of the hospital in our locality is very deplorable. There are sweepers in every hospital but they do not clean the hospital regularly. The number of beds is limited. So, many patients have to lie down on the floor. The doctor and nurses come sign and go. They do not take care of the patient. They are found more interested in private clinic than hospital. Crumbs lie here and there.  Dogs move about eating them with heart's content. The patients cry for help and medicine.

      Under the above circumstances, I pray and hope that the government should take proper steps to solve the problem as early as possible

                                                                                   Yours faithfully,

                                                                        Name

3.  write a letter to the editor of a newspaper about the anti-social activities in your locality.

To

The Editor,

The Statesman,

Kolkata -700001  .


                                         Sub:  the anti-social activities

Sir,

     Through the columns of your esteemed daily I would like to ventilate my views about  the anti-social activities in our locality.

 At present increase in anti-social activities is a great problem in our country. It has spoilt the normal life of peace loving people. Docoity, pickpocketing, snatching, and smuggling have become ornaments of our daily lives .Grown up girls teased and taunted on the roads by the anti-social boys . Local Mostans are very powerful. They  collect money from the shops, stalls forcibly. Contribution are often collected from people by them at dagger point. None dares to protest them. All these cases are reported the police station.  But the police have not taken steps.

 Under the above circumstances, I pray and hope that the government should take proper steps to solve the problem as early as possible.

                                                                          Yours faithfully,

                                                                        Name


4.  write a letter to the editor of a newspaper against reckless driving on the road.

Ans:

To

The Editor,

The Statesman,

Kolkata -700001  .


                                         Sub: reckless driving

Sir,

     Through the columns of your esteemed daily I would like to ventilate my views about  the reckless driving in our locality.


The reckless driving of cars has now become a regular occurrence. The drivers are not careful about their driving. They do not follow the rules and regulations about the traffic. They try to overtake other vehicles desperately. Men on the footpaths are not safe for reckless driving. Traffic police are inactive. As a result serious accidents are taking place on the road.


Under the above circumstances, I pray and hope that the Government should take proper steps to solve the problem as soon as possible.     

    Place:  Gangarampur                                                           Yours faithfully,

       Date:                                                       Name



5. Write a letter to the editor of a newspaper about the problems faced by common people due to uncontrolled use of loudspeakers and soundboxes during different programmes and festivals.


To

 The editor 

The Statesman

 Kolkata- 700 001

          Sub: reckless  use of loudspeaker and sound boxes


Sir,

Through the columns of your esteemed daily I would like to express my views about the problems faced by common people due to uncontrolled use of loudspeakers and sound boxes.

Microphones are blessing of modern science. But reckless use of loudspeakers and sound boxes during different programmes and festivals including family gathering, picnic, puja or political rally has become a fashion nowadays. The volume is so high that it causes great disturbance to all classes of people. The aged persons spend sleepless nights, the students cannot concentrate on their studies and peace loving people cannot take rest peacefully at home. Of late, the Kolkata High Court has issued orders restricting the use of loudspeakers but the rules are violated by the gay youngsters. Those who dare to protest harassed by the local rowdies.

Under the above circumstances, I pray and hope that the government should take proper steps to bring down this problem as early as possible.

Gangarampur

Date:                                                           Yours faithfully,

                                                            Name .................


6. Write a letter to the editor of an English daily complaining about the irregular clearance of garbage in your locality

To 

The editor, 

The Statesman,

 Kolkata 700001

                Sub:    Irregular clearance of garbage.

Sir,

  Through the columns of your esteemed daily I would like to ventilate my concern about the irregular clearance of garbage in our locality.

     Irregular clearance of garbage of gangarampur municipality area has made our life unbearable. It is not removed regularly. The rotten garbage is the breeding place of mosquitoes and flies and bad smell of it feels the air. As a result malaria and Cholera are broken out.

 Under the about circumstances, I pray and hope that the government should take proper steps to solve the problem as soon as possible.

Thanking you

                                                         Yours faithfully

Date:

place:

Read More