Sunday, 25 August 2019

A question and answer of 'Strong Roots' written by APJ Abdul Kalam (class 12 of wbchse)

Leave a Comment
"Whenever they reach an impasse, they look to someone to show them the way out." Who said this and to whom ? What do you mean by 'impasse'? What does the speaker want to mean  by this speech ? (1+1+4)   কে এই কথা বলেছেন এবং কাকে বলেছেন?  'অচলাবস্থা' বলতে কী বোঝ?   এই উক্তির দ্বারা বক্তা কী বোঝাতে চেয়েছেন? 

ANS. Jainulabdeen said this to his son, APJ Abdul Kalam.

        An 'impasse' is a difficult situation in which no progress is possible especially because of  disagreement.

     According to Jainulabdeen, whenever people reach an impasse in their life, they get confused. Then they suffer severe agony over which they have no control. In such a situation they look for a guide who can show them the way out. A true spiritual guide can help them in coming out of such a difficult situation. So, it will be wise to help them with strength and energy.
Read More

Saturday, 24 August 2019

A Question and answer of "Strong Roots" written by APJ Abdul kalam (class 12 of wbchse)

Leave a Comment
2. "Whenever they are in trouble, they look for someone to help them." --- Who said this and to whom? Who are they referred to here? What does the speaker want to mean here? ( এ কথা কে, কাকে বলেছেন? এখানে 'তারা' বলতে কাদের বোঝানো হয়েছে? বক্তা এখানে কি বোঝাতে চেয়েছেন?)

    Ans. Jainulabdeen said this to his son,  Dr. APJ Abdul kalam.

    They are humanbeings who have fallen in the troubles of life. Or, Here 'they' refer to the people who get into trouble in life.

  Kalam's father could explain complex spiritual matters in very simple Tamil. Once he said to Kalam adversity always presents opportunities for introspection. Then kalam asked why his father did not convey it to people who come to him for help and advice. While answering, kalam's father said that no man can endure sufferings. Whenever people who are in trouble find themselves alone. They feel confused and depressed. Then they look for someone who can help them.  They seek helpers who can show them the way to come out of the difficult situation. That is why people come to him.

<<<<<<               The end.                 >>>>>>>
Read More

A question & answer of 'Strong Roots' written by Abdul kalam ( class XII of wbchse)

Leave a Comment
"Why don't you say this to the people who come to you?"
---- Who said this and to whom? What is referred to by the word 'this'? Why do people come to the person spoken to? ( এ কথা কে, কাকে বলেছেন? 'এই' বলতে কী বোঝানো হয়েছে? লোকেরা কেন উদ্দিষ্ট ব্যক্তির কাছে আসে?) 1+1+3+1

Ans.
       Dr. APJ Abdul Kalam said this to his father, Jainulabdeen.

      Here 'this' refers to Jainulabdeen's spiritual concept of man's existence on earth. According to him, there is nothing mysterious about prayer. While communicating the spiritual concept to Kalam Jainulabdeen told when troubles come, we should try to understand the relevance of our sufferings. We should remember that adversity always presents opportunities for introspection. 

      People come to Dr. kalam's father Jainulabdeen for help and advice when they were in trouble.

<<<<<<              The end                     >>>>>>>>
Read More

Friday, 23 August 2019

Paragraph on Television

Leave a Comment
                THE TELEVISION

 The television is one of the greatest inventions of modern science. It is electrically-operated equipment. It was invented by the British scientist J. N. Baird in 1923.  On television we can not only hear the sound but can also see the pictures. We learn many things from the different programmes on the television. 

 The television is a sourcce of great enjoyment and entertainment. Both our ears and eyes are satisfied by TV. When we hear songs, music, plays and talks we can also see the participants on the screen. We can enjoy a cinema-show or a live telecast of an exciting cricket, football or tennis match on TV. Thus, it has brought the whole world to our drawing rooms. The television is also an effective medium of education. The illiterate and ignorant Indian people can be taught through the television. Children and farmers can learn many things by watching the programmes of their interest on it.

  But the television is not all good. It makes us enjoyment-minded and for it we sometimes neglect our studies. TV also shows films not fit for students. It also affects our eyesight.

<<<<<>>>>>>
Read More

A question and answer of 'Strong Roots' written by APJ Abdul Kalam ( class XII of wbchse)

1 comment
Question: What picture of communal harmony do you find in the extract from APJ Abdul Kalam's autobiography?
(এ পি জে আবদুল কালামের আত্মজীবনী রচনাংশে সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির কী চিত্র তুমি দেখতে পাও?)

Ans:
       We get a picture of communal harmony in 'Strong Roots'. Kalam described the locality as dominantly Muslim. But a lot of Hindu families also lived there.  All of them lived amicably. There reigned a perfect harmony. There was a very old Mosque in the locality. Kalam's father would take him for evening prayers. After prayers, Kalam would see people of different religions gathering before the mosque. They wanted the blessing of his father. Pakshi Lakshmana Sastry, the high priest of Rameswaram temple, was a very close friend of Kalam's father. They used to discuss various complex spiritual matters in a friendly environment. There was no rivalry between them. All these prove that there was a deep-set harmony among the communities in his locality.

Or,

"Our locality was predominantly Muslim" Who is the speaker? How does the speaker describe the locality? What picture of communal harmony do you find in the description?

Ans.  Kalam is the speaker here.

(Incomplete)

Read More

শিক্ষাবিজ্ঞানের প্রশ্ন ও উত্তর

1 comment
শিশুকেন্দ্রিক শিক্ষা বলতে কী বোঝ? আধুনিক শিশুকেন্দ্রিক শিক্ষার বৈশিষ্ট্যগুলি আলোচনা কর।

উঃ

ভূমিকা: প্রাচীন শিক্ষায় শিশু ছিল উপেক্ষিত। সেখানে শিশুর ব্যক্তিসত্তা ও স্বাতন্ত্র্য ছিল অদ্ভুতভাবে অবহেলিত। কিন্তু আধুনিক শিক্ষা চিন্তায় শিশুকে ও তার সামগ্রিক ব্যক্তিসত্তাকে স্বমহিমায় প্রতিষ্ঠা করার জন্য চাঞ্চল্যকর শিক্ষাতত্ত্ব উপস্থাপন করেছে শিক্ষাধিনায়ক রুশো। শিশুকে এখন আর বয়স্ক মানুষের ক্ষুদ্রতর সংস্করণ হিসেবে বিবেচনা না করে শিশু হিসেবেই শিক্ষার কেন্দ্রবিন্দুতে স্থান দেওয়া হয়েছে। এই পরিপ্রেক্ষিতে আধুনিক শিক্ষায় এসেছে জন অ্যাডামসের ভাষায় শিশু কেন্দ্রিকতা। জন এডামস এর ভাষায় আধুনিক শিক্ষা কার্যত শিশুকেন্দ্রিক এবং শিক্ষার আলোকে বর্তমান শতাব্দি হচ্ছে শিশু শতাব্দি।

 শিশুকেন্দ্রিক শিক্ষা: শিশুকেন্দ্রিক শিক্ষার সহজ অর্থ হলো শিশুকে কেন্দ্র করে শিক্ষা পদ্ধতি বা শিক্ষা ব্যবস্থা পরিচালিত হওয়া। শিশুর শারীরিক, মানসিক, আনুভুতিক ও সামাজিক বিকাশের ভিতর তার চরিত্র ও ব্যক্তিত্ব গঠনের পথ প্রশস্ত হবে। শিক্ষার কেন্দ্রে শিক্ষার্থীর সম্পূর্ণ ব্যক্তিত্ব বিকাশের স্থান দিতে হবে। শিক্ষার্থীর গ্রহণ ক্ষমতার ও মানসিক অবস্থার কথা বিবেচনা করে পাঠদানের পদ্ধতি নির্বাচন করতে হবে। পাঠ্যক্রম শিশুর জন্য, বিদ্যালয় শিশুর জন্য। এককথায় সমগ্র শিক্ষাই শিশুর জন্য। শিক্ষক,অভিভাবক এখানে গৌণ ব্যক্তি, সহায়ক মাত্র, প্রত্যক্ষ নিয়ন্ত্রক নয়। এটাই হলো আধুনিক শিশুকেন্দ্রিক শিক্ষার প্রকৃত তাৎপর্য।

 শিশুকেন্দ্রিক শিক্ষার বৈশিষ্ট্য: আধুনিক শিশুকেন্দ্রিক শিক্ষার বিভিন্ন বৈশিষ্ট্য পরিলক্ষিত হয়। নিম্নে বৈশিষ্ট্য গুলি উল্লেখ করা হলো -

 ১) শিশুকেন্দ্রিক শিক্ষার ধারণা: প্রাচীন ধারণা অনুযায়ী শিক্ষা ছিল জ্ঞান আহরণের কৌশল মাত্র। শিক্ষক ছিলেন জ্ঞানের ভান্ডার। কিন্তু শিশুকেন্দ্রিক শিক্ষায় শিক্ষা শব্দকে অনেক বেশি ব্যাপক ও তাৎপর্যপূর্ণ অর্থে ব্যবহার করা হচ্ছে। জন্ম থেকে মৃত্যু পর্যন্ত মানুষের জীবনে যে অভিজ্ঞতা সঞ্চয়ের প্রক্রিয়া চলছে, তাই হল আধুনিক অর্থে শিক্ষা। শিক্ষা হলো শিশুর জীবনে এক ধরনের অভিযোজন-প্রক্রিয়া (Adjustment Process)। শিক্ষার এই তাৎপর্য শিশুর জীবন ভিত্তিক এবং শিশুকেন্দ্রিক দৃষ্টিভঙ্গির পরিচয়।

 ২) শিশুকেন্দ্রিক শিক্ষার লক্ষ্য: আধুনিক শিশু কেন্দ্রিক শিক্ষার লক্ষ্য ব্যক্তিসত্তা বিকাশ করা এবং সামাজিক কল্যাণ সাধন করা। একক মানব শিশু সমাজ ছাড়া বাঁচতে পারে না, আবার ব্যক্তির উন্নতি না হলে সামাজিক উন্নতি হয় না। তাই শিশুকেন্দ্রিক শিক্ষার লক্ষ্য হলো ব্যক্তির কল্যাণের মাধ্যমে সমাজ কল্যাণ সাধন করা। এই প্রসঙ্গে জন ডিউই বলেছেন, "শিক্ষার লক্ষ্য হলো শিক্ষার্থীর ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতার ভান্ডার বাড়িয়ে তুলে তার সামাজিক যোগ্যতাকে বাড়িয়ে তোলা।"

৩) শিশুকেন্দ্রিক শিক্ষার পাঠক্রম: প্রাচীন ধারণা অনুযায়ী সার্থক শিক্ষার পাঠ্যক্রমের মধ্যে থাকবে সমাজের অতীত অভিজ্ঞতা। কিন্তু শিশুকেন্দ্রিক শিক্ষা ব্যবস্থায় পাঠ্যক্রমের নতুন গতিধর্মীর ব্যাখ্যা দেওয়া হয়েছে। এই পাঠ্যক্রম হবে পরিবর্তনশীল এবং জীবন ভিত্তিক। এ প্রসঙ্গে শিক্ষাবিদ মনরো বলেছেন, অতীত অভিজ্ঞতাকে বর্তমানের পরিপ্রেক্ষিতে তাৎপর্যপূর্ণ করে তুলে ধরাই শিশুকেন্দ্রিক শিক্ষার পাঠ্যক্রমের উদ্দেশ্য।

৪) শিশুকেন্দ্রিক শিক্ষার পদ্ধতি: আধুনিক শিশুকেন্দ্রিক শিক্ষার প্রধান বৈশিষ্ট্য হলো সেগুলি মনোবিজ্ঞানসম্মত। শিশুর আগ্রহ, ক্ষমতা ও চাহিদার সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে শিক্ষণ পদ্ধতিকে ঢেলে সাজাতে গিয়ে নতুন নতুন পদ্ধতি আবিষ্কৃত হয়েছে। যেমন - ডাল্টন পরিকল্পনা, উইনেটকা পরিকল্পনা, বুনিয়াদি শিক্ষা পরিকল্পনা ইত্যাদি।

৫) শিক্ষকের ভূমিকা: শিশুকেন্দ্রিক শিক্ষা ব্যবস্থায় শিক্ষকের ভূমিকা হল শিশুর সর্বাঙ্গীণ বিকাশে সাহায্যকারী একজন ব্যক্তি- যিনি বাইরে থেকে শিক্ষার্থীদের উপর জোর করে কিছু চাপিয়ে দেবেন না। তিনি হবেন বন্ধু, নির্দেশক ও জীবনদর্শনের পথিক।

৬) শিশুকেন্দ্রিক শিক্ষা শিক্ষালয়: শিশুকেন্দ্রিক শিক্ষায় শিক্ষালয়ের প্রধান বৈশিষ্ট্য হলো শিক্ষালয় হবে সমাজের ক্ষুদ্র সংস্করণ। তাই শিক্ষালয়কে সমাজের প্রতিচ্ছবি হিসেবে সংগঠিত করার কথা বলা হয়েছে।

৭) সক্রিয়তা: শিশুকেন্দ্রিক শিক্ষার আরেকটি বৈশিষ্ট্য হলো সক্রিয়তা। শিশুর দেহ-মন যাতে স্বাধীনভাবে ক্রিয়া করতে পারে সেদিকে নজর দিতে হবে। শিক্ষার্থী হাতে-কলমে কাজ করে যা শিখবে তাই হবে তার প্রকৃত শিক্ষা।

৮) স্বাধীনতা: শিশুকেন্দ্রিক শিক্ষায় মুক্ত শৃঙ্খলা বা স্বতঃস্ফুর্ত শৃঙ্খলার উপর গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে। অবাধ স্বাধীনতার মধ্য দিয়ে শিশুরা যাতে নিজেরাই নিজেদের শৃঙ্খলিত করতে পারে তার প্রতি গুরুত্ব দেওয়া হয় এই শিক্ষা ব্যবস্থায়।

৯) সৃজনশীলতা: শিশু যখন নিজের ইচ্ছায় নিজের গৃহীত আদর্শে দিনে দিনে নিজের ব্যক্তিত্ব গড়ে তোলে তখন তাকে সৃজনশীল শিক্ষা বলে। শিশুকেন্দ্রিক শিক্ষার বৈশিষ্ট্য হলো সৃজনশীলতা। সৃজনশীলতা শিশুর স্বাধীনতার একটি উচ্চ অর্থ ও মান নির্দেশ করে দেয়।

১০) ব্যক্তিত্বের সম্পূর্ণ বিকাশ: শিশুকেন্দ্রিক শিক্ষা সুপ্ত ব্যক্তির পূর্ণ বিকাশ ঘটাতে চেষ্টা করে। প্রাপ্ত বয়স্কদের ব্যক্তিত্ব সুপ্তভাবে শিশুর মধ্যেই থাকে। শিশুর বিকাশ নির্ভর করে তার সহজাত সামর্থ্যগুলির ক্রমবিকাশ এবং এগুলির কাজে লাগাবার উপর। শিশুকেন্দ্রিক শিক্ষার লক্ষ্য হলো শিশুর সামর্থ্যের পরিপূর্ণ বিকাশ।

মন্তব্য:  উপরিউক্ত বৈশিষ্ট্যগুলি আলোচনার প্রেক্ষিতে একথা সহজেই বলা যায় যে, শিশুর পরিপূর্ণ জীবনবিকাশে এবং সমাজের গতানুগতিকতাকে বর্জন করে কল্যাণকারী সমাজ গঠনের ক্ষেত্রে শিশুকেন্দ্রিক শিক্ষার গুরুত্ব অপরিসীম।
************              ********                     ***********


Read More