Monday, 19 October 2020

Write a short note on Buddhist doctrine of Karma.

Leave a Comment

 Q. Write a short note on Buddhist doctrine of Karma

  ANS.         The doctrine of Karma in Buddhist philosophy is based on the doctrine of dependent origiuation. According to both these doctrines, the present life of man is the result of his past life and the future depends upon the present. According to the Buddhist religion, "Because of their karmas, men are not similar, but some are long living, some short living, some healthy and some un halthy etc. "When a disciple with broken head and blood flowing from it came to Buddha, Buddha said, "Oh Arhat, bear it as it is, you are bearing the fruits of your karmas for which you would have suffered in hell for centuries. According to the doctrine of karmas every man is responsible for his actions. The actions must bear fruits. The future of every individual depends on his present actions.

            According to the doctrine of karma, the fruits of the actions are according to the character of the actor. If some bad man has committed a sin, he will bave to suffer for it in the hell. But if some good man has by chance committed some evil action, he will get rid of it after suffering a little in this very life. “It is like this that if a man put some salt in a small cup of water, the water will become salty and not worthy of drinking. But if the same amount of salt is thrown in the water of the Ganges, no visible defects will be observed.”

             When the doctrine of karma becomes all - powerful the human freedom disappears. When everything is pre-determined according to karmas, then how can the individul effect any change in it? Gautama Budha has not given any clear answer to the freedom of man vis - a - vis the doctrine of karma. But he has accepted the possibility of overcoming the entire law of karma and the actuality of the free actions. According to Buddha the doctrine of karma is not mechanical. Though the present is determined by the past, the future is free and depends on our will. "O priests! if any one says that the man must bear the fruits of his karmas, there is no religious life in that condition, nor is there any opportunity of the absolute destruction of suffering. But if some one says that the reward which a man gets is according to his action the priests! in that condition there is religious life and the opportunity of the destruction of all suffering.” As a matter of fact, if the doctrine of karma is mechanical then there is hardly any place for religion and ethics in human life. The doctrine of karma shows an order in the field of spiritual development as well as that of terrestrial process. It does not lessen the importance of efforts and responsibility. The philosophy of Buddha is against absolute determinism as well as aganest absolute indeterminism.

        In the Buddhist philosophy, the succession of the world has been called Bhava - Chakra. In their cycle, the chain of the cause and effects is always operating. It is this effect which has been emphasized in the doctrine of the dependent origination. Both birth and death are two links in the name chain. As the old is destroyed, the new takes birth. Not only human beings, but all living beings are caught in this cycle of the world.

           But there is an escape from this worldly cycle. According to the Buddhist philosophy the karma ceases to have any effect in the ultimate spiritual status. In that stage the karmas and their effects are destroyed for ever and the man rises above both merits and demerits. After attaining liberation the actions cease, but this does not mean inactivtity. Really speaking, all karmas do not bear fruit, but only those karmas result into effects which are prompted by the passions originating in ignorance. After the attainment of liberation the karmas remain, but they bear no fruit as the burnt seeds do not sprout in the plants.

The end.

 

Read More

Sunday, 18 October 2020

A question and answer of AS YOU LIKE IT

Leave a Comment

 How did Rosalind win Orlando's heart? (কেমন করে রােজালিন্ড অরল্যান্ডাের হৃদয় জয় করেছিল?) 

Ans. In 'As You Like It' Rosalind  met Orlando just before the wrestling match, in which Orlando fought with an experienced wrestler named Charles.  Rosalind was feeling pity for this young man who had none to look after  in this world.  Although she tried to dissuade Orlando from this unequal fight, Orlando fought bravely and won the match. After the match when it was discovered that Orlando was the youngest son of her father's friend, Rosalind was very pleased. Then she took out her chain  and gave it to Orlanda in recognition of his strength and success.  With this gesture, along with her sweet words and behavior, Rosalind won the heart of the lonely and neglected young Orlando.

বঙ্গানুবাদ:  'As You Like It'-এ রোজালিন্ড কুস্তি প্রতিযোগিতার ঠিক আগে অরল্যান্ডোর সাথে দেখা করেছিলেন, যেখানে অরল্যান্ডো চার্লস নামের অভিজ্ঞ কুস্তিগিরের সাথে লড়াই করেছিলেন। রোজালিন্ড এই যুবকটির জন্য করুণা অনুভব করছিলেন যার এই দুনিয়াতে দেখাশোনা করার মতো আর কেউ ছিল না।  যদিও তিনি অরল্যান্ডোকে এই অসম লড়াই থেকে বিরত করার চেষ্টা করেছিলেন, অরল্যান্ডো সাহসের সাথে লড়াই করেছিল এবং প্রতিযোগিতায় জয় লাভ করেছিল।  ম্যাচের পরে যখন জানা গেল যে অরল্যান্ডো তার বাবার বন্ধুর সবচেয়ে ছোট ছেলে, রোজালিন্ড খুব খুশী হয়েছিল।  তারপরে তিনি তার গলার হার খুলে অরল্যান্ডাকে তার শক্তি এবং সাফল্যের স্বীকৃতি হিসাবে দিয়েছিলেন। এই আচরণ এবং তার সঙ্গে তার মধুর কথাবার্তা এবং ব্যবহার দিয়ে রােজালিন্ড নিঃসঙ্গ এবং অবহেলিত যুবক অরল্যান্ডাের হৃদয় জয় করেছিল। 

Read More

A question and answer of 'As You Like It'

Leave a Comment

 'As You Like It' is a romantic - comedy . Discuss.

এটা রােমান্টিক কমেডি , বিশ্লেষণ করাে। )

Ans.  Shakespeare is unique as a comedian.  His ‘As you like it’ is an extraordinary creation.  It has a beautiful beginning and the whole drama has a smooth pace.  Finally it has a happy ending.  The play has a warm expression of human qualities.  Rosalind loves Orlando.  The relationship between Rosalind and Celia is the main point of the play.  The Duke Frederick and Oliver repent for their misdeeds. The Duke Frederick  returns his dukedom to his elder brother.  In this way he  finally does a nafrat task.  So 'As you like it' gives us a romantic sense of life.  Hence, it is a romantic comedy.

বঙ্গানুবাদ:

কৌতুক নাট্যকার হিসেবে শেকসপিয়র অনবদ্য। তার ‘As you like it' একটা অসাধারণ সৃষ্টি। এর শুরুটা বেশ সুন্দর পুরাে নাটকটাতেই একটা মসৃণ গতি আছে। অবশেষে এর একটা আনন্দদায়ক সমাপ্তি রয়েছে। নাটকটাতে মানবিক গুণের একটা উষ্ণ প্রকাশ রয়েছে। রােজালিন্ড ভালােবাসে অরল্যান্ডােকে। রােজালিন্ড ও সিলিয়ার সম্পর্কটা নাটকের একটা মূল কেন্দ্রবিন্দু। ডিউক ফ্রেডরিক আর অলিভার তাদের অপকর্মের জন্য অনুতাপ প্রকাশ করে। ডিউক ফ্রেডরিক তার বড়াে দাদাকে তার রাজত্ব ফেরত দেয়। এভাবেই শেষমেষ তিনি একটা মহৎ কাজ করছেন। তাই 'As you like it ' আমাদের একটা রােমান্টিক বােধ দিচ্ছে। অর্থাৎ এটা একটা রােমান্টিক কমেডি।

Read More

Saturday, 17 October 2020

Substance of the poem 'Brotherhood'.

Leave a Comment

 Q. Give  the substance of the poem 'Brotherhood'.

Ans. In this poem the poet asks a question about the meaning of human life.  The poet wants to know how important human life is compared to the universe that surrounds us.  The poet is very humble — he admits that he is a very small, an insignificant part of this universe.  He also feels that man is not only physically possessing a small space, he is also living for a very short span of time - the universe, whatever it may be, is millions of years old.  However, in the last part of the poem, the poet says that in this general plan of life, there is a very good reason for his existence - he has an existence because he has a role.  He may live a short time, but he has a purpose in life - he is an important part in the schemes of the universe. 

বঙ্গানুবাদ:

এই কবিতায় কবি মানবজীবনের অর্থ সম্বন্ধে একটি প্রশ্ন করেছেন। কবি জানতে চান আমাদের বেষ্টন করে থাকা মহাবিশ্বের তুলনায় মানবজীবন কতটা তাৎপর্যপূর্ণ। কবি খুব বিনয়ী — তিনি স্বীকার করেন যে তিনি এই ব্রম্মান্ডের অতি ক্ষুদ্র, অতি তাৎপর্যহীন একটি অংশ। তিনি আরও অনুভব করেন যে মানুষ শারীরিকভাবে শুধু সামান্য স্থান অধিকার করেই নেই, সে জীবিতও থাকে অতি সামান্য সময়—ব্ৰত্মাণ্ড, যাই হােক, লক্ষ লক্ষ বছরের প্রাচীন। যাই হােক, কবিতার শেষ অংশে কবি বলছেন জীবনের এই সাধারণ পরিকল্পনায়, তাঁর অস্তিত্বের একটি খুব উপযুক্ত কারণ রয়েছে — তাঁর অস্তিত্ব রয়েছে কারণ তাঁর একটি ভূমিকা আছে। হয়তাে তিনি স্বল্পসময় বেঁচে থাকেন কিন্তু তাঁর জীবনের একটা উদ্দেশ্য আছে — এই মহাজাগতিক সৃষ্টির তিনি এক গুরুত্বপূর্ণ অংশ।

<<<<<<<<<<<>>>>>>>>


Read More

Friday, 16 October 2020

A question and answer of 'Brotherhood'

Leave a Comment

 'I too am written' --Who is referred to as 'I'? What leads him to this realization? In what way is he written? 1 + 2 + 2 = 5 

আমাকেও লেখা হয়েছে’ — ‘আমি’ বলতে কাকে বােঝানাে হয়েছে? কী তাঁকে এই উপলব্বিতে চালিত করেছিল? কীভাবে তাকে লেখা হয়েছে? 

ANS. The poet of the poem ‘Brotherhood’ is referred to here as ‘I’.

 As a human being, the poet finds himself small, insignificant in comparison with  other elements of the universe.  Then he looks up into the sky and finds that the stars are sending him a message about his position in this universe.

 The poet's life is written in the sense that he is related to other elements and lives in this universe.  His vocation as a poet has a purpose that his poems or ideas will be  understood and explained by his readers.

বঙ্গানুবাদ:

 'ব্রাদারহুড’ কবিতার কবিকে এখানে ‘আমি’ বলতে উল্লেখ করা হয়েছে। 

মানুষ হিসেবে কবি মহাবিশ্বের অন্য উপাদানগুলির সঙ্গে তুলনায় নিজেকে ক্ষুদ্র, তুচ্ছ বােধ করেছেন। তারপর তিনি আকাশের দিকে তাকালেন এবং দেখতে পেলেন যে নক্ষত্রগুলি এই মহাবিশ্বে তার স্থান সম্বন্ধে তাকে বার্তা পাঠাচ্ছে। 

তাঁর জীবন লিখিত হয়েছে এই অর্থে যে তিনি এই মহাবিশ্বের অন্যান্য উপাদান ও জীবনের সঙ্গে সম্পর্কিত। তাঁর কবি হিসেবে  বৃত্তির একটি উদ্দেশ্য আছে যে তাঁর কবিতা বা ধারণাগুলি তাঁর পাঠকের দ্বারা উপলব্ধ এবং ব্যাখ্যাত হবে। 

Read More

Thursday, 15 October 2020

A question & answer of 'Brotherhood'

Leave a Comment


 Bring out the central idea of the poem ‘Brotherhood

 Or, What is the central idea of the poem ‘Brotherhood'? 

 ( ব্রাদারহুড ’ কবিতার কেন্দ্রীয় ভাব বর্ণনা করাে । ) ( অথবা,

 'ব্রাদারহুড’ কবিতার মূল বা কেন্দ্রীয় ভাবটি কী?)         

                                                      5 Marks

Ans.  'Brotherhood' is a short but a very meaningful poem.  In this poem the poet speaks of man's relationship with the universe and the meaning of life from this universal perspective. Seemingly, with his  little knowledge and short lifespan, man seems to be an insignificant part of this eternal and timeless universe.  But after being inspired by Ptolemy's endeavour to unravel the mystery of this universe, the poet realizes that the project of this universe has a special purpose in human life and that everything is tied into a unique relationship.

'ব্রাদারহুড' একটি সংক্ষিপ্ত অথচ অর্থপূর্ণ কবিতা। এই কবিতায় কবি মহাবিশ্বের সঙ্গে মানুষের সম্পর্ক এবং মহাজাগতিক দৃষ্টিকোণ থেকে জীবনের অর্থের কথা বলেছেন। আপাতদৃষ্টিতে, তাঁর সামান্য জ্ঞান এবং আয়ু নিয়ে মানুষকে এই অনন্ত এবং কালহীন মহাবিশ্বের এক গুরুত্বহীন অংশ বলে মনে হয়। কিন্তু এই মহাবিশ্বের রহস্যভেদ করতে টলেমির দ্বারা অনুপ্রাণিত হওয়ার পর কবি উপলব্ধি করছেন যে, এই মহাবিশ্বের প্রকল্পে মানুষের জীবনের একটি বিশেষ উদ্দেশ্য আছে এবং সব কিছুই এক অনন্য যােগসূত্রে বাঁধা রয়েছে। 

Read More

Wednesday, 14 October 2020

A question and answer of 'Brotherhood'

Leave a Comment

 Give the significance of the 'unknowing I understand' in 'Brotherhood' .

(' অজান্তে আমি বুঝে গেলাম’, ‘ব্রাদারহুড’ কবিতার এই লাইনটির তাৎপর্য বিশ্লেষণ করাে। )

 Ans. The poem 'Brotherhood' begins with the poet’s realization that he is an insignificant man   in this eternal universe and that he lives in this timeless universe for a short time.  Then he looks up at the starry sky above his head.  He found the stars, who were sending messages to him in their distant twinkle. The poet faills to logically understand the meaning of that message.  But at that moment his instincts showed him the way and he realized that he is an integral part of this universe. The manner in which realization comes to him is epigrammatically expressed as ‘unknowing I understand'.  

বঙ্গানুবাদ: 

'ব্রাদারহুড’ কবিতাটি শুরু হচ্ছে কবির এই উপলব্ধি দিয়ে যে এই অনন্ত মহাবিশ্বে তিনি তুচ্ছ এক মানব এবং এই কালহীন মহাজগতে সামান্য সময়ের জন্যই তিনি থাকেন। তারপর তিনি মাথার উপর  তারকাখচিত আকাশের দিকে তাকালেন। তিনি তারাদের দেখতে পেলেন, যারা তাদের দূরাগত ঝিকমিকিতে তার কাছে বার্তা পাঠাচ্ছিল। যুক্তির দ্বারা কবি সেই বার্তার অর্থ অনুধাবন করতে পারলেন না। কিন্তু সেই মুহূর্তে তার সহজাত প্রবৃত্তি তাকে পথ দেখাল এবং তিনি বুঝতে পারলেন তিনি এই মহাবিশ্বের অবিচ্ছেদ্য অংশ। যে পদ্ধতিতে এই বােধ তার কাছে ধরা দিয়েছিল তাকেই কবি 'অজান্তে বুঝে গেলাম’ বলে প্রকাশ করেছেন।

Read More