Wednesday, 6 November 2019

HS English (wbchse) The poetry of Earth ---- John Keats

Leave a Comment
Question: Identify the voices of the poetry in the poem " The Poetry of Earth" . How does Keats establish continuity through these voices? "দি পোয়েট্রি অফ আর্থ" কবিতায় গানের সুরগুলি চিহ্নিত কর। কিটস কিভাবে এই সুরগুলির মধ্য দিয়ে ধারাবাহিকতা প্রতিষ্ঠা করেছেন?

Ans:    In the poem "The poetry of Earth", the voices of poetry are the voice of the  birds, the Grasshopper and the Cricket.

  In summer, the birds feel tired by the scorching heat of the sun. Then they take rest in the cool shadow of trees. But music of summer cannot be stopped. The grasshopper takes the lead by singing delightfully. It seems his delights never come to an end. when he gets tired, he takes rest beneath some pleasant weed. Then the cricket carries the music in winter. The song of the cricket introduces warmth in the forest. In this way, Keats establishes the continuity of nature's music through these voices. 

বঙ্গানুবাদ: 
উত্তর: "পৃথিবীর কবিতা" কবিতায় গানের সুরগুলি হ'ল পাখি,  ঘাসফড়িং এবং ঝিঁঝিঁপোকার সুর।

 গ্রীষ্মে, সূর্যের জ্বলন্ত উত্তাপে পাখিরা ক্লান্ত বোধ করে।  তারপরে তারা গাছের শীতল ছায়ায় বিশ্রাম নেয়।  তবে গ্রীষ্মের সংগীত থামানো যায় না।  ঘাস ফড়িং আনন্দে গান করে নেতৃত্ব দেয়।  মনে হয় তাঁর আনন্দ কখনও শেষ হয় নি।  যখন সে ক্লান্ত হয়ে পড়ে, তখন সে কিছু মনোরম আগাছার নীচে বিশ্রাম নেয়।  তারপরে শীতকালে ঝিঁঝিঁ পোকা সঙ্গীত বহন করে।  ঝিঁঝিঁপোকার গান বনে উষ্ণতার পরিচয় দেয়।  এইভাবে, কিটস এই কণ্ঠস্বরগুলির মাধ্যমে প্রকৃতির সংগীতের ধারাবাহিকতা প্রতিষ্ঠা করে।
Read More

বি এ তৃতীয় বর্ষ ( গৌড়বঙ্গ বিশ্ববিদ্যালয়) শিক্ষাবিজ্ঞানের প্রশ্নোত্তর question and answer of education

Leave a Comment
 প্রশ্ন: পরিমাপ ও মূল্যায়ন এর মধ্যে পার্থক্য নিরূপণ কর।
উঃ ভূমিকা: শিক্ষকের উদ্দেশ্য হল শিক্ষার্থীর ব্যক্তিগত শিখন প্রক্রিয়ায় সহায়তা করা। শিক্ষা এবং শিখন হল দুটি প্রক্রিয়া যার মাধ্যমে শিক্ষার্থীর মধ্যে কিছু পরিবর্তন আসে। পরিবর্তন যেভাবেই হোক না কেন, তার গতি, প্রকৃতি, পরিমাণ ইত্যাদি সম্পর্কে জানা শিক্ষকের পক্ষে একান্ত প্রয়োজনীয়। এই পরিবর্তনগুলি জানার কৌশল গুলির মধ্যে অন্যতম হল মূল্যায়ন ও পরিমাপ।

মূল্যায়ন: কোন ব্যক্তি-বিষয়ের পরিমাণগত ও গুণগত মূল্য নির্ধারণ বা বিচার করার প্রক্রিয়া হল মূল্যায়ন।
পরিমাপ: শিক্ষার্থীর মানসিক ক্ষমতা ও অর্জিত শিক্ষাগত জ্ঞানের পরিমাপ নির্ণয়ের ক্ষেত্রেও পরিমাপ শব্দটি ব্যবহৃত হয়। কোন নির্দিষ্ট নিয়মানুযায়ী কোন বিষয়বস্তুর সংখ্যাগত মান নির্দেশ করাই হল পরিমাপ।

পরিমাপ ও মূল্যায়ন এর পার্থক্য: 

১) পরিমাপের পরিধি সংকীর্ণ। কিন্তু মূল্যায়নের পরিধি ব্যাপক।

২) পরিমাপ একটি তাৎক্ষণিক ও সমসাময়িক প্রক্রিয়া কিন্তু মূল্যায়ন একটি অবিচ্ছিন্ন প্রক্রিয়া।

৩) পরিমাপে শিক্ষার্থীর ক্রমোন্নতি ও এর হার নির্ণয় করার পরিবর্তে অবস্থা নির্ণয় করা হয়ে থাকে। কিন্তু মূল্যায়নে শিক্ষার্থীর শুধুমাত্র ক্রমোন্নতি ও হার নির্ণয় করা যায়।

৪) পরিমাপে শিক্ষার্থীর কোন বিশেষ বৈশিষ্ট্যের বিকাশের কেবলমাত্র পরিমাণগত দিকের বিচার প্রাধান্য পায়। কিন্তু মূল্যায়নে শিক্ষার্থীদের সকল বৈশিষ্ট্যের বিকাশের পরিমাণগত ও গুণগত উভয় দিকের বিচারই প্রাধান্য পেয়ে থাকে।

৫) পরিমাপ একটি সহজ প্রক্রিয়া এবং শিক্ষায় সংশ্লিষ্ট সকলের সহযোগিতার প্রয়োজন হয় না। কিন্তু মূল্যায়ন অপেক্ষাকৃত জটিল এবং সকলের সহযোগিতা অপরিহার্য্য।

৬) পরিমাপের প্রকাশিত ব্যক্তির কোন বৈশিষ্ট্যের পরিমাপ শিক্ষকদের দিক থেকে তাৎপর্য হবে কিনা বলা যায় না। কিন্তু মূল্যায়ন প্রক্রিয়া উদ্দেশ্যমুখীনতা ও উদ্দেশ্য সম্পর্কে সচেতনতা নিহিত থাকায় মূল্যায়ন প্রাপ্ত পরিমাপের উপর শিক্ষকদের পক্ষে মূল্যমান আরোপ করার সুযোগ থাকে।

৭) পরিমাপে শিক্ষার্থীর প্রধানত শিক্ষাগত দিক বিবেচনা করা হয়। কিন্তু মূল্যায়নে শিক্ষার্থীর শারীরিক,মানসিক, শিক্ষাগত, সামাজিক ইত্যাদি দিক বিবেচনা করা হয়।

মন্তব্য: পরিশেষে বলা যায় উপরোক্ত পার্থক্য সমূহের প্রেক্ষিতে শিক্ষায় মূল্যায়ন পরিমাপ থেকে অনেক বেশি তাৎপর্যপূর্ণ, অনেক বেশি বৈশিষ্ট্যপূর্ণ, অনেক পরিবর্তনের ইঙ্গিতবাহী গুনাধার এবং অনেক বেশি শিক্ষার উদ্দেশ্যমুখী অবিচ্ছিন্ন প্রক্রিয়া হিসাবে গৃহীত হয়ে থাকে।

Translation

Question: Calculate the difference between measurement and evaluation.

 Ans.

  Introduction: The purpose of the teacher is to help the student's personal learning process.  Education and learning are the two processes by which some changes occur within the learner.  Whatever the change, it is absolutely necessary for the teacher to know the speed, nature, extent, and so on.  One of the strategies to know these changes is to evaluate and measure them.


 Evaluation: Evaluation is the process of determining or judging the quantitative and qualitative value of a person.

 Measurement: The term measurement is also used in determining the measurement of a student's mental ability and acquired academic knowledge.  The measure is to indicate the numerical value of a subject according to a certain rule.



 Differences in measurement and evaluation:

 1) The magnitude of the measurement is narrow.  But the magnitude of the assessment is wide.

2) Measurement is an immediate and contemporary process but evaluation is a continuous process.

3) The measure is used to determine the progress of the student and the rate rather than the rate.  But in the assessment only the progress and rate of the student can be determined.

4) Measuring only the quantitative aspects of the development of a particular trait of the student takes precedence.  But in the evaluation, both quantitative and qualitative aspects of the development of all the traits of the student are preferred.

 5) Measurement is a simple process and does not require the cooperation of all involved in education.  But evaluation is relatively complex and collaboration of all is essential.


6) It is not possible to say whether any measure of the person who published the measure would be of importance to the teacher.  But due to lack of awareness of the purpose and purpose of the evaluation process, teachers have the opportunity to impose value on the measurements received.

7) In the measure, the main aspect of the student is taken into consideration.  But in the assessment, the physical, mental, educational, social, etc. aspects are taken into consideration.


 Comment: Finally, in the context of the above differences, assessment in education is far more important than measurement, much more characteristic, indicative of many changes, and much more accepted as an uninterrupted process of learning.

Read More

বি এ তৃতীয় বর্ষের (গৌড়বঙ্গ বিশ্ববিদ্যালয়) শিক্ষা বিজ্ঞানের একটি প্রশ্ন ও উত্তর

Leave a Comment
প্রশ্ন: রচনাধর্মী পরীক্ষার বৈশিষ্ট্যগুলি লেখ। রচনাধর্মী পরীক্ষার সংস্কার কিভাবে করা যায়?

উঃ
      ভূমিকা: সুস্পষ্ট উদ্দেশ্যের প্রেক্ষিতে নির্দিষ্ট বিষয়ের উপর সময়ব্যাপী প্রশিক্ষণের পর শিক্ষার্থীদের মধ্যে সেই উদ্দেশ্য বাস্তবায়িত হওয়াকে বলা হয় পারদর্শিতা। আর এই পরিমাপের কৌশলকে বলে পারদর্শিতার অভীক্ষা। পারদর্শিতার অভীক্ষগুলি শিক্ষক নির্মিত হয়। এই অভিক্ষা কখনও লিখিত কখনও মৌখিক হয়ে থাকে। লিখিত পরীক্ষার মধ্যে গুরুত্বপূর্ণ হল রচনাধর্মী পরীক্ষা।

     রচনাধর্মী পরীক্ষা: রচনাধর্মী পরীক্ষা হল এমন এক ধরনের লিখিত পরীক্ষা যার মধ্যে রচনা বা প্রবন্ধ লেখার প্রবণতা ও প্রয়োজনীয়তাকে গুরুত্ব দিয়ে প্রশ্ন পত্র রচনা করা হয় এবং সেই রচনাধর্মী প্রশ্নের প্রবন্ধ বা রচনানির্ভর উত্তর লিখনকে মূল্যায়ন করার জন্য ব্যবস্থা নেওয়া হয়।

      রচনাধর্মী পরীক্ষার বৈশিষ্ট্য: রচনাধর্মী পরীক্ষার প্রধান প্রধান বৈশিষ্ট্যগুলি নিম্নরূপ -

  ১) নির্দিষ্ট সময়ের ব্যবধানে এই পরীক্ষা গ্রহণ করা হয়ে থাকে। অর্থাৎ শিক্ষাকালকে গুরুত্ব দিয়ে  পরীক্ষা গ্রহণের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়, শিক্ষার্থীর শিখন ক্ষমতার পরিপ্রেক্ষিতে নয়।

  ২) এই পরীক্ষা সাধারণত শিক্ষার্থীদের পাঠ্যবিষয় কেন্দ্রিক জ্ঞান পরিমাপ করার চেষ্টা করা হয়। শিক্ষার্থীদের শিখনের মাধ্যমে পরিমাপ করার চেষ্টা করা হয়।

  ৩) পরীক্ষার প্রশ্নপত্রে খুব সীমিত সংখ্যক প্রশ্ন থাকে এবং তার মধ্যেও পরীক্ষার্থীকে নির্বাচনের সুযোগ দেওয়া হয়। হয়তো আটটি প্রশ্ন দিয়ে পাঁচটি লিখতে বলা হয়। অনেক সময় বিশেষ বিশেষ প্রশ্নের সঙ্গেও বিকল্প প্রশ্ন থাকে।

  ৪) প্রদত্ত প্রশ্নগুলির উত্তরে, পরীক্ষার্থীকে এক একটি করে প্রবন্ধ রচনা করতে হয়।

  ৫) এই পরীক্ষার মাধ্যমে শিক্ষার্থীর সৃজনশীলতা এবং চিন্তন ক্ষমতার বিকাশ ঘটে।

  ৬) এই পরীক্ষার মাধ্যমে শিক্ষার্থীর ভাষা মূলক জ্ঞান ও ভাষা ব্যবহারের দক্ষতার বিকাশ ঘটে।

 ৭) রচনাধর্মী পরীক্ষার ক্ষেত্রে নির্দিষ্ট একটি সময়সীমা আগে থেকে ঠিক করা থাকে। শিক্ষার্থীকে সেই সময়ের মধ্যে সবকয়টি প্রশ্নের উত্তর লিখতে হয়।

  ৮) রচনাধর্মী পরীক্ষা হল এক ধরনের শিক্ষক নির্মিত অভিক্ষা।

   রচনাধর্মী পরীক্ষার সংস্কার সাধন: শিক্ষাবিদগণ রচনাধর্মী পরীক্ষার সংস্কারের জন্য নিম্নলিখিত ব্যবস্থা গ্রহণ করার পরামর্শ দিয়েছেন।

  ১) এই পরীক্ষা গ্রহণের জন্য প্রশ্নপত্র রচনার পূর্বে পরীক্ষক বা শিক্ষক নির্দিষ্ট বিষয় পাঠের উদ্দেশ্যগুলি নির্ধারণ করবেন।

  ২) প্রশ্নপত্রের প্রশ্নের সংখ্যা যত বেশি হবে পরিমাপের নির্ভরযোগ্যতা তত বেশি বাড়বে। তবে সময়সীমার কথা চিন্তা করে রচনাধর্মী পরীক্ষায় খুব বেশি সংখ্যক প্রশ্ন দেওয়া সম্ভব নয়।

  ৩) পরিমাপের নির্ভরযোগ্যতার বৃদ্ধির জন্য প্রশ্নপত্রে প্রশ্নের পুনরাবৃত্তি বন্ধ করা দরকার। এমন প্রশ্ন করা হবে না যার উত্তর আংশিকভাবে অন্য প্রশ্নের উত্তরের সঙ্গে মিলে যায়।

  ৪) প্রশ্নের ভাষা সাধারণ পরীক্ষার্থীদের বোধগম্য হওয়া উচিত এবং বিশেষধর্মী হওয়া উচিত। অনেক সময় শিক্ষার্থীরা প্রশ্নের ভাষা বুঝতে পারে না বলে, জানা সত্ত্বেও উত্তর লিখতে পারে না। তাই প্রশ্নের ভাষা সহজ ও সরল হওয়া দরকার।

  ৫) রচনাধর্মী পরীক্ষার প্রশ্নপত্র রচনার সঙ্গে উত্তরের মান নির্ণয়ের পদ্ধতিটি যদি ঠিক করা যায়, তাহলে এর অনেক ত্রুটি দূর  দূর হয়।

  ৬) রচনাধর্মী পরীক্ষাকে পরীক্ষকের ব্যক্তিগত প্রভাব মুক্ত করার জন্য উত্তরপত্র একজন পরীক্ষককে দিয়ে বিচার না করিয়ে অন্ততঃপক্ষে দুইজন পরীক্ষককে দিয়ে বিচার করানো উচিত।

  ৭) পরীক্ষার্থীদের উত্তর বিচার করার সময় পরীক্ষকরা যদি এক একটি প্রশ্নের উত্তর পর্যায়ক্রমে সকলের ক্ষেত্রে তুলনামূলকভাবে বিচার করেন, তাহলে রচনাধর্মী পরীক্ষার ফলাফলের স্থিরতা বৃদ্ধি পায়।

  ৮) এই পরীক্ষা ব্যবস্থায় সংখ্যাগত মান নানা রকমের বিভ্রান্তি সৃষ্টি করে এবং তা সব সময় তুলনাযোগ্য নয়। এই ত্রুটি দূর করার জন্য সংখ্যাগত মানের পরিবর্তে গুনগত মান অক্ষর মান দেওয়ার ব্যবস্থা প্রবর্তন করতে হবে।

  মন্তব্য: রচনাধর্মী প্রশ্নের উন্নতিসাধন করতে হলে, অভীক্ষাপদ নির্বাচনের সময় উপরিউক্ত নিয়মগুলো মেনে চলা উচিত। এই নিয়মগুলো অনুসরণ করে, রচনাধর্মী প্রশ্নের অনেক ত্রুটি, বিশেষভাবে তাদের নৈর্ব্যক্তিকতার অভাব দূর করা সম্ভব হবে।

Translation

Q: Write the characteristics of the compositional test.  How to reform the compositional test?



 A.

       Introduction: After periodic training on a specific subject in the context of a clear objective, the skill is called the implementation of that objective among the students.  And this is the measurement technique called observational study.  Expertise studies are created by teachers.  This practice is sometimes written and sometimes verbal.  Among the written tests is the compositional test.



      Compositional Examination: Compositional Examination is a type of written examination in which a question paper is taken to emphasize the tendency and necessity of writing an essay or essay, and arrangements are made to evaluate the essay or compositional answer to that compositional question.



       Characteristics of Compositional Examination: The main main features of the composing test are as follows:



   1) This test is taken at certain intervals.  That is, the decision is taken to take the exam seriously, not in terms of the learning ability of the student.



   2) This test is usually an attempt to measure students' central knowledge of the subject.  The learners try to measure through learning.



   3) Examination question paper has a very limited number of questions and in it the examiner is given the opportunity of selection.  Maybe asked to write five with eight questions.  Sometimes there are alternative questions with special questions.



   4) In answer to the given questions, the examiner has to write essays one by one.



   5) Through this test the student's creativity and thinking ability develops.



   6) Through this test, the learner develops language knowledge and language use skills.



  7) A certain timeframe is set in advance for compositional examination.  The student has to answer all the questions in that period.



   8) Writing tests is a kind of teacher-created practice.



    Improving Compositional Examination: Academics have suggested the following steps for reforming the compositions exam.



   1) Before writing the question paper for taking this test, the examiner or teacher will determine the objectives of the specific subject lesson.



   2) The higher the number of question papers, the higher the reliability of the measurement will be.  However, considering the timeframe, it is not possible to give too many questions in compositional tests.



   3) In order to increase the reliability of the measurements, it is necessary to stop repeating the question in the question paper.  There will be no question whose answer partially matches the answer of the other question.



   4) The language of the question should be understandable to the general examiner and should be special.  Many times students do not understand the language of the question, but do not write answers despite knowing.  Therefore, the language of the question needs to be simple and straightforward.



   5) If the method of determining the answer can be corrected with the composition of the written test paper, many of its errors are eliminated.



   6) The written test should be done by at least two testers, not by judging one examiner to release the personal effects of the exam.



   7) While examining the answers of the examiners, if the examiner compares the answers to one question in a comparative manner to all others, then the stability of the results of the compositional tests increases.



   8) The numerical values ​​in this test system cause many confusion and are not always comparable.  To eliminate this error, we need to introduce qualitative character instead of numeric values.



   Note: In order to improve the compositional question, the above rules should be followed during the presidential election.  Following these rules, it will be possible to overcome many of the shortcomings of the compositional questions, especially their lack of objectivity.

 <<<<<<<<<< >>>>>>>>>

<<<<<<<<<<>>>>>>>>>
Read More

Sunday, 3 November 2019

HS (wbchse) Philosophy Question & Answer

Leave a Comment
মন্দ উপমা দোষ ব্যাখ্যা ও বিচার কর।
উঃ

মন্দ উপমা যুক্তি বা দুষ্ট উপমা যুক্তি বা ভ্রান্ত সাদৃশ্যমূলক দোষ: দুটি বস্তু বা ব্যক্তি বা ঘটনার মধ্যে কিছু বিষয়ে সাদৃশ্য লক্ষ্য করে তাদের মধ্যে কোন একটিতে একটি অতিরিক্ত গুন লক্ষ করে যদি অনুমান করা হয় যে অপরটিতেও ওই অতিরিক্ত গুণটি থাকবে তাহলে সেই যুক্তিকে উপমা যুক্তি বলা হয়। এইরূপ উপমা যুক্তি ভালো বা মন্দ হতে পারে। যে উপমা যুক্তিতে যে সমস্ত সাদৃশ্যের ভিত্তিতে অনুমান করা হয়, সেই সাদৃশ্যের বিষয়গুলি যদি প্রাসঙ্গিক ও গুরুত্বপূর্ণ হয় তাহলে সেই যুক্তিকে ভালো বা উত্তম উপমা যুক্তি বলে। অন্যদিকে যে উপমা যুক্তির ভিত্তি স্বরূপ সাদৃশ্যের বিষয়গুলি অপ্রাসঙ্গিক ও গুরুত্বহীন হয় তাকে মন্দ উপমা যুক্তি বলে। কাজেই উপমা যুক্তির ভিত্তি হিসেবে যে সমস্ত সাদৃশ্য লক্ষ্য করা হয় সেগুলি অপ্রাসঙ্গিক ও গুরুত্বহীন হলেই উপমা যুক্তি সংক্রান্ত দোষ ঘটে।
উদাহরণ: মানুষের মতো উদ্ভিদের জন্ম, বৃদ্ধি ও ধ্বংস আছে। অতএব মানুষের মতো উদ্ভিদের চিন্তা শক্তি আছে।

যুক্তি বিশ্লেষণ:

মানুষ ( A) এবং উদ্ভিদ(B)         এর মধ্যে জন্ম((p), 
                                                 বৃদ্ধি (q), ধ্বংস(r) 
                                              বিষয়ে সাদৃশ্য আছে
মানুষের(A)                            চিন্তাশক্তি (z)আছে 
.........................................................................
উদ্ভিদের(B)                            চিন্তাশক্তি (z)আছে 

দোষ: এটি মন্দ উপমা যুক্তির দৃষ্টান্ত।

ব্যাখ্যা: এটি আরোহ অনুমানের দৃষ্টান্ত। এই যুক্তিটি ভ্রান্ত সাদৃশ্যমূলক দোষে দুষ্ট। কেননা, এই যুক্তিতে মানুষের সঙ্গে উদ্ভিদের কয়েকটি বিষয়ে সাদৃশ্য দেখে সিদ্ধান্ত করা হয়েছে। কিন্তু এক্ষেত্রে মানুষ ও উদ্ভিদের মধ্যে অপ্রাসঙ্গিক সাদৃশ্যের ভিত্তিতে এরূপ অনুমান করা হয়েছে। মানুষের মন আছে এবং মনের ধর্ম হল চিন্তা শক্তি। অপরদিকে, উদ্ভিদের মন নেই, তাই উদ্ভিদের চিন্তাশক্তি থাকার প্রশ্নই নেই। অথচ এখানে জন্ম ও বৃদ্ধির সাদৃশ্যের ভিত্তিতে উদ্ভিদের চিন্তাশক্তি অনুমান করা হয়েছে। ফলে  যুক্তিটি উক্ত দোষে দুষ্ট হয়েছে।

Read More

HS (wbchse) Philosophy Question & Answer

Leave a Comment

টীকা লেখঅবৈধ সামান্যীকরণ দোষ।

উঃ

অবৈধ সামান্যীকরণ দোষ: কার্যকারণ সম্পর্ক আবিষ্কারের চেষ্টা না করে কেবলমাত্র অবাধ অভিজ্ঞতার ভিত্তিতে অল্পসংখ্যক দৃষ্টান্তে দুটি ঘটনার একত্র উপস্থিতি পর্যবেক্ষণ করে যদি সামান্যীকরণ করা হয় অর্থাৎ, সামান্য বচন প্রতিষ্ঠা করা হয়, তাহলে যুক্তিতে যে দোষ ঘটে তাকে অবৈধ সামান্যীকরণ দোষ বলা হয়। প্রধানত লৌকিক আরোহ বা অপূর্ণ গণনামূলক আরোহের ক্ষেত্রে এই রূপ দোষ ঘটে থাকে। এ ক্ষেত্রে নঞথর্ক দৃষ্টান্ত বা বিরুদ্ধ দৃষ্টান্ত পর্যবেক্ষণ না করে সিদ্ধান্ত গঠন করা হয় বা সামান্যীকরণ করা হয়।
বাস্তব উদাহরণ দৃষ্টান্ত: আমি এযাবত যত কাক দেখেছি সব কালো এবং অন্য কোন রংয়ের কাক দেখিনি। সুতরাং সব কাক নিশ্চয়ই কাল।
যুক্তি বিশ্লেষণ:
                      1 নং কাক কালো।
                       2 নং কাক কালো।
                      3 নং কাক কালো।
                  অন্য রংয়ের কাক দেখিনি।
                     সুতরাং সব কাক কালো।
বিচার: যুক্তিটি অবৈধ সামান্যীকরণ  দোষে দুষ্ট।
ব্যাখ্যা: এক্ষেত্রে অবাধ অভিজ্ঞতার ভিত্তিতে কয়েকটি কাককে কালো বর্ণের হতে দেখে 'সকল কাক হয় কালো' এই রূপ সিদ্ধান্ত করা হয়েছে। এক্ষেত্রে বলা যায় কোন একজন ব্যক্তির পক্ষে পৃথিবীর সব কাক কালো পর্যবেক্ষণ করা সম্ভব নয়। কাজেই এমন কোন কাক থাকতেই পারে যে কাল নয়। সুতরাং কাকের সঙ্গে কালো রঙ্গের কোন  কার্যকারণ সম্পর্ক নির্ণয় না করে এক্ষেত্রে সার্বিক সিদ্ধান্ত করা হয়েছে বলে যুক্তিযুক্ত দোষে দুষ্ট।
Read More

Wednesday, 30 October 2019

শিক্ষা বিজ্ঞানের একটি প্রশ্ন ও উত্তর (সপ্তম পত্র - গৌড়বঙ্গ বিশ্ববিদ্যালয়)

1 comment
মূল্যায়নের কৌশল ও উপকরণ বলতে কী বোঝ? মূল্যায়নের জন্য যেসব কৌশল ও উপকরণ ব্যবহার করা হয় সেগুলি উল্লেখ কর।
উঃ
   ভূমিকা:  মূল্যায়ন হল একটি সামগ্রিক প্রক্রিয়া। মূল্যায়নকে কাজে লাগাতে হলে বিপুল পরিমাণ তথ্যের প্রয়োজন। তাই মূল্যায়নের জন্য বিভিন্ন সামগ্রী ও কৌশল ব্যবহার করা হয়। মূল্যায়নের এই সামগ্রী বিভিন্ন ধরনের হয়ে থাকে। যথা- অভিক্ষা, নিরীক্ষণ, নিজস্ব মতামত প্রকাশ এবং প্রতিফলন পদ্ধতি।

মূল্যায়নের কৌশল: মূল্যায়ন একটি সামগ্রিক প্রক্রিয়া হাওয়ায় এর জন্য বিভিন্ন ধরনের তথ্য প্রয়োজন হয়। শিক্ষক শিক্ষার্থী সম্পর্ক যত বেশি তথ্য সংগ্রহ করতে পারবেন তত নির্ভুল হবে তার মূল্যায়ন। কোন ব্যক্তি বা বিষয় সম্পর্কে যে পদ্ধতিগুলির দ্বারা নির্ভুল তথ্য সংগ্রহ করা হয় এবং সঠিক ও নির্ভরযোগ্য মূল্যায়ন করা হয় সেই সব পদ্ধতিগুলিকে মূল্যায়নের কৌশল বলা হয়।

মূল্যায়নের উপকরণ: সঠিক ও নির্ভরযোগ্য মূল্যায়নের জন্য তথ্য সংগ্রহের জন্য ব্যবহৃত শিক্ষামূলক ও মনোবৈজ্ঞানিক অভীক্ষা গুলিকে মূল্যায়নের উপকরণ বলা হয়।

মূল্যায়নের কৌশল এর শ্রেণীবিভাগ: মূল্যায়নের কৌশলগুলিকে তিন ভাগে ভাগ করা হয়। যেমন - (ক) পরীক্ষামূলক কৌশল, (খ) আত্ম বিবৃতিমূলক কৌশল এবং (গ) পর্যবেক্ষণ ভিত্তিক কৌশল।

(ক) পরীক্ষামূলক কৌশল: বিভিন্ন কাজে নিযুক্ত রেখে শিক্ষার্থীদের সম্পর্কে তথ্য সংগ্রহ করার জন্য যে কৌশলগুলি ব্যবহার করা হয়ে থাকে তাদের বলা হয় পরীক্ষামূলক কৌশল। যেমন লিখিত ও মৌখিক পরীক্ষা এবং বুদ্ধির অভিক্ষা বা রচনাধর্মী অভীক্ষা বা বস্তুধর্মী অভীক্ষা। 

(খ) আত্মবিবৃতিমূলক কৌশল: মূল্যায়নের অপর একটি কৌশল হিসেবে আত্মবিবৃতির কথা বলা হয়েছে। শিক্ষার্থীর নিজস্ব বিবৃতির মাধ্যমে তার সম্পর্কে মূল্যায়ন সংক্রান্ত তথ্যাবলী সংগ্রহের যে কৌশল ব্যবহার করা হয়, তাকেই বলা হয় আত্মবিবৃতিমূলক কৌশল। যেমন - সাক্ষাৎকার, প্রশ্নগুচ্ছ, অনুরাগের নির্ণায়ক অভীক্ষা, মনোভাব নির্ণায়ক অভীক্ষা।

(গ) পর্যবেক্ষণভিত্তিক কৌশল: শিক্ষার্থীদের সম্পর্কে তথ্য সংগ্রহের উদ্দেশ্যে যখন অপর ব্যক্তিদের মতামত গ্রহণকে গুরুত্ব দেওয়ার কৌশল অবলম্বন করা হয় তখন মূলত পর্যবেক্ষণমূলক কৌশলসমূহ হিসেবে বিবেচিত হয়ে থাকে।

       সাধারণত এই শ্রেণীর যেসব কৌশল গুলি মূল্যায়নের জন্য ব্যবহার করা হয় সেগুলি হল (১)  অতীত সংক্রান্ত তথ্য লিপি, (২) চেকলিস্ট, (৩) রেটিং স্কেল, (৪) সোসিও মেট্রিক কৌশল।

মূল্যায়নের উপকরণসমূহ: উপরোক্ত মূল্যায়ন কৌশলকে ব্যবহার করার জন্য উল্লেখযোগ্য যে উপকরণ সমূহের সাহায্য নেওয়া হয় তা হচ্ছে সাক্ষাৎকার। মূলত অসংগঠিত ও সংগঠিত এই দুই ধরনের সাক্ষাৎকার তালিকা তৈরি করে ব্যাক্তির আত্মবিবৃতিমূলক কৌশলকে বাস্তবে রূপ দিতে ব্যবস্থা নেওয়া হয়।

   প্রথমতঃ শিক্ষার্থীদের সাক্ষাৎকার নিয়ে মূল্যায়নকারী প্রশ্নকারক নিজ পরিকল্পিত সাক্ষাত্কার তালিকা অনুসারে প্রশ্ন রেখে এবং তাদের উত্তর শুনে ও বুঝে কিছু প্রামাণ্য তথ্য সংগ্রহ করতে পারেন।

দ্বিতীয়ত তথ্য সংগ্রহের অপর উপকরণটি হচ্ছে প্রশ্নগুচ্ছ। এখানে শিক্ষার্থীদের কাছে পাঠানো প্রশ্নগুচ্ছের প্রশ্নানুসারে প্রতিক্রিয়ামূলক আচরণ পর্যালোচনা করে তাদের আগ্রহ ও দৃষ্টিভঙ্গির পরিবর্তন এবং অন্যান্য বিষয় সম্পর্কে নানা তথ্য সংগ্রহ করা সম্ভব হয়।

তৃতীয়তঃ উপকরণ হিসাবে ব্যবহারিক পরীক্ষাকে ব্যবহার করে অনেক বিষয়ের ব্যবহারিক দিকের দক্ষতার ও প্রয়োগক্ষমতাকে মূল্যায়ন করার ব্যবস্থা নেওয়া যেতে পারে।

চতুর্থতঃ পর্যবেক্ষণকে মূল্যায়নের একটি উপকরণ হিসাবে ব্যবহার করে শিক্ষার্থীদের ভাবগত এবং বুদ্ধিগত পরিণতি ও তাদের সামাজিক সংগতিশীল দক্ষতাকে পরিমাপ করার ব্যবস্থা নেওয়া হয়ে থাকে।

পঞ্চমতঃ শিক্ষার্থীদের নির্মিত বিভিন্ন উপাদান সামগ্রী ও অনেক সময় শিক্ষার্থীদের আচরণের উৎকর্ষতা-অপকর্ষতা নির্ধারণে ও নিরুপনে উল্লেখযোগ্য উপকরণ হিসেবে কাজ করে।

ষষ্ঠতঃ শিক্ষার্থীদের নিজস্ব ডায়রি রাখার ব্যবস্থা রেখে তা থেকে এবং শিক্ষার্থীদের দ্বারা সংরক্ষিত বিভিন্ন রেকর্ড, কেসহিস্ট্রি থেকে বিভিন্ন বিষয় যথা শিক্ষার্থীদের আগ্রহ, উৎসাহ, দৃষ্টিভঙ্গি, নানান ব্যক্তিগত সামাজিক সমস্যা, এমনকি তাদের ব্যক্তিত্ব মূল্যায়ন করা সম্ভব হতে পারে।

সপ্তমতঃ বিজ্ঞানের পরীক্ষাগারে, খেলার মাঠে, পাঠাগারে এবং আর্টকক্ষে প্রদর্শিত শিক্ষার্থীদের বিভিন্ন আচরণ ধারা পরীক্ষা করেও শিক্ষার্থীদের ব্যক্তিত্বের, আগ্রহের ও কর্মকুশলতার পরিচয় নেওয়া যেতে পারে।

মন্তব্য:  পরিশেষে তাই বলতে হয় যে মূল্যায়ন করার নানান কৌশল ও উপকরণ দিয়ে প্রতিটি শিক্ষার্থীর ব্যক্তিত্বের সামাজিক, সুষম ও সর্বোত্তম বিকাশকে বৈজ্ঞানিক পদ্ধতিতে উপস্থাপন ও বিশ্লেষণ করার উদ্যোগ নেওয়া হয়ে থাকে।
<<<<<<<<<<<<<<>>>>>>>>>>>>
Read More

Friday, 25 October 2019

A question and answer of 'Strong Roots' --Dr. APJ Abdul Kalam

1 comment
Describe the locality where Dr. APJ Abdul Kalam lived in his childhood.(এপিজে আবদুল কালাম শৈশবে যেখানে বাস করতেন সেই এলাকাটির বর্ণনা দিন। )

 ANS.
       In his autobiographical narrative "Strong Roots", APJ Abdul Kalam has given a description of his locality. He was born in Rameshwaram, an island town. He lived in their ancestral house on the Mosque Street. Rameswaram was very famous to the pilgrims for the Shiva temple which was about ten minutes walk from their house. The locality was predominantly Muslim community. But a lot of Hindu families also lived there. The Hindu and Muslim families lived together amicably in his locality. In the locality, there was a very old mosque where his father would take him for evening prayers.

বঙ্গানুবাদ: এপিজে আবদুল কালাম তাঁর আত্মজীবনীমূলক রচনা "স্ট্রং রুটস" এ তাঁর লোকালয়ের বর্ণনা দিয়েছেন।  তিনি দ্বীপ শহর রামেশ্বরমে জন্মগ্রহণ করেছিলেন।  তিনি মস্কো স্ট্রিটে তাঁদের পৈতৃক বাড়িতে থাকতেন।   শিব মন্দিরের জন্য  রামেশ্বরম তীর্থযাত্রীদের কাছে খুব বিখ্যাত ছিল  যেটি তাঁদের বাড়ি থেকে প্রায় দশ মিনিটের হাঁটা পথ ছিল।  এলাকাটি ছিল প্রধানত মুসলিম অধ্যুষিত।  তবে প্রচুর হিন্দু পরিবারও সেখানে বাস করত।  হিন্দু ও মুসলমান পরিবারগুলি তাঁর লোকালয়ে মাতামাতিপূর্ণভাবে বসবাস করত।  লোকালয়ে খুব পুরানো একটি মসজিদ ছিল যেখানে তাঁর বাবা তাকে সান্ধ্য প্রার্থনায় নিয়ে যেতেন।
Read More